দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য শুধু মাত্র নিয়মই বলে যান নি, সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েও দিয়েছেন। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন:
“দ্রস্মার্দ্ধত্রিলবদ্ধয়স্য সুমতে পাদত্রিয়ংষদ্ভবেৎ পঞ্চাংশকো তৎ ষোড়শাংশচরণঃ সম্প্রার্থি তেনার্থিনে। দত্তোযেন বরাটকাঃ কতি কদর্য্য নাপিতা স্তেন মে ক্রহিত্বং যদি বেৎসি গণিতে জাতিং প্রভাগাভিধাম্।”
ন্যাসः। “১৬ উ সবণিতে জাতম, ঘটত যড়ভিরপত্তিতে জাতম্ বউট০-১২৭০ একো দত্তো বরাটকাঃ।”
অর্থাৎ “কোন ভিক্ষুক কোন এক কৃপণ ব্যক্তির নিকট ভিক্ষা চাইতে-সে এক দন্মের অর্ধেকের দুই তৃতীয়াংশের তিনের চতুর্থাংশের একের পঞ্চমাংশের একের যোল অংশের সিকি ভাগ দান করিল-গণিতের উপভাগে যদি তোমার দক্ষতা থাকে তাহা হইলে বল কতগুলি কড়ি কৃপণটি দান করিয়াছিল।
(চলবে)
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৩)