১২:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

পুলিশ ও র‍্যাবের অভিযানে এক সপ্তাহে সারা দেশে গ্রেপ্তার ৭ হাজারের বেশি

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
  • 1

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “পুলিশ ও র‍্যাবের অভিযানে এক সপ্তাহে সারা দেশে গ্রেপ্তার ৭ হাজারের বেশি”

গত এক সপ্তাহে সারা দেশে ৭ হাজারের বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও রেঞ্জ। তাদের মধ্যে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় করা মামলার পাশাপাশি মাদক, খুন, ছিনতাই, ডাকাতিসহ অন্যান্য অপরাধের আসামিও রয়েছেন। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও দলের নেতা–কর্মীদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়া নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়া চিহ্নিত অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তারে ধীরগতিরও সমালোচনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের দুই মাসের মাথায় এসে আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের তৎপরতা কিছুটা বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত সপ্তাহে ঢাকায় প্রতিদিন গড়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক শর বেশি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্বাভাবিক সময়ে রাজধানীতে বিভিন্ন ধরনের মামলায় প্রতিদিন ২৫০-৩০০ জন আসামি গ্রেপ্তার হতেন। কোনো আন্দোলন বা বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই গ্রেপ্তারের সংখ্যা আরও বেড়ে যেত। তখন রাজনৈতিক নেতা–কর্মী ছাড়া অন্যান্য গ্রেপ্তারের সংখ্যা হতো নামমাত্র।

পুলিশের আটটি মহানগর ইউনিট, নয়টি রেঞ্জ (রেলওয়ে রেঞ্জসহ) ও র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তারের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহে (১ থেকে ৭ অক্টোবর) সারা দেশে মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭ হাজার ১৮ জন। সবচেয়ে বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জে, ১ হাজার ২৪৯ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন ঢাকা রেঞ্জে, ১ হাজার ৩৩ জন। গ্রেপ্তারে সংখ্যায় তৃতীয় রাজশাহী রেঞ্জ। তারা মোট ৮৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। মহানগর পুলিশের ইউনিটগুলোর মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ সর্বোচ্চ ৭৬৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। আর সারা দেশে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) গ্রেপ্তার করেছে ৪০০ জনকে।

 

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “মনোযোগ বেশি সংস্কারে, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে এখনো অস্বস্তি”

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই মাস পূর্ণ হলো আজ। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর গত ৮ আগস্ট যাত্রা শুরু করেছিল ড. ইউনূস সরকার। ভঙ্গুর অর্থনীতি ও বিধ্বস্ত একটি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়া এই দুই মাস বয়সী সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা মূল্যায়নের যথার্থ সময় এখনও হয়নি। তবুও, দুই মাসের বিশ্লেষণ বলছে- এসময়ে সরকার বেশি মনোযোগ দিয়েছে সংস্কারে। তবে, নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে এখনও অস্বস্তি রয়েছে।

প্রথম এক মাসে রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে। যাতে নতুন করে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছে প্রায় হতাশ হয়ে পড়া জনগণ। সরকারের সংস্কার-উদ্যোগে প্রতিফলন ঘটতে শুরু করেছে জনআকাঙ্ক্ষার।

প্রথম মাস পূর্তি উপলক্ষে গত ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘আমাদের সরকারের প্রথম মাস কাটলো। দ্বিতীয় মাস থেকে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার ভিত্তি হিসেবে নতুন শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের সূচনা করতে চাই। আরও অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে। প্রথম মাসের কাজ হিসেবে শুধু প্রধান কাজগুলো করেছি। এর সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক পরবর্তী কাজ।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যেও ৭০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ”

চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) তিন মাস পার হয়েছে। এর মধ্যে দুই মাসই কেটেছে রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যে। কিন্তু এর পরও ৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আহরণে সক্ষম হয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আহরণ কিছুটা কমলেও বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা আশাব্যঞ্জক। তিন মাসের রাজস্ব আহরণের এ প্রবাহ অব্যাহত থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনও সম্ভব বলে মনে করেন তারা।

অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) ও এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, তিন মাসে প্রায় ৭০ হাজার ২৮৭ কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ করা হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা কম।

এনবিআরের একটি সূত্র বণিক বার্তাকে জানিয়েছে, রাজস্ব আহরণের এ টাকার পরিমাণ ‘আইবাস++’-এর হিসাব অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এটি সাময়িক হিসাব। আহরিত রাজস্বের পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।

সূত্র বলছে, অর্থবছরের প্রথম মাসে (জুলাই) রাজস্ব আহরণ হয় ২০ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। পরের মাসে আসে ২১ হাজার ৭৯৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। আর গত মাসে ২৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকার রাজস্ব আহরণ করে এনবিআর। তিন মাসে মোট রাজস্বের পরিমাণ প্রায় ৭০ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা।

 

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম“আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রজ্ঞাপন”

সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সোমবার সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে আছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। কমিশনের আটজন সদস্য হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, লেখক ও মানবাধিকারকর্মী মো. মুস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে আছেন মো. মাহফুজ আলম। কমিশন ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন তৈরি করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কমিশনের কার্যালয় সরকার নির্ধারণ করবে। কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন বা সম্মানী এবং সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে কেউ অবৈতনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে চাইলে বা সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে না চাইলে তা প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন করতে পারবেন। লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।

 

পুলিশ ও র‍্যাবের অভিযানে এক সপ্তাহে সারা দেশে গ্রেপ্তার ৭ হাজারের বেশি

০৯:০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “পুলিশ ও র‍্যাবের অভিযানে এক সপ্তাহে সারা দেশে গ্রেপ্তার ৭ হাজারের বেশি”

গত এক সপ্তাহে সারা দেশে ৭ হাজারের বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও রেঞ্জ। তাদের মধ্যে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় করা মামলার পাশাপাশি মাদক, খুন, ছিনতাই, ডাকাতিসহ অন্যান্য অপরাধের আসামিও রয়েছেন। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও দলের নেতা–কর্মীদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়া নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ছাড়া চিহ্নিত অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তারে ধীরগতিরও সমালোচনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের দুই মাসের মাথায় এসে আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের তৎপরতা কিছুটা বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত সপ্তাহে ঢাকায় প্রতিদিন গড়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক শর বেশি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্বাভাবিক সময়ে রাজধানীতে বিভিন্ন ধরনের মামলায় প্রতিদিন ২৫০-৩০০ জন আসামি গ্রেপ্তার হতেন। কোনো আন্দোলন বা বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই গ্রেপ্তারের সংখ্যা আরও বেড়ে যেত। তখন রাজনৈতিক নেতা–কর্মী ছাড়া অন্যান্য গ্রেপ্তারের সংখ্যা হতো নামমাত্র।

পুলিশের আটটি মহানগর ইউনিট, নয়টি রেঞ্জ (রেলওয়ে রেঞ্জসহ) ও র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তারের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহে (১ থেকে ৭ অক্টোবর) সারা দেশে মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭ হাজার ১৮ জন। সবচেয়ে বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জে, ১ হাজার ২৪৯ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন ঢাকা রেঞ্জে, ১ হাজার ৩৩ জন। গ্রেপ্তারে সংখ্যায় তৃতীয় রাজশাহী রেঞ্জ। তারা মোট ৮৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। মহানগর পুলিশের ইউনিটগুলোর মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ সর্বোচ্চ ৭৬৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। আর সারা দেশে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) গ্রেপ্তার করেছে ৪০০ জনকে।

 

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “মনোযোগ বেশি সংস্কারে, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে এখনো অস্বস্তি”

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই মাস পূর্ণ হলো আজ। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর গত ৮ আগস্ট যাত্রা শুরু করেছিল ড. ইউনূস সরকার। ভঙ্গুর অর্থনীতি ও বিধ্বস্ত একটি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়া এই দুই মাস বয়সী সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা মূল্যায়নের যথার্থ সময় এখনও হয়নি। তবুও, দুই মাসের বিশ্লেষণ বলছে- এসময়ে সরকার বেশি মনোযোগ দিয়েছে সংস্কারে। তবে, নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে এখনও অস্বস্তি রয়েছে।

প্রথম এক মাসে রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কয়েকটি সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে। যাতে নতুন করে স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছে প্রায় হতাশ হয়ে পড়া জনগণ। সরকারের সংস্কার-উদ্যোগে প্রতিফলন ঘটতে শুরু করেছে জনআকাঙ্ক্ষার।

প্রথম মাস পূর্তি উপলক্ষে গত ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘আমাদের সরকারের প্রথম মাস কাটলো। দ্বিতীয় মাস থেকে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার ভিত্তি হিসেবে নতুন শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের সূচনা করতে চাই। আরও অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে। প্রথম মাসের কাজ হিসেবে শুধু প্রধান কাজগুলো করেছি। এর সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক পরবর্তী কাজ।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যেও ৭০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ”

চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) তিন মাস পার হয়েছে। এর মধ্যে দুই মাসই কেটেছে রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যে। কিন্তু এর পরও ৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আহরণে সক্ষম হয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আহরণ কিছুটা কমলেও বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা আশাব্যঞ্জক। তিন মাসের রাজস্ব আহরণের এ প্রবাহ অব্যাহত থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনও সম্ভব বলে মনে করেন তারা।

অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) ও এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, তিন মাসে প্রায় ৭০ হাজার ২৮৭ কোটি টাকার রাজস্ব আহরণ করা হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা কম।

এনবিআরের একটি সূত্র বণিক বার্তাকে জানিয়েছে, রাজস্ব আহরণের এ টাকার পরিমাণ ‘আইবাস++’-এর হিসাব অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এটি সাময়িক হিসাব। আহরিত রাজস্বের পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।

সূত্র বলছে, অর্থবছরের প্রথম মাসে (জুলাই) রাজস্ব আহরণ হয় ২০ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। পরের মাসে আসে ২১ হাজার ৭৯৮ কোটি ৫১ লাখ টাকা। আর গত মাসে ২৭ হাজার ৯২৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকার রাজস্ব আহরণ করে এনবিআর। তিন মাসে মোট রাজস্বের পরিমাণ প্রায় ৭০ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা।

 

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম“আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রজ্ঞাপন”

সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সোমবার সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে আছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। কমিশনের আটজন সদস্য হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, লেখক ও মানবাধিকারকর্মী মো. মুস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে আছেন মো. মাহফুজ আলম। কমিশন ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন তৈরি করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কমিশনের কার্যালয় সরকার নির্ধারণ করবে। কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত সরকারি পদমর্যাদা, বেতন বা সম্মানী এবং সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে কেউ অবৈতনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে চাইলে বা সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে না চাইলে তা প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন করতে পারবেন। লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।