০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
জাপানে স্ট্যান্ড-আপ কমেডির জোয়ার: বিদেশি ও দ্বিভাষী শিল্পীদের হাতে নতুন হাসির পথ ডায়ানা ড্যানিয়েলের জন্য একটি নতুন সকাল প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৩৭) বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে ভালো প্যারিস থেকে তেঙ্গাহ: একটি ফরাসি রেট্রো থিমের বাসা অন্ধকার ভ্রমণের উত্থান: অতীতের ক্ষত দেখতেই কেন বাড়ছে পর্যটকের ভিড় সেনেগালে দুর্নীতি দমন না রাজনৈতিক প্রতিশোধ? ফায়ে–সোঙ্কো সরকারের কড়াকড়িতে বিতর্ক তুঙ্গে মরক্কোর দাখলা অ্যাটলান্টিক বন্দর: আফ্রিকা-সাহেল বাণিজ্যের নতুন প্রবেশদ্বার বিশ্বের ৯৯% চিপ প্রযুক্তির নায়ক: সেমিকন্ডাক্টর কিংবদন্তি চি-তাং সা’র অস্থি চীনে সমাহিত রাশিয়ায় নির্বাসন থেকে সিরীয় উপকূলে নতুন বিদ্রোহের ছক আঁকছেন আসাদের সাবেক গুপ্তচরপ্রধান ও কোটিপতি চাচাতো ভাই

মঙ্গল অনুসন্ধানে বিশ্বকে আমন্ত্রণ জানালো চীন

  • Sarakhon Report
  • ০৬:২৩:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫
  • 107

২০২৮ সালের মঙ্গল গ্রহে ‘থিয়ানওয়েন-৩’ অনুসন্ধান মিশনে অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের বিজ্ঞানীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে চীন। সম্প্রতি চীনের জাতীয় মহাকাশ প্রশাসন (সিএনএসএ) এ তথ্য জানিয়েছে।

সিএনএসএ জানিয়েছে, জুনের শেষ পর্যন্ত আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রস্তাব জমা দিতে পারবে এবং অক্টোবরের মধ্যে চূড়ান্ত নির্বাচন করা হবে।

এই মিশনের মূল লক্ষ্য মঙ্গলে জীবনের চিহ্ন খোঁজা এবং এর ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, অভ্যন্তরীণ গঠন, বায়ুমণ্ডল ও বাসযোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা।

চীনের মিশনে অন্য দেশগুলো তাদের বৈজ্ঞানিক যন্ত্র (পেলোড) বিনামূল্যে পাঠাতে পারবে। তবে, তাদের নিজেদের খরচে সেগুলো বানাতে হবে এবং চীনের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে।

থিয়ানওয়েন-৩ মিশনে একটি ল্যান্ডার, অ্যাসেন্ডার, অরবিটার এবং রিটার্নার থাকবে। সংগৃহীত নমুনা ২০৩০ সালের দিকে পৃথিবীতে ফিরে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সিএমজি বাংলা

জনপ্রিয় সংবাদ

জাপানে স্ট্যান্ড-আপ কমেডির জোয়ার: বিদেশি ও দ্বিভাষী শিল্পীদের হাতে নতুন হাসির পথ

মঙ্গল অনুসন্ধানে বিশ্বকে আমন্ত্রণ জানালো চীন

০৬:২৩:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫

২০২৮ সালের মঙ্গল গ্রহে ‘থিয়ানওয়েন-৩’ অনুসন্ধান মিশনে অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের বিজ্ঞানীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে চীন। সম্প্রতি চীনের জাতীয় মহাকাশ প্রশাসন (সিএনএসএ) এ তথ্য জানিয়েছে।

সিএনএসএ জানিয়েছে, জুনের শেষ পর্যন্ত আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রস্তাব জমা দিতে পারবে এবং অক্টোবরের মধ্যে চূড়ান্ত নির্বাচন করা হবে।

এই মিশনের মূল লক্ষ্য মঙ্গলে জীবনের চিহ্ন খোঁজা এবং এর ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, অভ্যন্তরীণ গঠন, বায়ুমণ্ডল ও বাসযোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা।

চীনের মিশনে অন্য দেশগুলো তাদের বৈজ্ঞানিক যন্ত্র (পেলোড) বিনামূল্যে পাঠাতে পারবে। তবে, তাদের নিজেদের খরচে সেগুলো বানাতে হবে এবং চীনের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে।

থিয়ানওয়েন-৩ মিশনে একটি ল্যান্ডার, অ্যাসেন্ডার, অরবিটার এবং রিটার্নার থাকবে। সংগৃহীত নমুনা ২০৩০ সালের দিকে পৃথিবীতে ফিরে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সিএমজি বাংলা