০৯:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ঢাকার খিলক্ষেতের দুর্গা মন্দির ভাঙার অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাখ্যা রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৬) চিতা-বাঘের শেষ আলোঝলক ঢাকা শহরের বাস সেবা: আধুনিকায়নের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা ইরান ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগন্নাথ মন্দির আর প্রসাদ বিতরণ নিয়ে কেন রাজনৈতিক বিতর্ক পশ্চিমবঙ্গে? মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ও গঙ্গা জলচুক্তি নবায়ন নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন: বাংলাদেশের বড় একটি ভুল, প্রতিশোধ বনাম সংস্কার সাকিব আল হাসান: বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের এক অমর কিংবদন্তি বাংলা নাটকের সুপারস্টার অপূর্বের জন্মদিন আজ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
  • 144

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নানা রকমের পাত্র, থালা-বাসন, যন্ত্রপাতি (tools), অলংকার, কাপড়, ঝুড়ি এবং অন্যান্য বিলাসবহুল ভোগ্যপণ্য।

এছাড়া আজতেকরা সোনার গয়না, খানদানী নানা পোশাকও তৈরি করত। এইসব ভোগ্যপণ্য অন্যান্য অঞ্চল বা বাজারে নিয়ে যেত পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

এই কাজের বিভিন্ন স্তরে যে কর্মী লাগত তা শহরের নাগরিকদের মধ্য থেকে সংগ্রহ করা হত। এইসব উপসাগরীয় অঞ্চলে এইসব পণ্য বিক্রী হত। বিশেষত আধুনিক গুয়াতেমালায় আজতেকদের তৈরি করা ভোগ্যপণ্যের ভাল বাজার ছিল।

এই বাণিজ্যের ধরণটা অনেক সময় বিনিময় পদ্ধতির মত ছিল। অর্থাৎ আজতেকদের বাণিজ্য পণ্য বীন, কাকাও, তুলার বিনিময়ে অন্য কারবারীকে ভোগ্যপণ্য দিতে হত।

এছাড়া আজতেকদের কোনো ধাতুর মুদ্রা ছিল না এবং সেই কারণে পণ্য কেনার সময় তারা মুদ্রা হিসেবে দিত সুতির কাপড়, কাকাও, বিন, লবণ ইত্যাদি। এছাড়া আজতেকদের পণ্যবহনের জন্য কোনোরকম যানবাহন ছিল না। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করত কুলি বা শ্রমিকরা। কুলিরা পিঠে মালবহন করে নিত।

(চলবে)

ঢাকার খিলক্ষেতের দুর্গা মন্দির ভাঙার অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের ব্যাখ্যা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

০৭:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নানা রকমের পাত্র, থালা-বাসন, যন্ত্রপাতি (tools), অলংকার, কাপড়, ঝুড়ি এবং অন্যান্য বিলাসবহুল ভোগ্যপণ্য।

এছাড়া আজতেকরা সোনার গয়না, খানদানী নানা পোশাকও তৈরি করত। এইসব ভোগ্যপণ্য অন্যান্য অঞ্চল বা বাজারে নিয়ে যেত পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

এই কাজের বিভিন্ন স্তরে যে কর্মী লাগত তা শহরের নাগরিকদের মধ্য থেকে সংগ্রহ করা হত। এইসব উপসাগরীয় অঞ্চলে এইসব পণ্য বিক্রী হত। বিশেষত আধুনিক গুয়াতেমালায় আজতেকদের তৈরি করা ভোগ্যপণ্যের ভাল বাজার ছিল।

এই বাণিজ্যের ধরণটা অনেক সময় বিনিময় পদ্ধতির মত ছিল। অর্থাৎ আজতেকদের বাণিজ্য পণ্য বীন, কাকাও, তুলার বিনিময়ে অন্য কারবারীকে ভোগ্যপণ্য দিতে হত।

এছাড়া আজতেকদের কোনো ধাতুর মুদ্রা ছিল না এবং সেই কারণে পণ্য কেনার সময় তারা মুদ্রা হিসেবে দিত সুতির কাপড়, কাকাও, বিন, লবণ ইত্যাদি। এছাড়া আজতেকদের পণ্যবহনের জন্য কোনোরকম যানবাহন ছিল না। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করত কুলি বা শ্রমিকরা। কুলিরা পিঠে মালবহন করে নিত।

(চলবে)