০৭:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫

বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনের ‘টাইপ-টেস্ট’ চলছে বেইজিংয়ে

  • Sarakhon Report
  • ১২:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • 19

চীনের তৈরি বিশ্বের দ্রুততম ট্রেন সিআর৪৫০ বেইজিংয়ের রিং রেলওয়েতে টাইপ-টেস্ট পরীক্ষার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। ট্রেনটির পরীক্ষামূলক গতি ঘণ্টায় ৪৫০ কিলোমিটার এবং বাণিজ্যিক গতি ৪০০ কিলোমিটার, যা এর আগের সিআর৪০০ ফুসিং ট্রেনের চেয়ে ১০০ কিলোমিটার বেশি গতি তুলতে পারে।

ট্রেনটির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সিআরআরসি কর্পোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়াং ফেং জানান, সিআর৪৫০ হাই-স্পিড ট্রেন প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও পরিচালনা ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

বেশি গতির জন্য ট্রেনের ট্র্যাকশন ক্যাপাসিটি, ডায়নামিক পারফরম্যান্স ও প্যান্টোগ্রাফ সিস্টেম উন্নত করা হয়েছে। এতে ওয়াটার-কুলড পার্মানেন্ট ম্যাগনেট ট্র্যাকশন সিস্টেম, নতুন প্রজন্মের উচ্চ-স্থিতিশীল বগি ও এআই সমৃদ্ধ মাল্টি-সিস্টেম প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

ট্রেনটিতে আছে চার হাজারেরও বেশি সেন্সর, যা ট্রেনের গতিবিধি, কার বডি, ট্র্যাকশন, ব্রেকিং ও অগ্নি শনাক্তকরণ ব্যবস্থা রিয়েল-টাইমে পর্যবেক্ষণ করে।

হালকা উপকরণ ব্যবহারের ফলে ট্রেনের ওজন ১০ শতাংশ কমেছে এবং চলাচলের সময় বাতাসের প্রতিরোধ কমেছে ২২ শতাংশ। শব্দ কমাতে এতে বিশেষ উপকরণ ও অ্যারোডাইনামিক ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে, যা কেবিনের শব্দ ২ ডেসিবেল কমিয়ে দেবে।

সিএমজি বাংলা

বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনের ‘টাইপ-টেস্ট’ চলছে বেইজিংয়ে

১২:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

চীনের তৈরি বিশ্বের দ্রুততম ট্রেন সিআর৪৫০ বেইজিংয়ের রিং রেলওয়েতে টাইপ-টেস্ট পরীক্ষার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। ট্রেনটির পরীক্ষামূলক গতি ঘণ্টায় ৪৫০ কিলোমিটার এবং বাণিজ্যিক গতি ৪০০ কিলোমিটার, যা এর আগের সিআর৪০০ ফুসিং ট্রেনের চেয়ে ১০০ কিলোমিটার বেশি গতি তুলতে পারে।

ট্রেনটির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সিআরআরসি কর্পোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়াং ফেং জানান, সিআর৪৫০ হাই-স্পিড ট্রেন প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও পরিচালনা ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

বেশি গতির জন্য ট্রেনের ট্র্যাকশন ক্যাপাসিটি, ডায়নামিক পারফরম্যান্স ও প্যান্টোগ্রাফ সিস্টেম উন্নত করা হয়েছে। এতে ওয়াটার-কুলড পার্মানেন্ট ম্যাগনেট ট্র্যাকশন সিস্টেম, নতুন প্রজন্মের উচ্চ-স্থিতিশীল বগি ও এআই সমৃদ্ধ মাল্টি-সিস্টেম প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

ট্রেনটিতে আছে চার হাজারেরও বেশি সেন্সর, যা ট্রেনের গতিবিধি, কার বডি, ট্র্যাকশন, ব্রেকিং ও অগ্নি শনাক্তকরণ ব্যবস্থা রিয়েল-টাইমে পর্যবেক্ষণ করে।

হালকা উপকরণ ব্যবহারের ফলে ট্রেনের ওজন ১০ শতাংশ কমেছে এবং চলাচলের সময় বাতাসের প্রতিরোধ কমেছে ২২ শতাংশ। শব্দ কমাতে এতে বিশেষ উপকরণ ও অ্যারোডাইনামিক ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে, যা কেবিনের শব্দ ২ ডেসিবেল কমিয়ে দেবে।

সিএমজি বাংলা