০৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
কুয়েতে বিশ্ব জ্বালানি সম্মেলনে তরুণদের ভূমিকা—‘ভবিষ্যৎ গড়বে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও টেকসই শক্তি’ ইউক্রেনে রাশিয়ার ধীরচাপ কৌশল: বড় শহর নয়, ক্লান্তিই এখন আসল অস্ত্র প্রযুক্তিগত বিপর্যয় কাটিয়ে পুনরায় আকাশে আলাস্কা এয়ারলাইন্স—তথ্যপ্রযুক্তি ত্রুটিতে শতাধিক ফ্লাইট বাতিল রাশিয়ার নারীদের ইতিহাসে আলো ফেলে জুলিয়া ইয়োফে—অগ্রগতির ভঙ্গুরতা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশ্লেষণ অন্ধকার পদার্থের অস্তিত্ব প্রমাণে আরও এক ধাপ এগোলেন বিজ্ঞানীরা সূর্যগ্রহণে বিভ্রান্ত পাখিরা, ভোর ভেবে গাইল গান ভূমধ্যসাগরের গভীরে সাদা প্রবালপ্রাচীর আবিষ্কার—নেপলস উপকূলে বৈজ্ঞানিক সাফল্য আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উদ্যোগ—ছাত্রাবাসেই মানসিক স্বাস্থ্যসেবা কোরিয়ান ড্রামা এখন নেটফ্লিক্সের শরৎকালীন ‘কম্ফোর্ট ফুড’ — আসছে দ্য ড্রিম লাইফ অব মিস্টার কিম মোটা পোষা প্রাণী, মোটা ভেট বিল: পেট ওবেসিটি এখন শুধু স্বাস্থ্য নয়, টাকারও ঝুঁকি

হানিয়া আমির: বাংলাদেশি দর্শকদের হৃদয় জয়

  • Sarakhon Report
  • ০৩:১৩:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • 63

সারাক্ষণ ডেস্ক

পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমির আবারও দর্শকদের মন জয় করেছেন রোমান্টিক ড্রামা কভি মেইন কভি তুম-এ তাঁর অসাধারণ অভিনয়ের মাধ্যমে। এই সিরিজটি দক্ষিণ এশিয়ায়, বিশেষত বাংলাদেশে, ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এর আকর্ষণীয় গল্প ও আমিরের অনবদ্য পারফরম্যান্স দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।

তারকাখ্যাতির পথে যাত্রা

১৯৯৭ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জন্মগ্রহণ করা হানিয়া আমির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জনের পর চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন জানান (২০১৬) সিনেমার মাধ্যমে। এরপর তিতলি ও ফির ওহি মহব্বত নাটকে অভিনয় করে দ্রুত পরিচিতি পান এবং হুম অ্যাওয়ার্ডসে সেরা টেলিভিশন সেনসেশন (নারী) পুরস্কার লাভ করেন। এরপর থেকে, তিনি নানা বৈচিত্র্যময় চরিত্রে অভিনয় করে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রীদের একজন হয়ে উঠেছেন।

কভি মেইন কভি তুম-এ শারজিনার চরিত্র

এই সিরিজে হানিয়া আমির শারজিনা চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যিনি ব্যক্তিগত স্বপ্ন ও ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেন। তার চরিত্রের গল্প বলিষ্ঠ মনোবল ও আবেগপূর্ণ গভীরতার মাধ্যমে দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে। প্রেম ও আত্ম-অনুসন্ধানের সার্বজনীন থিম এই সিরিজকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে, যা দক্ষিণ এশীয় নাটকের ভক্তদের জন্য অবশ্যই দেখার মতো এক নাটক।

বাংলাদেশে বিশাল ফ্যানবেস

বাংলাদেশে হানিয়া আমিরের জনপ্রিয়তা আশানুরূপভাবে বেড়েছে। দর্শকরা তার চরিত্রের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা ও গভীর অভিনয়শৈলীকে বিশেষভাবে প্রশংসা করেছেন। কভি মেইন কভি তুম এখানে একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে, যা পাকিস্তানি বিনোদনশিল্পের সীমান্তের বাইরের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে তুলে ধরেছে।

পর্দার বাইরেও দাপুটে উপস্থিতি

অভিনয়ের পাশাপাশি হানিয়া আমির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব ও খোলামেলা ব্যক্তিত্বের জন্য পরিচিত। তিনি মেবেলিন নিউইয়র্ক ও স্প্রাইটের মতো বিখ্যাত ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছেন, যা তার জনপ্রিয়তাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি, তিনি অনলাইনে হয়রানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ডিজিটাল কনটেন্টের অপব্যবহার, বিশেষত ডিপফেইক ভিডিওর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

তার ক্রমবর্ধমান সাফল্যের ফলে, হানিয়া আমির দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করেছেন। বাংলাদেশে তার বাড়তে থাকা ফ্যানবেস ইঙ্গিত দেয় যে, তার ক্যারিয়ারের আরও এক নতুন অধ্যায় শুরু হতে চলেছে।

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

কুয়েতে বিশ্ব জ্বালানি সম্মেলনে তরুণদের ভূমিকা—‘ভবিষ্যৎ গড়বে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও টেকসই শক্তি’

হানিয়া আমির: বাংলাদেশি দর্শকদের হৃদয় জয়

০৩:১৩:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

সারাক্ষণ ডেস্ক

পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমির আবারও দর্শকদের মন জয় করেছেন রোমান্টিক ড্রামা কভি মেইন কভি তুম-এ তাঁর অসাধারণ অভিনয়ের মাধ্যমে। এই সিরিজটি দক্ষিণ এশিয়ায়, বিশেষত বাংলাদেশে, ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এর আকর্ষণীয় গল্প ও আমিরের অনবদ্য পারফরম্যান্স দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।

তারকাখ্যাতির পথে যাত্রা

১৯৯৭ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে জন্মগ্রহণ করা হানিয়া আমির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জনের পর চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন জানান (২০১৬) সিনেমার মাধ্যমে। এরপর তিতলি ও ফির ওহি মহব্বত নাটকে অভিনয় করে দ্রুত পরিচিতি পান এবং হুম অ্যাওয়ার্ডসে সেরা টেলিভিশন সেনসেশন (নারী) পুরস্কার লাভ করেন। এরপর থেকে, তিনি নানা বৈচিত্র্যময় চরিত্রে অভিনয় করে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রীদের একজন হয়ে উঠেছেন।

কভি মেইন কভি তুম-এ শারজিনার চরিত্র

এই সিরিজে হানিয়া আমির শারজিনা চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যিনি ব্যক্তিগত স্বপ্ন ও ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেন। তার চরিত্রের গল্প বলিষ্ঠ মনোবল ও আবেগপূর্ণ গভীরতার মাধ্যমে দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে। প্রেম ও আত্ম-অনুসন্ধানের সার্বজনীন থিম এই সিরিজকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে, যা দক্ষিণ এশীয় নাটকের ভক্তদের জন্য অবশ্যই দেখার মতো এক নাটক।

বাংলাদেশে বিশাল ফ্যানবেস

বাংলাদেশে হানিয়া আমিরের জনপ্রিয়তা আশানুরূপভাবে বেড়েছে। দর্শকরা তার চরিত্রের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা ও গভীর অভিনয়শৈলীকে বিশেষভাবে প্রশংসা করেছেন। কভি মেইন কভি তুম এখানে একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে, যা পাকিস্তানি বিনোদনশিল্পের সীমান্তের বাইরের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে তুলে ধরেছে।

পর্দার বাইরেও দাপুটে উপস্থিতি

অভিনয়ের পাশাপাশি হানিয়া আমির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব ও খোলামেলা ব্যক্তিত্বের জন্য পরিচিত। তিনি মেবেলিন নিউইয়র্ক ও স্প্রাইটের মতো বিখ্যাত ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছেন, যা তার জনপ্রিয়তাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি, তিনি অনলাইনে হয়রানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ডিজিটাল কনটেন্টের অপব্যবহার, বিশেষত ডিপফেইক ভিডিওর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

তার ক্রমবর্ধমান সাফল্যের ফলে, হানিয়া আমির দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করেছেন। বাংলাদেশে তার বাড়তে থাকা ফ্যানবেস ইঙ্গিত দেয় যে, তার ক্যারিয়ারের আরও এক নতুন অধ্যায় শুরু হতে চলেছে।