০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫
মেটার ‘বিশ্বস্ত’ সংস্থার সহায়তায় আমি নিজেই একটি প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপন চালিয়েছি কক্সবাজারে পর্যটকের চাপ, সেবা ব্যবস্থায় চাপ বাড়ছে রাজবংশের হাতে গড়া লিংইন মন্দির শুধু দর্শনের জন্য জন্য নয় সরাসরি ইতিহাস পাঠ বন্য প্রাণীর চলাচলে জীবনরেখা ক্যানোপি সেতু, সুনগাই পিনে নতুন আশার গল্প ঘূর্ণিঝড় দিত্বাহর ধ্বংসযজ্ঞের পর শ্রীলঙ্কার পাশে বিশ্বব্যাংক গ্রুপ চীনা ঐতিহ্যেই ব্র্যান্ডের নতুন গল্প, বদলাচ্ছে বিপণনের ভাষা দুর্যোগের আগেই পাশে দাঁড়ায় যে মানবতার শক্তি, মালয়েশিয়ায় ইউনাইটেড শিখসের নীরব সেবা থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা থামাতে কুয়ালালামপুর বৈঠকের দিকে তাকিয়ে জাপানের পারমাণবিক প্রত্যাবর্তন ফুকুশিমার পনেরো বছর পর আবার চালু হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম কেন্দ্র প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে হামলা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে আঘাত: মাইকেল মিলার

চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু

  • Sarakhon Report
  • ০৫:০০:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
  • 103

চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্র ‘শেনহাই ইহাও’-এর দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। হাইনান প্রদেশের সানইয়া উপকূল থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের এই গ্যাসক্ষেত্র চীনের জ্বালানি নিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে চায়না ন্যাশনাল অফশোর অয়েল করপোরেশন।

প্রকল্পটির সম্ভাব্য গ্যাস মজুত ১৫০ বিলিয়ন ঘনমিটারেরও বেশি। পূর্ণ উৎপাদনে গেলে এর বার্ষিক উৎপাদন ৪.৫ বিলিয়ন ঘনমিটারে পৌঁছাবে, যা প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহে সক্ষম। এতে হাইনান, কুয়াংতোং ও হংকং-ম্যাকাও অঞ্চলের চাহিদা মেটানো যাবে।

এটি চীনের প্রথম স্বনির্ভরভাবে নির্মিত অতিগভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্র, যার গভীরতা দেড় হাজার মিটারেরও বেশি।

প্রকল্পে রয়েছে ১২টি গভীর কূপ, একটি বিশাল প্রক্রিয়াজাতকরণ প্ল্যাটফর্ম, ও ২৫০ কিলোমিটার সাবমেরিন পাইপলাইন।

সিএমজি বাংলা

জনপ্রিয় সংবাদ

মেটার ‘বিশ্বস্ত’ সংস্থার সহায়তায় আমি নিজেই একটি প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপন চালিয়েছি

চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু

০৫:০০:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্র ‘শেনহাই ইহাও’-এর দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। হাইনান প্রদেশের সানইয়া উপকূল থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের এই গ্যাসক্ষেত্র চীনের জ্বালানি নিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে চায়না ন্যাশনাল অফশোর অয়েল করপোরেশন।

প্রকল্পটির সম্ভাব্য গ্যাস মজুত ১৫০ বিলিয়ন ঘনমিটারেরও বেশি। পূর্ণ উৎপাদনে গেলে এর বার্ষিক উৎপাদন ৪.৫ বিলিয়ন ঘনমিটারে পৌঁছাবে, যা প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহে সক্ষম। এতে হাইনান, কুয়াংতোং ও হংকং-ম্যাকাও অঞ্চলের চাহিদা মেটানো যাবে।

এটি চীনের প্রথম স্বনির্ভরভাবে নির্মিত অতিগভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্র, যার গভীরতা দেড় হাজার মিটারেরও বেশি।

প্রকল্পে রয়েছে ১২টি গভীর কূপ, একটি বিশাল প্রক্রিয়াজাতকরণ প্ল্যাটফর্ম, ও ২৫০ কিলোমিটার সাবমেরিন পাইপলাইন।

সিএমজি বাংলা