০৮:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫

বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ টহল ‘করপ্যাট’ ও মহড়া ‘বঙ্গোসাগর’ শুরু

  • Sarakhon Report
  • ০৬:০৭:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
  • 24
সারাক্ষণ ডেস্ক 

বঙ্গোপসাগরের নির্ধারিত এলাকায় বাংলাদেশ ও ভারতীয় নৌবাহিনীর অংশগ্রহণে যৌথ টহল ‘করপ্যাট’ (Coordinated Patrol – CORPAT) এবং দ্বিপাক্ষিক মহড়া ‘বঙ্গোসাগর’ (BONGOSAGOR) শুরু হয়েছে। এটি যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ৪র্থ বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের তত্ত্বাবধানে যৌথ টহল ও মহড়া ১০ মার্চ শুরু হয়ে ১২ মার্চ পর্যন্ত চলবে। এতে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বানৌজা আবু উবাইদাহ (BNS ABU UBAIDAH) ও একটি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট। অন্যদিকে, ভারতীয় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে আইএনএস রানভীর (INS RANVIR) যুদ্ধজাহাজ ও একটি হেলিকপ্টার অংশ নিচ্ছে।

২০১৮ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে এ যৌথ টহল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বঙ্গোপসাগরে অবৈধভাবে মাছ ধরা, চোরাচালান, মানবপাচার, জলদস্যুতা ও মাদক পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে এ মহড়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এছাড়া, যৌথ টহলের মাধ্যমে দুই দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে সমুদ্র নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য বিনিময়, অপরাধ প্রতিরোধ ও সমুদ্র অর্থনীতির উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখার আশা করা হচ্ছে।

বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ টহল ‘করপ্যাট’ ও মহড়া ‘বঙ্গোসাগর’ শুরু

০৬:০৭:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
সারাক্ষণ ডেস্ক 

বঙ্গোপসাগরের নির্ধারিত এলাকায় বাংলাদেশ ও ভারতীয় নৌবাহিনীর অংশগ্রহণে যৌথ টহল ‘করপ্যাট’ (Coordinated Patrol – CORPAT) এবং দ্বিপাক্ষিক মহড়া ‘বঙ্গোসাগর’ (BONGOSAGOR) শুরু হয়েছে। এটি যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ৪র্থ বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের তত্ত্বাবধানে যৌথ টহল ও মহড়া ১০ মার্চ শুরু হয়ে ১২ মার্চ পর্যন্ত চলবে। এতে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বানৌজা আবু উবাইদাহ (BNS ABU UBAIDAH) ও একটি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট। অন্যদিকে, ভারতীয় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে আইএনএস রানভীর (INS RANVIR) যুদ্ধজাহাজ ও একটি হেলিকপ্টার অংশ নিচ্ছে।

২০১৮ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে এ যৌথ টহল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বঙ্গোপসাগরে অবৈধভাবে মাছ ধরা, চোরাচালান, মানবপাচার, জলদস্যুতা ও মাদক পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধে এ মহড়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এছাড়া, যৌথ টহলের মাধ্যমে দুই দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে সমুদ্র নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য বিনিময়, অপরাধ প্রতিরোধ ও সমুদ্র অর্থনীতির উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখার আশা করা হচ্ছে।