১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
 গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে সাহিত্য প্রচারে শারজাহের ভূমিকা: সংস্কৃতি ও জ্ঞানের সেতুবন্ধন ‘আমাদের কণ্ঠ কেউ বন্ধ করতে পারবে না’—মিস ইউনিভার্স মেক্সিকোর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ উত্তর জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ও রেল চলাচলে বিঘ্ন” জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল আবুল খায়ের গ্রুপ “ওরা করলে, আমরা প্রস্তুত”: পাকিস্তানের পারমাণবিক পরীক্ষা ইস্যুতে রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি বেঙ্গালুরুর জেলে আইএস জঙ্গি ও সিরিয়াল ধর্ষকের মোবাইল ব্যবহার ফাঁস, তদন্তে নেমেছে কর্ণাটক সরকার পাকিস্তানে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের অভূতপূর্ব পদোন্নতি — এখন দেশের প্রথম ‘চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেস’ বর্তমানের সব জাতীয় সংকটই সরকারের সাজানো নাটক: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশের সঙ্গে টাকা ও ট্যারিফ বিরোধে আন্তর্জাতিক সালিশিতে আদানি পাওয়ার”

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
  • 284

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নানা রকমের পাত্র, থালা-বাসন, যন্ত্রপাতি (tools), অলংকার, কাপড়, ঝুড়ি এবং অন্যান্য বিলাসবহুল ভোগ্যপণ্য।

এছাড়া আজতেকরা সোনার গয়না, খানদানী নানা পোশাকও তৈরি করত। এইসব ভোগ্যপণ্য অন্যান্য অঞ্চল বা বাজারে নিয়ে যেত পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

এই কাজের বিভিন্ন স্তরে যে কর্মী লাগত তা শহরের নাগরিকদের মধ্য থেকে সংগ্রহ করা হত। এইসব উপসাগরীয় অঞ্চলে এইসব পণ্য বিক্রী হত। বিশেষত আধুনিক গুয়াতেমালায় আজতেকদের তৈরি করা ভোগ্যপণ্যের ভাল বাজার ছিল।

এই বাণিজ্যের ধরণটা অনেক সময় বিনিময় পদ্ধতির মত ছিল। অর্থাৎ আজতেকদের বাণিজ্য পণ্য বীন, কাকাও, তুলার বিনিময়ে অন্য কারবারীকে ভোগ্যপণ্য দিতে হত।

এছাড়া আজতেকদের কোনো ধাতুর মুদ্রা ছিল না এবং সেই কারণে পণ্য কেনার সময় তারা মুদ্রা হিসেবে দিত সুতির কাপড়, কাকাও, বিন, লবণ ইত্যাদি। এছাড়া আজতেকদের পণ্যবহনের জন্য কোনোরকম যানবাহন ছিল না। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করত কুলি বা শ্রমিকরা। কুলিরা পিঠে মালবহন করে নিত।

(চলবে)

জনপ্রিয় সংবাদ

 গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

০৭:০০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নানা রকমের পাত্র, থালা-বাসন, যন্ত্রপাতি (tools), অলংকার, কাপড়, ঝুড়ি এবং অন্যান্য বিলাসবহুল ভোগ্যপণ্য।

এছাড়া আজতেকরা সোনার গয়না, খানদানী নানা পোশাকও তৈরি করত। এইসব ভোগ্যপণ্য অন্যান্য অঞ্চল বা বাজারে নিয়ে যেত পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

এই কাজের বিভিন্ন স্তরে যে কর্মী লাগত তা শহরের নাগরিকদের মধ্য থেকে সংগ্রহ করা হত। এইসব উপসাগরীয় অঞ্চলে এইসব পণ্য বিক্রী হত। বিশেষত আধুনিক গুয়াতেমালায় আজতেকদের তৈরি করা ভোগ্যপণ্যের ভাল বাজার ছিল।

এই বাণিজ্যের ধরণটা অনেক সময় বিনিময় পদ্ধতির মত ছিল। অর্থাৎ আজতেকদের বাণিজ্য পণ্য বীন, কাকাও, তুলার বিনিময়ে অন্য কারবারীকে ভোগ্যপণ্য দিতে হত।

এছাড়া আজতেকদের কোনো ধাতুর মুদ্রা ছিল না এবং সেই কারণে পণ্য কেনার সময় তারা মুদ্রা হিসেবে দিত সুতির কাপড়, কাকাও, বিন, লবণ ইত্যাদি। এছাড়া আজতেকদের পণ্যবহনের জন্য কোনোরকম যানবাহন ছিল না। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করত কুলি বা শ্রমিকরা। কুলিরা পিঠে মালবহন করে নিত।

(চলবে)