০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

উদ্বৃত্ত থেকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ এখন গ্যাস সংকটের দেশ

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 10

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “তিস্তার পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা”

রাজধানীসহ দেশের মধ্যাঞ্চলে এবার বন্যার পানি আসেনি; তবে দেশের বাকি এলাকায় এবার বন্যার বিপদ হাজির হতে শুরু করেছে। সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, কয়েক দিন ধরে তিস্তা নদীর পানি বাড়ছে। আজ শনিবারের মধ্যে পানি আরও দ্রুত বাড়তে পারে। এতে নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও রংপুরের নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বলছে, উজানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমে হঠাৎ ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলেও ভারী বৃষ্টি চলছে। এতে উত্তরাঞ্চলের প্রধান নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও আত্রাইয়ের পানি দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। তবে এখনো এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তিস্তা নদীর পানি আজ বিপৎসীমার কাছাকাছি বা অতিক্রমও করে যেতে পারে।

এ ব্যাপারে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান প্রথম আলোকে বলেন, আজ শনিবার থেকে তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। আগামী চার–পাঁচ দিন পর গঙ্গা অববাহিকায় পানি বাড়তে পারে।

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “‘নতুন বাংলাদেশের’ সঙ্গে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হোন”

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে ‘নতুন বাংলাদেশের’ অভ্যুদয় ঘটেছে, তার সঙ্গে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “উদ্বৃত্ত থেকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ এখন গ্যাস সংকটের দেশ”

প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে গ্যাসের মজুদ আছে প্রায় ২৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট (টিসিএফ)। এক সময় বলা হতো দেশটিতে গ্যাসের যে পরিমাণ মজুদ রয়েছে তা দিয়ে দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানো যাবে অন্তত ১৫০ বছর। উদ্বৃত্ত গ্যাস দীর্ঘদিন চীন ও থাইল্যান্ডে রফতানি করেছে দেশটি। কিন্তু বর্তমান গৃহযুদ্ধের কারণে দেশটির উত্তোলন কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। মিয়ানমারে কার্যক্রম চালানো বন্ধ করে দিয়েছে পশ্চিমা বেশকিছু কোম্পানি। বর্তমানে ব্যাপক পরিমাণে উদ্বৃত্ত নিয়েও গ্যাস সংকটে ভুগছে দেশটির ভোক্তারা।

 

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম“বাজার পরিস্থিতি অসহনীয়”

সরকার পতনের পর পরিবহন খাতে বেপরোয়া চাঁদাবাজি কমেছে। বাজারে পণ্যের সরবরাহও স্বাভাবিক। তবুও কমছে না দাম, উল্টো চাল, পিয়াজ, সবজি, মাছ, ডিম, মুরগিসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম আগের চেয়ে বেড়েছে। গতকাল রাজধানীর তালতলা, আগারগাঁও ও কাওরান বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে ৫০ টাকার নিচে মিলছে না বেশির ভাগ সবজি। পিয়াজের দাম বেড়ে ঠেকেছে ১২০ টাকায়। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা দরে। গরিবের আমিষ খ্যাত ডিমের হালি ৫৫ টাকা। মাঝারি মানের চালের কেজি ৬০ টাকা আর মোটা চালের কেজি ৫৫ টাকা। এ ছাড়া রপ্তানির খবরে ইলিশের দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। ফলে মানুষের কাছে অসহনীয় হয়ে উঠেছে বাজার।

বেঁধে দেয়ার পরও বেড়েছে ডিম-মুরগির দাম: ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। নতুন মূল্য অনুযায়ী প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা এবং প্রতিটি ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয় ১১ টাকা ৮৭ পয়সা। এতে প্রতি ডজন ডিমের দাম পড়ে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা। কিন্তু মূল্য নির্ধারণের ১০ দিন পার হলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। বরং বেড়েছে। বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরায় একটি ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ১৪ টাকা, হালি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। পাড়া-মহল্লার দোকানে ডিম ১৬৫ টাকা ডজনও বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েছে। গত সপ্তাহে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগি এখন ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে।

৫০ টাকার নিচে মিলছে না অধিকাংশ সবজি: স্বস্তি নেই সবজির বাজারেও। পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও ৫০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না অধিকাংশ সবজি। কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, গোল বেগুন প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়। করলা ৮০ থেকে ১০০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, টমেটো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, চায়না গাজর ১৮০ টাকায়, ঢেঁড়স, পটোল ও চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, মুলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর চাল কুমড়া প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকা, লম্বা লাউ প্রতিটি ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

মরিচ-পিয়াজ ও আলুর দামে অস্থিরতা: আবারো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে মরিচ ও পিয়াজের বাজারে। আগের চেয়ে মরিচের দাম কেজিতে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি মরিচের দাম ছিল ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। গতকাল সেই মরিচের দাম বেড়ে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে পিয়াজের দামও বেড়েছে। বাজারে দেশি পিয়াজের দাম বেড়ে ১২০ টাকায় ঠেকেছে। আর ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকায়। অন্যদিকে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে আলুও। গতকাল প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। যদিও এক মাস আগে আলু ও পিয়াজের দাম কমাতে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আলু আমদানিতে বিদ্যমান ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। আর আলু আমদানিতে থাকা ৩ শতাংশ এবং পিয়াজ আমদানিতে থাকা ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে এর কোনো প্রভাব পড়েনি।

 

উদ্বৃত্ত থেকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ এখন গ্যাস সংকটের দেশ

০৯:০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “তিস্তার পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা”

রাজধানীসহ দেশের মধ্যাঞ্চলে এবার বন্যার পানি আসেনি; তবে দেশের বাকি এলাকায় এবার বন্যার বিপদ হাজির হতে শুরু করেছে। সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, কয়েক দিন ধরে তিস্তা নদীর পানি বাড়ছে। আজ শনিবারের মধ্যে পানি আরও দ্রুত বাড়তে পারে। এতে নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও রংপুরের নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বলছে, উজানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমে হঠাৎ ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলেও ভারী বৃষ্টি চলছে। এতে উত্তরাঞ্চলের প্রধান নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও আত্রাইয়ের পানি দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। তবে এখনো এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তিস্তা নদীর পানি আজ বিপৎসীমার কাছাকাছি বা অতিক্রমও করে যেতে পারে।

এ ব্যাপারে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান প্রথম আলোকে বলেন, আজ শনিবার থেকে তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। আগামী চার–পাঁচ দিন পর গঙ্গা অববাহিকায় পানি বাড়তে পারে।

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “‘নতুন বাংলাদেশের’ সঙ্গে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হোন”

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে ‘নতুন বাংলাদেশের’ অভ্যুদয় ঘটেছে, তার সঙ্গে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “উদ্বৃত্ত থেকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ এখন গ্যাস সংকটের দেশ”

প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে গ্যাসের মজুদ আছে প্রায় ২৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট (টিসিএফ)। এক সময় বলা হতো দেশটিতে গ্যাসের যে পরিমাণ মজুদ রয়েছে তা দিয়ে দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানো যাবে অন্তত ১৫০ বছর। উদ্বৃত্ত গ্যাস দীর্ঘদিন চীন ও থাইল্যান্ডে রফতানি করেছে দেশটি। কিন্তু বর্তমান গৃহযুদ্ধের কারণে দেশটির উত্তোলন কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে। মিয়ানমারে কার্যক্রম চালানো বন্ধ করে দিয়েছে পশ্চিমা বেশকিছু কোম্পানি। বর্তমানে ব্যাপক পরিমাণে উদ্বৃত্ত নিয়েও গ্যাস সংকটে ভুগছে দেশটির ভোক্তারা।

 

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম“বাজার পরিস্থিতি অসহনীয়”

সরকার পতনের পর পরিবহন খাতে বেপরোয়া চাঁদাবাজি কমেছে। বাজারে পণ্যের সরবরাহও স্বাভাবিক। তবুও কমছে না দাম, উল্টো চাল, পিয়াজ, সবজি, মাছ, ডিম, মুরগিসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম আগের চেয়ে বেড়েছে। গতকাল রাজধানীর তালতলা, আগারগাঁও ও কাওরান বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে ৫০ টাকার নিচে মিলছে না বেশির ভাগ সবজি। পিয়াজের দাম বেড়ে ঠেকেছে ১২০ টাকায়। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা দরে। গরিবের আমিষ খ্যাত ডিমের হালি ৫৫ টাকা। মাঝারি মানের চালের কেজি ৬০ টাকা আর মোটা চালের কেজি ৫৫ টাকা। এ ছাড়া রপ্তানির খবরে ইলিশের দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। ফলে মানুষের কাছে অসহনীয় হয়ে উঠেছে বাজার।

বেঁধে দেয়ার পরও বেড়েছে ডিম-মুরগির দাম: ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। নতুন মূল্য অনুযায়ী প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা এবং প্রতিটি ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয় ১১ টাকা ৮৭ পয়সা। এতে প্রতি ডজন ডিমের দাম পড়ে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা। কিন্তু মূল্য নির্ধারণের ১০ দিন পার হলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। বরং বেড়েছে। বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরায় একটি ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ১৪ টাকা, হালি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। পাড়া-মহল্লার দোকানে ডিম ১৬৫ টাকা ডজনও বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েছে। গত সপ্তাহে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগি এখন ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে।

৫০ টাকার নিচে মিলছে না অধিকাংশ সবজি: স্বস্তি নেই সবজির বাজারেও। পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও ৫০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না অধিকাংশ সবজি। কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, গোল বেগুন প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়। করলা ৮০ থেকে ১০০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, টমেটো ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, চায়না গাজর ১৮০ টাকায়, ঢেঁড়স, পটোল ও চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ঝিঙা ৮০ টাকা, মুলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর চাল কুমড়া প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকা, লম্বা লাউ প্রতিটি ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

মরিচ-পিয়াজ ও আলুর দামে অস্থিরতা: আবারো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে মরিচ ও পিয়াজের বাজারে। আগের চেয়ে মরিচের দাম কেজিতে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি মরিচের দাম ছিল ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। গতকাল সেই মরিচের দাম বেড়ে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে পিয়াজের দামও বেড়েছে। বাজারে দেশি পিয়াজের দাম বেড়ে ১২০ টাকায় ঠেকেছে। আর ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকায়। অন্যদিকে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে আলুও। গতকাল প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। যদিও এক মাস আগে আলু ও পিয়াজের দাম কমাতে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আলু আমদানিতে বিদ্যমান ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। আর আলু আমদানিতে থাকা ৩ শতাংশ এবং পিয়াজ আমদানিতে থাকা ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে এর কোনো প্রভাব পড়েনি।