০২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
যখন নদী গিলে খায় জমি: বাংলাদেশের অবিরাম লড়াই ভাঙনের সঙ্গে বিকাশমান মস্তিষ্কের মানচিত্র উন্মোচন: বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী আবিষ্কার উপজেলা ভূমি অফিসে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের পথ: আলী ইমাম মজুমদারের বক্তব্য কুমিল্লায় বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০ পেঁয়াজের দামের উর্ধ্বগতিতে প্রতিদিন ৩.৫ কোটি টাকা বেশি দিচ্ছেন ক্রেতারা রমনা গির্জায় হামলার নিন্দা জানাল হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ঢাকায় দুই যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ মুন্সিগঞ্জে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে নিহত ১, আহত ২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ.এফ. রহমান হলে ভিপি-জিএসের ‘সিঙ্গেল রুম’ বরাদ্দের অভিযোগ প্রাথমিক শিক্ষকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার: সরকারের আশ্বাসে অবসান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫২)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৫৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
  • 110

প্রদীপ কুমার মজুমদার

 ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দুজন আর্যভট

একই নামে দুজন আর্যভট ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দেখা যায় একথা প্রখ্যাত আরবীয় মনীষী আলবিরূণীর ১০৩০ খ্রীষ্টাব্দে লিখিত গ্রন্থের মধ্যে দেখা যায়। পৃথকীকরণের জন্য তিনি একজনকে প্রথম আর্যভট এবং কনিষ্ঠকে কুসুমপুরের আর্যভট বলে উল্লেখ করেছেন।

তিনি বলেছেন দ্বিতীয় জন প্রথম আর্যভটের ধারার অনুগামী এবং এ ছাড়াও আলবিরূণী বলেছেন যে দ্বিতীয়জন প্রথমজনের রচনা থেকে নানা উদ্ধৃতি দিয়েছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্যের পূর্ববর্তী কোন ভারতীয় গণিতবিদ দুজন আর্যভটের নামোল্লেখ করেননি এবং দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য এ সম্পর্কে যা বলেছেন তাও অস্পষ্ট।

যাই হোক আমরা পরে দেখতে পাবো যে আলবিরূণী ও দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য যাঁদের সম্বন্ধে ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁরা এক ব্যক্তি নন। সেইহেতু আলবিরূণীর বক্তব্যের বিচার বিশ্লেষণ করা দরকার। কারণ যদি এ বিশ্লেষণ না করা যায় তাহলে ভারতীয় গণিতবিদ প্রথম আর্যভটের রচনা ও সন তারিখ প্রভৃতি সম্বন্ধে অযথা সন্দেহ সৃষ্টি করবে।

(চলবে)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

যখন নদী গিলে খায় জমি: বাংলাদেশের অবিরাম লড়াই ভাঙনের সঙ্গে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫২)

০৩:৫৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

 ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দুজন আর্যভট

একই নামে দুজন আর্যভট ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দেখা যায় একথা প্রখ্যাত আরবীয় মনীষী আলবিরূণীর ১০৩০ খ্রীষ্টাব্দে লিখিত গ্রন্থের মধ্যে দেখা যায়। পৃথকীকরণের জন্য তিনি একজনকে প্রথম আর্যভট এবং কনিষ্ঠকে কুসুমপুরের আর্যভট বলে উল্লেখ করেছেন।

তিনি বলেছেন দ্বিতীয় জন প্রথম আর্যভটের ধারার অনুগামী এবং এ ছাড়াও আলবিরূণী বলেছেন যে দ্বিতীয়জন প্রথমজনের রচনা থেকে নানা উদ্ধৃতি দিয়েছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্যের পূর্ববর্তী কোন ভারতীয় গণিতবিদ দুজন আর্যভটের নামোল্লেখ করেননি এবং দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য এ সম্পর্কে যা বলেছেন তাও অস্পষ্ট।

যাই হোক আমরা পরে দেখতে পাবো যে আলবিরূণী ও দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য যাঁদের সম্বন্ধে ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁরা এক ব্যক্তি নন। সেইহেতু আলবিরূণীর বক্তব্যের বিচার বিশ্লেষণ করা দরকার। কারণ যদি এ বিশ্লেষণ না করা যায় তাহলে ভারতীয় গণিতবিদ প্রথম আর্যভটের রচনা ও সন তারিখ প্রভৃতি সম্বন্ধে অযথা সন্দেহ সৃষ্টি করবে।

(চলবে)