০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৫) নিউজিল্যান্ডে গ্যাং প্রতীক নিষিদ্ধ: রাস্তায় শান্তি, কিন্তু অপরাধ কি সত্যিই কমল সৌদিতে বিরল তুষারপাতের পর প্রশ্ন: সংযুক্ত আরব আমিরাতেও কি আবার তুষারপাত সম্ভব? যে রিকশায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি, সেই চালকের আদালতে জবানবন্দি তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে আমরা জয়ী হবো: মির্জা ফখরুল পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে কে-৪ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা ভারতের তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বহুদলীয় গণতন্ত্র আরও শক্তিশালী হবে: নাহিদ ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ মগবাজারে ককটেল বিস্ফোরণে শ্রমিক নিহত, অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা নির্বাচনপ্রত্যাশীদের জন্য অনলাইনে কর রিটার্ন দাখিলে বিশেষ ব্যবস্থা এনবিআরের

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বার্তা: ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশা নিভে যেতে দেওয়া হবে না

ইসরায়েলি কট্টর-ডানপন্থীদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, ইসরায়েলের কিছু কট্টর-ডানপন্থী নেতার প্রস্তাব তিনি মানবেন না। এসব নেতারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডকে সরাসরি ইসরায়েলের সার্বভৌমত্বের অধীনে নেওয়ার দাবি তুলেছেন। তাদের উদ্দেশ্য হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা চিরতরে শেষ করে দেওয়া। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, এ ধরনের প্রস্তাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশায় যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ওয়াশিংটনের নীতি এখনো অপরিবর্তিত। যুক্তরাষ্ট্র দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকেই একমাত্র কার্যকর পথ বলে মনে করে। ফিলিস্তিনের নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের আশা টিকিয়ে রাখতে হবে এবং শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Palestinians will not leave,' their president tells world leaders at UN in defiant, virtual speech

গণ নজরদারির নতুন প্রমাণ

এদিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সামনে এসেছে। এক গণমাধ্যমের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনিদের ফোনে ব্যাপক নজরদারির তথ্য প্রকাশ পায়। সাম্প্রতিক তদন্তে সেই প্রতিবেদনের যথেষ্ট প্রমাণ মিলেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারি দীর্ঘদিন ধরেই চলছে।

বিশ্লেষণ

মধ্যপ্রাচ্যের জটিল পরিস্থিতিতে এই দুই বিষয় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা ইসরায়েলের কট্টর-ডানপন্থীদের পরিকল্পনা সমর্থন করবে না। দ্বিতীয়ত, নজরদারির অভিযোগের সত্যতা শান্তি ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়ায় আরও বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

পরিস্থিতি স্পষ্ট যে, যুক্তরাষ্ট্র এখনো দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের ওপর জোর দিচ্ছে। কিন্তু মাটিতে চলমান দমননীতি ও নজরদারি বাস্তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে কতটা সহায়ক হবে, তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন রয়ে যাচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৫)

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বার্তা: ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশা নিভে যেতে দেওয়া হবে না

০৩:১৬:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ইসরায়েলি কট্টর-ডানপন্থীদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, ইসরায়েলের কিছু কট্টর-ডানপন্থী নেতার প্রস্তাব তিনি মানবেন না। এসব নেতারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডকে সরাসরি ইসরায়েলের সার্বভৌমত্বের অধীনে নেওয়ার দাবি তুলেছেন। তাদের উদ্দেশ্য হলো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা চিরতরে শেষ করে দেওয়া। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, এ ধরনের প্রস্তাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশায় যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ওয়াশিংটনের নীতি এখনো অপরিবর্তিত। যুক্তরাষ্ট্র দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকেই একমাত্র কার্যকর পথ বলে মনে করে। ফিলিস্তিনের নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের আশা টিকিয়ে রাখতে হবে এবং শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Palestinians will not leave,' their president tells world leaders at UN in defiant, virtual speech

গণ নজরদারির নতুন প্রমাণ

এদিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সামনে এসেছে। এক গণমাধ্যমের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনিদের ফোনে ব্যাপক নজরদারির তথ্য প্রকাশ পায়। সাম্প্রতিক তদন্তে সেই প্রতিবেদনের যথেষ্ট প্রমাণ মিলেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারি দীর্ঘদিন ধরেই চলছে।

বিশ্লেষণ

মধ্যপ্রাচ্যের জটিল পরিস্থিতিতে এই দুই বিষয় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা ইসরায়েলের কট্টর-ডানপন্থীদের পরিকল্পনা সমর্থন করবে না। দ্বিতীয়ত, নজরদারির অভিযোগের সত্যতা শান্তি ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়ায় আরও বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

পরিস্থিতি স্পষ্ট যে, যুক্তরাষ্ট্র এখনো দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের ওপর জোর দিচ্ছে। কিন্তু মাটিতে চলমান দমননীতি ও নজরদারি বাস্তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে কতটা সহায়ক হবে, তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন রয়ে যাচ্ছে।