০১:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
জেমস ফক্সের ‘ক্রাফ্টল্যান্ড’—ব্রিটেনের হারিয়ে যাওয়া হস্তশিল্পের জীবন্ত ইতিহাস বিলুপ্তির তালিকায় নতুন নাম—একটি পাখি, একটি শুঁয়োপোকা ও একটি শ্রু প্রজাতি হারিয়ে গেল পৃথিবী থেকে মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৫৬) কানাডায় অনিরাপদ বোধ করছেন ভারতীয়রা, উদ্বেগ জানালেন নয়াদিল্লির হাইকমিশনার নির্বাচন বানচালে হঠাৎ আক্রমণও হতে পারে জেএমবির তৎপরতার সময় বোয়ালমারীতে নির্মম হত্যাকাণ্ড—পলাতক চার আসামির অনুপস্থিতিতে আদালতের দণ্ডাদেশ সিলেটে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা শ্রমিকদের ১১ দফা দাবি—ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়ক অবরোধ বাণিজ্য, নিরাপত্তা ও প্রযুক্তি সহযোগিতা ঘিরে ট্রাম্প–লি বৈঠক; বৃহস্পতিবার চীনা প্রেসিডেন্ট শির সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাৎ রেকর্ড বৃষ্টিপাতে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা—নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ পাঁচজন নেপাল ও তিব্বতে প্রচণ্ড তুষারঝড়ের কবলে হাজারো ট্রেকার; হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা, পর্যটন বন্ধ ঘোষণা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৩:০১:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
  • 127

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবং লক্ষণীয় যে পাশ্চাত্যদেশের কয়েকজন গণিত ঐতিহাসিক আছেন যাঁরা ভারতীয় গণিতশাস্ত্রের প্রাচীনত্ব ও ঐতিহ্যকে খাটো করে দেখানোর জন্য সদাই তৎপর। স্মীথ তাঁর “হিস্ট্রি অব ম্যাথেমেটিকস” গ্রন্থে বড় আর্যভটের রচনাবলী আলোচনাকালে পরবর্তী আর্বভটের সম্বন্ধে সামান্য কিছু বলেছেন এবং অন্যূন পাঁচবার তিনি পাঠককে সতর্ক করে বলেছেন-তাঁরা যেন গণিতের (আর্য ভটের রচনাবলীর অংশ বিশেষ) সন তারিখের ব্যাপারে তথাকথিত সংশয়ের কথা বিশ্বত না হন।

মনে হয় স্মীথ ও অন্যায় পাশ্চাত্য পণ্ডিতদের এ মন্তব্যের পিছনে ক্যে’র মতামতের প্রভাব পড়েছিল। লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে ক্যে প্রমুখেরা ভারতীয় সব রচনাতেই বিদেশী বিশেষ করে গ্রীক প্রভাব লক্ষ্য করতে অভ্যন্ত। আলবিরূণীর বক্তব্যকেও সাময়িকভাবে গুরুত্ব দিলেও উচ্চতর বিশ্লেষণ করা হয় নাই।

(চলবে)

জনপ্রিয় সংবাদ

জেমস ফক্সের ‘ক্রাফ্টল্যান্ড’—ব্রিটেনের হারিয়ে যাওয়া হস্তশিল্পের জীবন্ত ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৩)

০৩:০১:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

এবং লক্ষণীয় যে পাশ্চাত্যদেশের কয়েকজন গণিত ঐতিহাসিক আছেন যাঁরা ভারতীয় গণিতশাস্ত্রের প্রাচীনত্ব ও ঐতিহ্যকে খাটো করে দেখানোর জন্য সদাই তৎপর। স্মীথ তাঁর “হিস্ট্রি অব ম্যাথেমেটিকস” গ্রন্থে বড় আর্যভটের রচনাবলী আলোচনাকালে পরবর্তী আর্বভটের সম্বন্ধে সামান্য কিছু বলেছেন এবং অন্যূন পাঁচবার তিনি পাঠককে সতর্ক করে বলেছেন-তাঁরা যেন গণিতের (আর্য ভটের রচনাবলীর অংশ বিশেষ) সন তারিখের ব্যাপারে তথাকথিত সংশয়ের কথা বিশ্বত না হন।

মনে হয় স্মীথ ও অন্যায় পাশ্চাত্য পণ্ডিতদের এ মন্তব্যের পিছনে ক্যে’র মতামতের প্রভাব পড়েছিল। লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে ক্যে প্রমুখেরা ভারতীয় সব রচনাতেই বিদেশী বিশেষ করে গ্রীক প্রভাব লক্ষ্য করতে অভ্যন্ত। আলবিরূণীর বক্তব্যকেও সাময়িকভাবে গুরুত্ব দিলেও উচ্চতর বিশ্লেষণ করা হয় নাই।

(চলবে)