০৬:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র-হামাস আলোচনায় অচলাবস্থা, গাজা ও ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে কূটনৈতিক ব্যস্ততা নদীতে ভাসমান হাট: বরিশাল ও ঝালকাঠির নৌপথে কৃষিপণ্যের জীবন্ত সংস্কৃতি চিতা বাঘ — ছায়ায় লুকিয়ে থাকা বনবাসী যুক্তরাজ্যের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেল ভারত : বাংলাদেশের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও সংকট: ছয় মাসেও কেন থামছে না এই মরণব্যাধি? আধুনিক জীবন ও উদারচিন্তা ভয়ের পরিবেশে: বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতা যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি: গমজাত পণ্যের দামের ওপর প্রভাব শয়ে শয়ে মুসলমানকে বেআইনিভাবে বাংলাদেশে তাড়াচ্ছে ভারত, বলছে হিউমান রাইটস ওয়াচ প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪২) রওশন জামিল — চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও নৃত্যজগতের আলোকবর্তিকা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৯)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
  • 116

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

আজতেক সমাজের কৃষিভিত্তিক জীবিকা: মায়া, ইনকার মত আজতেক  শাসনপর্বের সমসাময়িক সমাজে শিল্পসৃষ্টি বলে তেমন কিছু ছিল না। ইন্ডাস্ট্রি না পুঁজিকেন্দ্রিক সমাজ শহর সভ্যতার সূচনা ঘটাও তখন সম্ভব ছিল না।

অথচ একথা তো মানতেই হবে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের উঁচু স্তর পর্যন্ত একটা পেশা ও জীবিকার ব্যবস্থাও ছিল। রাজা, সম্রাট অভিজাত (Nobility) দের ছিল নিজস্ব আয়ের ব্যবস্থা। মমি, কর ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সম্পত্তির মধ্য দিয়ে তাদের জীবনযাত্রা খুব বৈভব, প্রাচুর্যের মধ্য দিয়েই কাটত।

কিন্তু মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে গরিব-এই বিরাট অংশের মানুষের জীবিকা, রুজি রোজগার খুব সহজ ছিল না। এক্ষেত্রে তাদের প্রধানত নির্ভর করতে হত কৃষি ও চাষবাস সম্পর্কিত নানা কাজের উপর।

আর একথাও সহজে বলা যায় আজতেক সমাজ বা দ্বাদশ শতকের সময়টাও লাতিন আমেরিকার এই অচেনা, অজানা ও ভৌগোলিক অঞ্চল ছিল সামন্ততান্তিক ব্যবস্থাভিত্তিক। কেন না ঔপনিবেশিক হস্তক্ষেপ বা সহজ কথায় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না ঘটলে সাধারণভাবে শিল্পবিস্তার সম্ভব হয় না।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)

যুক্তরাষ্ট্র-হামাস আলোচনায় অচলাবস্থা, গাজা ও ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে কূটনৈতিক ব্যস্ততা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৯)

০৭:০০:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

আজতেক সমাজের কৃষিভিত্তিক জীবিকা: মায়া, ইনকার মত আজতেক  শাসনপর্বের সমসাময়িক সমাজে শিল্পসৃষ্টি বলে তেমন কিছু ছিল না। ইন্ডাস্ট্রি না পুঁজিকেন্দ্রিক সমাজ শহর সভ্যতার সূচনা ঘটাও তখন সম্ভব ছিল না।

অথচ একথা তো মানতেই হবে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের উঁচু স্তর পর্যন্ত একটা পেশা ও জীবিকার ব্যবস্থাও ছিল। রাজা, সম্রাট অভিজাত (Nobility) দের ছিল নিজস্ব আয়ের ব্যবস্থা। মমি, কর ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সম্পত্তির মধ্য দিয়ে তাদের জীবনযাত্রা খুব বৈভব, প্রাচুর্যের মধ্য দিয়েই কাটত।

কিন্তু মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে গরিব-এই বিরাট অংশের মানুষের জীবিকা, রুজি রোজগার খুব সহজ ছিল না। এক্ষেত্রে তাদের প্রধানত নির্ভর করতে হত কৃষি ও চাষবাস সম্পর্কিত নানা কাজের উপর।

আর একথাও সহজে বলা যায় আজতেক সমাজ বা দ্বাদশ শতকের সময়টাও লাতিন আমেরিকার এই অচেনা, অজানা ও ভৌগোলিক অঞ্চল ছিল সামন্ততান্তিক ব্যবস্থাভিত্তিক। কেন না ঔপনিবেশিক হস্তক্ষেপ বা সহজ কথায় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ না ঘটলে সাধারণভাবে শিল্পবিস্তার সম্ভব হয় না।

(চলবে)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)