০৩:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্র-চীন উত্তেজনায় এখন শুধু ‘ট্যাকটিক্যাল বিরতি’,সতর্ক করল সিঙ্গাপুর গানপাউডার–পেট্রোল দিয়ে ময়মনসিংহে ট্রেন বগিতে আগুন ধামরাইয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে গমের দাম নির্ধারণের প্রভাব কি হতে পারে

  • Sarakhon Report
  • ০৭:২৫:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪
  • 74

গম ক্ষেতে কাজ করছেন শ্রমিকরা

সারাক্ষণ ডেস্ক

শনিবার একটি নজীরবিহীন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে পাঞ্জাবের গভর্ণর খাদ্যের মূল্য কমাতে প্রাইভেট ভাবে ক্রয়কৃত গম ও গমজাত পন্যের মূল্যের উপর নির্দেশণা জারী করেছেন। এ বিষয়ে পাঞ্জাবের খাদ্য পরিচালক ‘পাঞ্জাব প্রাইচ কন্ট্রোল অব এসেনসিয়াল কমোডিটিজ এক্ট ,২০২৪’ এর অধীনে ৫(২) ধারায় তিনি তিনটি নোটিফিকেশন জারী করেছেন। দেশীয় গম ও ময়দা বিক্রির এই নির্দেশনা রাজ্যের ৩৮টি জেলায় দেওয়া হয়েছে।

 ২০২৩ সালে পাকিস্তানে ২৮ মিলিয়ন মে.টন গম উৎপাদন হয়েছে

নির্দেশনা অনুযায়ী, পরিচালক জেলা-ভিত্তিক ৪০ কেজি দেশীয় গমের সর্বোচ্চ খুচরামূল্য বিক্রি ২৮০০ থেকে ৩০৫০ রুপি পর্যন্ত টার্গেট দিয়েছেন। নির্দেশনায় তিনি পরিষ্কার ভাবে  আরো উল্লেখ করেছেন যে, কোনো সাধারন মজুতদার, পাইকার, খুচরা ব্যবসায়ী কোনোভাবেই বিক্রির জন্যে দেশীয় গমের দাম নির্ধারন করে দেওয়া দামের চেয়ে বেশী রাখতে পারবেনা।

প্রাদেশিক সরকারও জেলাওয়ারী দেশীয় আটার খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যেখানে ১০ কেজি ও ২০ কেজি আটার ব্যাগের মূল্য যথাক্রমে ৯০০ ও ১৮০০ রুপি পর্যন্ত রাখা হয়েছে।

 

নির্দেশনায় খাদ্য পরিচালক আরো যোগ করেছেন যে, প্রতিটা খাদ্য ব্যাগের গায়ে খাদ্যের নাম, উৎপাদনকারীর নাম, ঠিকানা, খাদ্য উপাদান, ট্রেডমার্ক, গড় ওজন, ব্যাচ নম্বর, কোড নম্বর, মোট ওজন, উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ লেভেলিং করে দিতে হবে।

তৃতীয় নির্দেশনায় খাদ্য পরিচালক জেলাওয়ারী  প্রতি ১০ কেজি ও ২০ কেজির আটার ব্যাগের  সর্বোচ্চ খুচরামূল্য ৮২০ থেকে ১৬২০ রুপি বা ৯২০ রুপি থেকে ১৮৪০ রুপি দামে বিক্রি করা যাবে।

মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার এধরনের সিদ্ধান্তকে ফুড ডিপার্টেমেন্টের ‘নিছক মশকরা’  বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় দু’জন মিল মালিক। তারা প্রশ্ন রেখে বলেন, মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে প্রাদেশিক সরকার  প্রাইভেটলি গম ও আটার বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করতে পারেনা।

 

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে গমের দাম নির্ধারণের প্রভাব কি হতে পারে

০৭:২৫:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

শনিবার একটি নজীরবিহীন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে পাঞ্জাবের গভর্ণর খাদ্যের মূল্য কমাতে প্রাইভেট ভাবে ক্রয়কৃত গম ও গমজাত পন্যের মূল্যের উপর নির্দেশণা জারী করেছেন। এ বিষয়ে পাঞ্জাবের খাদ্য পরিচালক ‘পাঞ্জাব প্রাইচ কন্ট্রোল অব এসেনসিয়াল কমোডিটিজ এক্ট ,২০২৪’ এর অধীনে ৫(২) ধারায় তিনি তিনটি নোটিফিকেশন জারী করেছেন। দেশীয় গম ও ময়দা বিক্রির এই নির্দেশনা রাজ্যের ৩৮টি জেলায় দেওয়া হয়েছে।

 ২০২৩ সালে পাকিস্তানে ২৮ মিলিয়ন মে.টন গম উৎপাদন হয়েছে

নির্দেশনা অনুযায়ী, পরিচালক জেলা-ভিত্তিক ৪০ কেজি দেশীয় গমের সর্বোচ্চ খুচরামূল্য বিক্রি ২৮০০ থেকে ৩০৫০ রুপি পর্যন্ত টার্গেট দিয়েছেন। নির্দেশনায় তিনি পরিষ্কার ভাবে  আরো উল্লেখ করেছেন যে, কোনো সাধারন মজুতদার, পাইকার, খুচরা ব্যবসায়ী কোনোভাবেই বিক্রির জন্যে দেশীয় গমের দাম নির্ধারন করে দেওয়া দামের চেয়ে বেশী রাখতে পারবেনা।

প্রাদেশিক সরকারও জেলাওয়ারী দেশীয় আটার খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যেখানে ১০ কেজি ও ২০ কেজি আটার ব্যাগের মূল্য যথাক্রমে ৯০০ ও ১৮০০ রুপি পর্যন্ত রাখা হয়েছে।

 

নির্দেশনায় খাদ্য পরিচালক আরো যোগ করেছেন যে, প্রতিটা খাদ্য ব্যাগের গায়ে খাদ্যের নাম, উৎপাদনকারীর নাম, ঠিকানা, খাদ্য উপাদান, ট্রেডমার্ক, গড় ওজন, ব্যাচ নম্বর, কোড নম্বর, মোট ওজন, উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ লেভেলিং করে দিতে হবে।

তৃতীয় নির্দেশনায় খাদ্য পরিচালক জেলাওয়ারী  প্রতি ১০ কেজি ও ২০ কেজির আটার ব্যাগের  সর্বোচ্চ খুচরামূল্য ৮২০ থেকে ১৬২০ রুপি বা ৯২০ রুপি থেকে ১৮৪০ রুপি দামে বিক্রি করা যাবে।

মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার এধরনের সিদ্ধান্তকে ফুড ডিপার্টেমেন্টের ‘নিছক মশকরা’  বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় দু’জন মিল মালিক। তারা প্রশ্ন রেখে বলেন, মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে প্রাদেশিক সরকার  প্রাইভেটলি গম ও আটার বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করতে পারেনা।