০৪:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
এ বছর গ্রামীণ ও উপশহর এলাকায় ডেঙ্গুর বিস্তার কেন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে? চেকিয়ার জাতীয় ব্ল্যাকআউট: তদন্তে নেমেছে কর্তৃপক্ষ ঢাকা জনঘনত্বের দিক থেকে ৩০ কোটি মানুষের নগরী? সোশ্যাল মিডিয়া: এক প্রজন্মকে হতাশা, অমনোযোগ, অলসতা ও বৈষম্য’র দিকে ঠেলে দেওয়া এনজিওর নামে শোষণ: বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষের দুর্দশার গল্প মালয়েশিয়ায় ধরা পড়া বাংলাদেশী জঙ্গীরা “বাংলাদেশ ইসলামিক স্টেট” (আইএস)কে অর্থ পাঠাতো: মালয়েশিয়ান আইজিপি টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের অবস্থা: কোন কোন এলাকা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত, বাজারে মূল্যবৃদ্ধি বাংলাদেশে ধর্ষণ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে, প্রশ্নের মুখে রাষ্ট্রের ভূমিকা প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৬) তারল্য সংকটের নতুন ডোমিনো ও মধ্যবিত্তের দুর্ভাবনা

ইউএসএইড এর কেউ কেউ নিয়মের বাইরে গিয়েছিলেন- মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • Sarakhon Report
  • ০৭:১০:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 20

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

  • অভিবাসন বা নিরাপত্তা লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করছে
  • আইনেও স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, আমরা এটিকে শৃঙ্খলায় আনতে চাই
  • “বিশেষভাবে মনোনীত” প্রকল্পগুলো এই অস্থায়ী স্থগিতাদেশ থেকে অব্যাহতি পাবে
  • আমাদের উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে “ইউএসএইড”-এর প্রকল্পগুলো সাজানো
  • আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা আসেনি, বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন

“ইউএসএইড” যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ ও পররাষ্ট্র দপ্তরের অধীনে পরিচালিত হবে এটাই নিয়ম। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিগত দুই দশকে এটি আরও বেশি স্বতন্ত্রভাবে কাজ করেছে। বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন।এবং মার্কিন নীতি ও স্বার্থের বাইরে গিয়ে কাজ করেছেন।

গতকাল গুয়েতেমালার প্রেসিডেন্ট আরেভালোর করা এক প্রশ্নের উত্তরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও একথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে “ইউএসএইড”-এর প্রকল্পগুলো সাজানো। যদি আমরা আমাদের জাতীয় স্বার্থের বাইরে প্রকল্পগুলো চালাই, সেটি আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদেরকেই সুবিধা দেবে। আমাদের আইনেও স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, আমরা এটিকে শৃঙ্খলায় আনতে চাই।

আমরা প্রথমে চেয়েছিলাম উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পর্যালোচনা করে কোন প্রকল্পগুলো আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, আর কোনগুলো নয়, তা বেছে নেওয়া। কিন্তু আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা আসেনি, বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন। তাই এখন আমাদের উল্টো পথে যেতে হচ্ছে—সব বরাদ্দ সাময়িকভাবে স্থগিত রেখে, যেগুলো জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলোকে চিহ্নিত করে আলাদা ছাড় দেওয়া।

সাম্প্রতিক নোটিশে বলা হয়েছে, “বিশেষভাবে মনোনীত” প্রকল্পগুলো এই অস্থায়ী স্থগিতাদেশ থেকে অব্যাহতি পাবে। এখন আমরা বিশ্বজুড়ে আমাদের “ইউএসএইড” মিশনগুলোর সঙ্গে কথা বলে দেখছি, কী কী প্রকল্প চলছে, কোনগুলো আমাদের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করছে, আর কোনগুলো করছে না। যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলো অব্যাহত থাকবে। যেগুলো নয়, সেগুলো বন্ধ হবে। আমরা এখানে বসেই কিছু কর্মসূচি চিহ্নিত করেছি, যা আমাদের অভিবাসন বা নিরাপত্তা লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করছে। সেগুলো আমরা রাখব।

এ বছর গ্রামীণ ও উপশহর এলাকায় ডেঙ্গুর বিস্তার কেন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে?

ইউএসএইড এর কেউ কেউ নিয়মের বাইরে গিয়েছিলেন- মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

০৭:১০:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

  • অভিবাসন বা নিরাপত্তা লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করছে
  • আইনেও স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, আমরা এটিকে শৃঙ্খলায় আনতে চাই
  • “বিশেষভাবে মনোনীত” প্রকল্পগুলো এই অস্থায়ী স্থগিতাদেশ থেকে অব্যাহতি পাবে
  • আমাদের উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে “ইউএসএইড”-এর প্রকল্পগুলো সাজানো
  • আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা আসেনি, বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন

“ইউএসএইড” যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ ও পররাষ্ট্র দপ্তরের অধীনে পরিচালিত হবে এটাই নিয়ম। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিগত দুই দশকে এটি আরও বেশি স্বতন্ত্রভাবে কাজ করেছে। বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন।এবং মার্কিন নীতি ও স্বার্থের বাইরে গিয়ে কাজ করেছেন।

গতকাল গুয়েতেমালার প্রেসিডেন্ট আরেভালোর করা এক প্রশ্নের উত্তরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও একথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে “ইউএসএইড”-এর প্রকল্পগুলো সাজানো। যদি আমরা আমাদের জাতীয় স্বার্থের বাইরে প্রকল্পগুলো চালাই, সেটি আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদেরকেই সুবিধা দেবে। আমাদের আইনেও স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, আমরা এটিকে শৃঙ্খলায় আনতে চাই।

আমরা প্রথমে চেয়েছিলাম উপর থেকে নিচ পর্যন্ত পর্যালোচনা করে কোন প্রকল্পগুলো আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, আর কোনগুলো নয়, তা বেছে নেওয়া। কিন্তু আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা আসেনি, বরং কেউ কেউ নির্দেশ লঙ্ঘন করে তহবিল ছাড়ার চেষ্টা করছিলেন। তাই এখন আমাদের উল্টো পথে যেতে হচ্ছে—সব বরাদ্দ সাময়িকভাবে স্থগিত রেখে, যেগুলো জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলোকে চিহ্নিত করে আলাদা ছাড় দেওয়া।

সাম্প্রতিক নোটিশে বলা হয়েছে, “বিশেষভাবে মনোনীত” প্রকল্পগুলো এই অস্থায়ী স্থগিতাদেশ থেকে অব্যাহতি পাবে। এখন আমরা বিশ্বজুড়ে আমাদের “ইউএসএইড” মিশনগুলোর সঙ্গে কথা বলে দেখছি, কী কী প্রকল্প চলছে, কোনগুলো আমাদের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করছে, আর কোনগুলো করছে না। যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলো অব্যাহত থাকবে। যেগুলো নয়, সেগুলো বন্ধ হবে। আমরা এখানে বসেই কিছু কর্মসূচি চিহ্নিত করেছি, যা আমাদের অভিবাসন বা নিরাপত্তা লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করছে। সেগুলো আমরা রাখব।