০৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি: শক্তির মাধ্যমে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে নির্বাচনের আগের পরিবেশ এখনো নাজুক: আইআরআই টাইফুন কালমায়গির তাণ্ডবে ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, ঝড়টি শক্তি সঞ্চয় করে ভিয়েতনামের দিকে অগ্রসর মৃত্যুর হিসাব এখনো চলছে: টাইফুন ‘টিনো’-র তাণ্ডব পেঁয়াজের দাম: দশ দিনেই দ্বিগুণ বাড়ার কারণ কী? আলাস্কায় টাইফুনে বিধ্বস্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রক্ষায় মরিয়া চেষ্টা এআই যুগে নতুন প্রেমের খোঁজ: ডেটিং অ্যাপের রূপান্তর খারাপ রাষ্ট্রে ভালো নাগরিক হওয়ার সাহস: নৈতিক দায়িত্ব ও বিবেকের লড়াই মধ্যবয়সী নারীর শরীর ও মনকে ঘিরে নতুন ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য: ‘বিগ ওয়েলনেস’-এর উত্থান নাৎসি দখলের বিরুদ্ধে সাহসী ডাচ ইহুদির প্রতিরোধ সংগ্রাম: মৃত্যুর ছায়া পেরিয়ে মানবতার জয়গান

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৮)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
  • 206

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

যারা দেবতার আকার দেখতে চায়, এ রকম বিশ্বাসী লোক সাতদিন উপোসের পর দেবতাকে দেখতে পায় আর বেশীর ভাগ সময়েই তাদের ইচ্ছা পূর্ণও হয়। এই পর্বতের পাদদেশে ভীমাদেবীর পতি মহেশ্বরদেবের একটা মন্দির আছে। ছাইমাখা বিধর্মীরা এখানে পূজা দিতে আসে।’

উদ্যান ও উরশার প্রধান প্রধান স্তূপগুলি দেখে হিউএনচাঙ আবার দক্ষিণে এলেন, আর ব্যাকরণকার পাণিনির জন্মস্থান শলাতুরের কাছে উদভাণ্ড নগরে (বর্তমান উন্‌ন্ড) সিন্ধুনদ পার হলেন। তিনি বলেন, এ সময়েও শলাতুরের ব্রাহ্মণদের বিদ্যাবুদ্ধি ও স্মরণশক্তির খ্যাতি ছিল।

তক্ষশীলায় এসেও দেখলেন, সেই একই অবস্থা। সর্বত্র কেবল ত্বণদের অত্যাচারের চিহ্ন। ‘অনেক সঙ্ঘারাম আছে, কিন্তু সবই দুর্দশাগ্রস্ত।’ সঙ্ঘারাম আর স্তূপের ধ্বংসাবশেষ দেখতে দেখতে, কয়েকটি গিরিব আর লোহার পুল অতিক্রম করে হিউএনচাঙ কাশ্মীরে পৌঁছলেন।

(চলবে)

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি: শক্তির মাধ্যমে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৮)

০৯:০০:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

যারা দেবতার আকার দেখতে চায়, এ রকম বিশ্বাসী লোক সাতদিন উপোসের পর দেবতাকে দেখতে পায় আর বেশীর ভাগ সময়েই তাদের ইচ্ছা পূর্ণও হয়। এই পর্বতের পাদদেশে ভীমাদেবীর পতি মহেশ্বরদেবের একটা মন্দির আছে। ছাইমাখা বিধর্মীরা এখানে পূজা দিতে আসে।’

উদ্যান ও উরশার প্রধান প্রধান স্তূপগুলি দেখে হিউএনচাঙ আবার দক্ষিণে এলেন, আর ব্যাকরণকার পাণিনির জন্মস্থান শলাতুরের কাছে উদভাণ্ড নগরে (বর্তমান উন্‌ন্ড) সিন্ধুনদ পার হলেন। তিনি বলেন, এ সময়েও শলাতুরের ব্রাহ্মণদের বিদ্যাবুদ্ধি ও স্মরণশক্তির খ্যাতি ছিল।

তক্ষশীলায় এসেও দেখলেন, সেই একই অবস্থা। সর্বত্র কেবল ত্বণদের অত্যাচারের চিহ্ন। ‘অনেক সঙ্ঘারাম আছে, কিন্তু সবই দুর্দশাগ্রস্ত।’ সঙ্ঘারাম আর স্তূপের ধ্বংসাবশেষ দেখতে দেখতে, কয়েকটি গিরিব আর লোহার পুল অতিক্রম করে হিউএনচাঙ কাশ্মীরে পৌঁছলেন।

(চলবে)