০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
পরিষ্কার জ্বালানির অগ্রগতি সত্ত্বেও বৈশ্বিক নির্গমন কমছে ধীরগতিতে এআই বিনিয়োগে টেক জায়ান্টদের সামনে নতুন প্রশ্ন শীতের চাপে ইউক্রেন যুদ্ধের কৌশল ও কূটনীতি নতুন মোড়ে ভবিষ্যৎ গেমিংয়ের মঞ্চে আবুধাবি বিশ্ববিদ্যালয়, তরুণ প্রতিভায় নতুন দিগন্ত দুবাইয়ে প্রকৃতিনির্ভর পর্যটনের নতুন দিগন্ত, আরভি রুটে পাহাড়–সমুদ্র–মরুভূমির অভিজ্ঞতা চীনের সঙ্গে জার্মানির বাণিজ্য ঘাটতি নতুন উচ্চতার পথে, সতর্ক করছেন বিশ্লেষকেরা প্রাকযুদ্ধের বিএমডব্লিউ ক্যাব্রিওলেট পেবল বিচে গৌরব, ইতিহাসের গাড়িতে মঞ্চ জয় বয়স্কদের ওষুধের অতিভার: একসঙ্গে আটটির বেশি ওষুধে বাড়ছে মাথাঘুরে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি ছুটিতে পরিবারের প্রযুক্তি ঝামেলা কমানোর সহজ কৌশল চীনের প্রযুক্তি উত্থান, অর্থনীতির ভেতরে গভীর ফাটল

বাংলার শাক (পর্ব-৩০)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 77

ওলকোঁড়া/ওল
Amorphophallus campanulatus (Araceae)

এই কন্দটি ডাঙা জমিতে চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। বর্ষাকালে শুরুর দিকে এর কন্দ লাগাতে হয়। ওল গাছের একটাই কান্ড হয়।

বুনো ওলের কান্ড, যার পাতা ছড়ায়নি, গোটানো অবস্থায় আছে, এই রকম গাছের ডাঁটা ও ডগা খাওয়া হয়। এটা খেতেও নরম। পাতাটা ছড়িয়ে ছাতার মত হলে গাছটা পেকে যায়। সেটা খাওয়া যায়না কারণ ভালো সেদ্ধ হয় না। ভালোভাবে রান্না করলে খেতে সুস্বাদু। এতে সর্দি, অর্শ, বাত, বেদনা, চোখের রোগ আদি ভালো হয়। মৌমাছি, বোলতা, ভীমরুল বা বিছা কামড়ালে ওলের ডাঁটার রস কামড়ানোর জায়গা লাগালে যন্ত্রণা কম হয়।

এটি দুই রকমের হয়। বুনো আর ভালো ওল। বুনো ওল নিজে থেকে বনে জঙ্গলে হয়। ভালোটা চাষ করতে হয়। চাষের ওলের কন্দ সেদ্ধ করে মেখে বা ঝোল করেও খাওয়া হয়। বুনো ওলের কন্দে গলা চুলকায়।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-২৯)

বাংলার শাক (পর্ব-২৯)

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিষ্কার জ্বালানির অগ্রগতি সত্ত্বেও বৈশ্বিক নির্গমন কমছে ধীরগতিতে

বাংলার শাক (পর্ব-৩০)

০৯:০০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ওলকোঁড়া/ওল
Amorphophallus campanulatus (Araceae)

এই কন্দটি ডাঙা জমিতে চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। বর্ষাকালে শুরুর দিকে এর কন্দ লাগাতে হয়। ওল গাছের একটাই কান্ড হয়।

বুনো ওলের কান্ড, যার পাতা ছড়ায়নি, গোটানো অবস্থায় আছে, এই রকম গাছের ডাঁটা ও ডগা খাওয়া হয়। এটা খেতেও নরম। পাতাটা ছড়িয়ে ছাতার মত হলে গাছটা পেকে যায়। সেটা খাওয়া যায়না কারণ ভালো সেদ্ধ হয় না। ভালোভাবে রান্না করলে খেতে সুস্বাদু। এতে সর্দি, অর্শ, বাত, বেদনা, চোখের রোগ আদি ভালো হয়। মৌমাছি, বোলতা, ভীমরুল বা বিছা কামড়ালে ওলের ডাঁটার রস কামড়ানোর জায়গা লাগালে যন্ত্রণা কম হয়।

এটি দুই রকমের হয়। বুনো আর ভালো ওল। বুনো ওল নিজে থেকে বনে জঙ্গলে হয়। ভালোটা চাষ করতে হয়। চাষের ওলের কন্দ সেদ্ধ করে মেখে বা ঝোল করেও খাওয়া হয়। বুনো ওলের কন্দে গলা চুলকায়।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-২৯)

বাংলার শাক (পর্ব-২৯)