সমকালের একটি শিরোনাম “রাজধানীতে ছাত্রদল ও এনসিপির সমাবেশ আজ, যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা”
রাজধানীর শাহবাগ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় একাধিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক জনসমাগম ঘটতে পারে। এ কারণে আজ রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শাহবাগ এলাকায় যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ছাত্রদলের শাহবাগ মোড়ে ‘ছাত্র সমাবেশ’, এনসিপির কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের’ দাবিতে জনসমাবেশ এবং সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘জুলাই জাগরণ’ অনুষ্ঠানের কারণে শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি এদিন এইচএসসি পরীক্ষা থাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে ডাইভারশন পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে পুলিশ।
ফলে ওই এলাকা বিশেষ করে শাহবাগ ক্রসিং দিয়ে যানচলাচল করানো সম্ভব হবে না। এমতাবস্থায় ঢাকাবাসীকে ডাইভারশন মেনে বিকল্প পথে চলাচলের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
রোববার দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শাহবাগ মোড়ে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে ‘ছাত্র সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টায় পর্যন্ত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের’ দাবিতে ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে একটি জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই সমাবেশ বিকেল ৩টায় হওয়ার কথা থাকলেও এইসএসসি পরীক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে এক ঘণ্টা পিছিয়ে এই সমাবেশ বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে।
আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম “কলেজের ভবনে চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান”
প্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি। উল্টো কলেজে শ্রেণিকক্ষের সংকট দূর করতে তৈরি নতুন ভবনে ঢুকে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। এতে সংকট আরও বেড়েছে।
সূত্র জানায়, গুরুদয়াল কলেজে এইচএসসি এবং ১৬টি বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। অপর দিকে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি বিভাগে রয়েছেন প্রায় ৩৪৬ জন শিক্ষার্থী। চলতি বছরের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হবে প্রায় ৪৫০ জন।
জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে ২০২২ সালের ২৪ জুলাই থেকে গুরুদয়াল কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। ভবনটি ব্যবহারের মেয়াদ শেষ হলে ২০২৪ সালের ১৩ নভেম্বর গুরুদয়াল কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে পরবর্তী নির্দেশনা চেয়ে চিঠি দেয়। ২০২৫ সালের ৮ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয় গুরুদয়াল কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে অবকাঠামোগত অসুবিধা হচ্ছে কি না, তাঁর সুস্পষ্ট মতামত জানতে চায়। গত ২২ জানুয়ারি কলেজটির একাডেমিক কাউন্সিলের ১২৫তম সভায় সর্বসম্মতিক্রমে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় যে কলেজের ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এই মতামত শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। এই চিঠির পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে জানা গেছে।
কলেজের অধ্যক্ষ আ ন ম মুশতাকুর রহমান বলেন, ‘১০ তলা ভবনটি নির্মিত হওয়ার পর আমরা ভেবেছিলাম যে অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েছে, তা চলে যাবে। কিশোরগঞ্জে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, এটা ভেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে ১০ তলা ভবনে তাদের একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তা মেনে নিয়েছি। তবে সেটা একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। ইতিমধ্যে এই নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হয়েছে। তারা আমাদের কথা দিয়েছিল, ভাড়া নিয়ে চলে যাবে। সেটা কত দূর কী করতে পারছে, তা আমরা জানি না।’
মানবজমিনের একটি শিরোনাম “জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, রয়েছে ২৬ দফা”
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের এক বছরের মাথায় জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে সরকার। আগামী ৫ই আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া সকল পক্ষের উপস্থিতিতে এই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ২৬ দফার এই ঘোষণাপত্র নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের মতামত নেয়া হয়নি বলে দাবি করা হচ্ছে। এই ঘোষণাপত্রের জন্য বিএনপি, জামায়াত এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি মতামত দিয়েছে বলে নেতারা জানিয়েছেন। অন্যান্য অনেক দলের নেতারা অভিযোগ করেছেন তাদের কাছে কোনো মতামত চাওয়া হয়নি। জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের তারিখ ঘোষণা করা হলেও গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর অন্যতম দাবি জুলাই সনদ নিয়ে গতকাল পর্যন্ত স্পষ্ট কোনোকিছু বলা হয়নি। এই সনদ কবে কীভাবে প্রকাশ করা হবে তার কোনো ঘোষণা দেয়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলো ৫ই আগস্টের মধ্যেই এই সনদ ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। রাজনৈতিক দলের নেতারা বলছেন, কয়েকটি দলীয় প্রস্তাবনাকেই ‘জাতীয় ঘোষণাপত্র’ হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সবগুলো দলের পূর্ণ মতামত ছাড়া ঘোষণাপত্র প্রকাশের উদ্যোগ নিলে তা ‘জাতীয় দলিল’ না হয়ে কেবল সরকার পক্ষের অবস্থান হিসেবেই পরিগণিত হবে। যা ভবিষ্যতে রাজনীতির জন্য বিতর্ক তৈরি করবে। এই জুলাই ঘোষণাপত্রের কোনো তাৎপর্য ও গুরুত্ব থাকবে না। সরকারের উচিত সকল রাজনৈতিক দলের মতামত নেয়া। একইসঙ্গে জুলাই সনদে সবগুলো দল যেন স্বাক্ষর করতে পারেন এজন্য সকলের মতামতের ভিত্তিতে খসড়া চূড়ান্ত করা।
এ বিষয়ে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ মানবজমিনকে বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে এ বছরের জানুয়ারির শেষদিকে একটি ড্রাফট দেয়া হয়েছিল সরকারের তরফে। সেখানে মতামতসহ আমরা ১২ই ফেব্রুয়ারি জমা দিয়েছিলাম। ৫ মাসেরও বেশি সময় এটার ওপরে তারা (সরকার) কোনো ফিডব্যাক দেয় নাই। জুলাই মাসের ৭ তারিখে একটি ড্রাফট দেয়া হয়। মতামতসহ সেটা ৯ই জুলাই জমা দিয়েছি। এরপর ২৭শে জুলাই তারা আবার এটা দিয়েছে আমাদের কাছে। ২৯শে জুলাই আমরা জমা দিয়ে বলেছি, এর বাইরে আর আমাদের কোনো বক্তব্য নাই।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মানবজমিনকে বলেন, বিষয়টা যেহেতু সরকারের ঘোষণার বিষয়। সেহেতু সরকার ঘোষণার আগে আমরা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না। তিনি বলেন, সরকার আগে ঘোষণা করুক। তারপর আমরা দেখেশুনে এ বিষয়ে মতামত দেবো।
এ বিষয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক মানবজমিনকে বলেন, আমরা জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে কিছু পাইনি। গণতন্ত্র মঞ্চের কারও মতামত নেয়া হয়নি এ বিষয়ে। সকল দলের মতামত ছাড়া এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সরকার ঘোষণা করলে, তা সরকারের ঘোষণাপত্র হিসেবেই বিবেচিত হবে। এর কোনো তাৎপর্য বা গুরুত্ব থাকবে না।
বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “হ্রাস পেলেও যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে এখনো শুল্ক দিতে হবে ৩৬.৫%”
নতুন ঘোষণায় এ পণ্যে প্রতিযোগী দেশগুলোর ওপর আরোপিত শুল্কহার কাছাকাছি হওয়ায় দেশের পোশাক শিল্প মালিকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে এ স্বস্তি ধরে রাখা সম্ভব হবে না বলেও মনে করছেন তারা। কারণ বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানিতে আগে গড়ে সাড়ে ১৬ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতেন যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকরা। এখন এর সঙ্গে ২০ শতাংশ যোগ হয়ে মোট শুল্ক পরিশোধ করতে হবে সাড়ে ৩৬ শতাংশ। বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্রেতারা নতুন এ শুল্ক সমন্বয়ে রফতানিকারককে চাপ দিলে দেশের উৎপাদকরা আরো বেশি অটোমেশনে ঝুঁকতে পারেন। আর সেক্ষেত্রে কাজ হারাতে পারেন তৈরি পোশাক খাতের অপেক্ষাকৃত কম দক্ষ শ্রমিকরা।
জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রফতানিতে আগে যে শুল্ক ধার্য ছিল বা এখন যেটা ধার্য হয়েছে সেটা মূলত পরিশোধ করেন আমদানিকারক। বাংলাদেশ থেকে বেশি রফতানি হয় কটন বা তুলাজাত সুতা-কাপড়ের তৈরি পোশাক। কোনো পোশাকে কটনের পরিমাণ ৫০ শতাংশের বেশি থাকলে শুল্ক পরিশোধ করতে হতো সাড়ে ১৫ থেকে সাড়ে ১৬ শতাংশ। আর ৫০ শতাংশের বেশি সিনথেটিক বা কৃত্রিম আঁশজাত সুতা-কাপড়ের তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে পরিশোধ করতে হতো ২১ থেকে ২৪ শতাংশ পর্যন্ত। বাংলাদেশে ইপিজেডের আওতায় থাকা কারখানা থেকে সিনথেটিক সুতা-কাপড়ের পোশাক বেশি রফতানি হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ থেকে রফতানি হওয়া পোশাক মূলত কটনভিত্তিক।
দেশের পোশাক রফতানিকারকরা জানিয়েছেন, আমদানিকারক আগে গড়ে সাড়ে ১৬ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতেন বলে পণ্যের মূল্য কমাতে তাদের পক্ষ থেকে চাপ দেয়ার প্রবণতা ছিল। এরপর নতুন নীতি বাস্তবায়নের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ট্রাম্প ঘোষণা করেন ৩৭ শতাংশ পাল্টা শুল্কহার। ঘোষণাটিতে ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ থাকা অবস্থায় পরিশোধযোগ্য অতিরিক্ত শুল্কহার ছিল ১০ শতাংশ। সেই অতিরিক্ত শুল্কভার ক্রেতাদের সঙ্গে রফতানিকারককে বহন করতে হচ্ছিল। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী এখন যে ২০ শতাংশ পরিশোধ করবেন ক্রেতারা, সেখানেও ভার বহনের বোঝা অবধারিতভাবেই থাকবে পোশাক রফতানিকারকদের ওপর।
রফতানিকারকদের এ ধারণার প্রতিফলন পাওয়া যায় গত মঙ্গলবার প্রকাশিত ‹২০২৫ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি বেঞ্চমার্কিং স্টাডি› শীর্ষক জরিপ প্রতিবেদনে। ইউনিভার্সিটি অব ডেলাওয়ারের ফ্যাশন অ্যান্ড অ্যাপারেল স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শেং লুর তত্ত্বাবধানে জরিপটি পরিচালিত হয়। সহযোগিতায় ছিল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন ইউনাইটেড স্টেটস ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন (ইউএসএফআইএ)। জরিপে শীর্ষস্থানীয় ৩০টি মার্কিন ফ্যাশন ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা, আমদানিকারক ও পাইকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামত নেয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের নতুন নীতির প্রভাবে ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন কোম্পানিগুলো ব্যাপক চাপে রয়েছে। জরিপে অংশ নেয়া ৭০ শতাংশেরও বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, সামগ্রিকভাবে বাড়তি শুল্ক তাদের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। সোর্সিং খরচ বেড়েছে, মুনাফার পরিমাণ কমেছে, ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বেড়েছে। প্রায় ৫০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান বিক্রি হ্রাসের কথা জানিয়েছে। ২২ শতাংশ প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে কর্মী ছাঁটাই করেছে। দুই-তৃতীয়াংশের বেশি প্রতিষ্ঠান অর্ডার স্থগিত বা বাতিল করেছে। অনেকে শুল্কের খরচ সরবরাহকারীদের ভাগ করে নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে, যা অনেক ছোট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলার ঝুঁকিতে ফেলেছে।