০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১০৮) নরকের শ্বাপদ ও অতিপ্রাকৃত কুকুর: ব্রিটেনের লোককথায় ভৌতিক কুকুরদের গল্প করপোরেট ছাঁটাই ও ব্যয়ের কড়াকড়ির মাঝেও কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত জেট ভ্রমণ বেড়েছে ৭৭ শতাংশ টিম্বার র‍্যাটলস্নেক: উত্তর আমেরিকার বনে এক ঝনঝনানো সতর্কতার প্রতীক কুশিয়ারা নদীতে নিখোঁজ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার, অবৈধ বালু উত্তোলনে প্রশ্ন প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩০৬) মেঘনায় মা ইলিশ রক্ষায় সেনাবাহিনীর প্রথম সরাসরি অংশগ্রহণ, হিজলায় যৌথ অভিযানে ২৭ আটক দক্ষ ব্যবস্থাপকরা জানেন কোথায় কাকে বসাতে হয় — কর্মীদের সঠিক ভূমিকা নির্ধারণই সাফল্যের মূল রহস্য কয়রায় ৮ কেজি হরিণের মাংসসহ নারী আটক—সুন্দরবন ঘিরে চোরাশিকার রুট খতিয়ে দেখছে পুলিশ জাপানের আত্মসমর্পণের ৮০ বছর পর—চীন কীভাবে নতুনভাবে গড়ে তুলছে নিজের ‘বিজয়ের ইতিহাস’

চীনের সঙ্গে নতুন সংঘাতের পথে ওয়াশিংটন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের আমদানিপণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ আবারও তীব্র হতে চলেছে। অর্থনীতি, সফটওয়্যার রপ্তানি ও বৈঠক বাতিলের মতো সিদ্ধান্ত মিলিয়ে এই ঘটনাকে বিশ্লেষকরা দেখছেন সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক টানাপোড়েন হিসেবে।


সারাংশ

  • ট্রাম্প ১ নভেম্বর থেকে চীনের আমদানিপণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন।
  • গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার রপ্তানির ওপরও নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হবে।
  • ট্রাম্প বলেছেন, তিন সপ্তাহ পর দক্ষিণ কোরিয়ায় হওয়ার কথা ছিল এমন বৈঠক বাতিল হতে পারে — “এখন বৈঠকের কোনো কারণই দেখছি না।”
  • বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ মার্কিন–চীন সম্পর্ককে নতুন করে উত্তেজনার মুখে ঠেলে দেবে।
  • শেয়ারবাজারে ধাক্কা: S&P 500 সূচক এক দিনে ২ শতাংশের বেশি হ্রাস পেয়েছে — এপ্রিলের পর সবচেয়ে বড় পতন।

কেন এ পদক্ষেপ নিলেন ট্রাম্প?

চীনের বিরল লৌহ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণে প্রতিক্রিয়া

চীন সম্প্রতি বিরল লৌহ (rare earth) উপাদান রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি ও উৎপাদনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ পদক্ষেপকে “প্রতিক্রিয়াহীনভাবে” গ্রহণ করতে পারেনি।
ট্রাম্প বলেছেন, চীনের এই সিদ্ধান্ত ছিল “চমকপ্রদ ও অত্যন্ত খারাপ।”

সফটওয়্যার ও বিমান রপ্তানিতে নতুন সীমাবদ্ধতা

ট্রাম্প প্রশাসন বিমান ও যন্ত্রাংশ রপ্তানিতেও নিয়ন্ত্রণ আরোপের পরিকল্পনা করছে। প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, আরও কিছু খাতকে সীমিত করার লক্ষ্যে নতুন নিয়ম প্রণয়ন করা হচ্ছে।
এই সফটওয়্যার রপ্তানি সীমাবদ্ধতা চীনের প্রযুক্তি ও ক্লাউড পরিষেবা শিল্পে বড় আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


বৈঠক বাতিল প্রসঙ্গ

ট্রাম্প বলেছেন, পূর্বঘোষিত দক্ষিণ কোরিয়ায় শি জিনপিং–এর সঙ্গে বৈঠক “এখন কোনো কারণ না থাকায়” অনুষ্ঠিত নাও হতে পারে।
চীনের পক্ষ থেকে কখনো এই বৈঠক নিশ্চিত করা হয়নি। পরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, “আমি বাতিল করিনি, তবে এখনো নিশ্চিত নই—আশা করছি বৈঠক হতে পারে।”


বাজার ও আর্থিক প্রতিক্রিয়া

শেয়ারবাজারে ধাক্কা

  • S&P 500 সূচক ২ শতাংশের বেশি কমেছে।
  • প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক ক্ষতি দেখা দিয়েছে।
  • নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণ ও মার্কিন ট্রেজারি সিকিউরিটিজে অর্থ প্রবাহ বেড়েছে।
  • মার্কিন ডলারের মানও কিছুটা পতন ঘটেছে।

চীনের পাল্টা ঘোষণা

চীন ১৪ অক্টোবর থেকে যুক্তরাষ্ট্র–নিয়ন্ত্রিত (owned, operated, flagged) জাহাজে পোর্ট ফির নতুন ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছে—যা যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পিত পোর্ট ফি বৃদ্ধির পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, দুই দেশের এই প্রতিক্রিয়া বিশ্ববাজারে বড় ধরনের অর্থনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।


চীন–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার পটভূমি

  • আগস্টে দুই দেশ ৯০ দিনের শুল্ক আলোচনার সময়সীমা বর্ধিত করেছিল।
  • কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখাচ্ছে, এই সমঝোতা কতটা টিকে থাকবে তা অনিশ্চিত।
  • চীন বর্তমানে বিরল লৌহ উপাদান ও সংশ্লিষ্ট উৎপাদন উপাদানের রপ্তানি আরও সীমিত করছে।
  • এই উপাদান সেমিকনডাক্টর, ব্যাটারি, বিমান প্রযুক্তি ও সামরিক রাডারসহ নানা ক্ষেত্রে অপরিহার্য।
  • যুক্তরাষ্ট্র চীনের উন্নত সেমিকনডাক্টর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তিতে অগ্রগতি রোধে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।
  • চীন চাইছে, যুক্তরাষ্ট্র একপক্ষীয় শুল্ক ও বিনিয়োগ বাধা তুলে নিক।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা

  • ৩১ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় শুরু হতে যাওয়া এশিয়া–প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশন (APEC) সম্মেলনকে ঘিরে ট্রাম্প–শি বৈঠক হতে পারে—যদি উত্তেজনা এত না বাড়ে যে তা আর সম্ভব না হয়।
  • উভয় দেশই এখন চাপ প্রয়োগের কৌশল ব্যবহার করে দরকষাকষিতে সুবিধাজনক অবস্থান নিতে চাইছে।
  • যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে ঘিরে আইনি চ্যালেঞ্জও জোরদার হয়েছে; অনেক শুল্ককে ইতিমধ্যে “অবৈধ” বলা হচ্ছে।
  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক সংস্থাগুলোও নতুন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ কাঠামো ও সরবরাহ চেইন পুনর্বিন্যাসের উদ্যোগ নিচ্ছে, যাতে শুল্ক ও অর্থনৈতিক প্রতিক্রিয়ার প্রভাব কম হয়।


এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুধু বাণিজ্য নয়, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতি ও প্রযুক্তি নীতিতেও নতুন উত্তেজনা তৈরি করেছে। আগামী কয়েক মাসেই স্পষ্ট হবে—এই কূটনৈতিক সংঘাত সহযোগিতার পথে ফিরবে, না কি নতুন বাণিজ্যযুদ্ধের সূচনা করবে।


#ট্রাম্প #চীন #বাণিজ্যযুদ্ধ #মার্কিনঅর্থনীতি #সারাক্ষণরিপোর্ট #আন্তর্জাতিকসংবাদ #শুল্কবৃদ্ধি #বিশ্লেষণ

জনপ্রিয় সংবাদ

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১০৮)

চীনের সঙ্গে নতুন সংঘাতের পথে ওয়াশিংটন

১১:১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের আমদানিপণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ আবারও তীব্র হতে চলেছে। অর্থনীতি, সফটওয়্যার রপ্তানি ও বৈঠক বাতিলের মতো সিদ্ধান্ত মিলিয়ে এই ঘটনাকে বিশ্লেষকরা দেখছেন সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক টানাপোড়েন হিসেবে।


সারাংশ

  • ট্রাম্প ১ নভেম্বর থেকে চীনের আমদানিপণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন।
  • গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার রপ্তানির ওপরও নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হবে।
  • ট্রাম্প বলেছেন, তিন সপ্তাহ পর দক্ষিণ কোরিয়ায় হওয়ার কথা ছিল এমন বৈঠক বাতিল হতে পারে — “এখন বৈঠকের কোনো কারণই দেখছি না।”
  • বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ মার্কিন–চীন সম্পর্ককে নতুন করে উত্তেজনার মুখে ঠেলে দেবে।
  • শেয়ারবাজারে ধাক্কা: S&P 500 সূচক এক দিনে ২ শতাংশের বেশি হ্রাস পেয়েছে — এপ্রিলের পর সবচেয়ে বড় পতন।

কেন এ পদক্ষেপ নিলেন ট্রাম্প?

চীনের বিরল লৌহ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণে প্রতিক্রিয়া

চীন সম্প্রতি বিরল লৌহ (rare earth) উপাদান রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি ও উৎপাদনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ পদক্ষেপকে “প্রতিক্রিয়াহীনভাবে” গ্রহণ করতে পারেনি।
ট্রাম্প বলেছেন, চীনের এই সিদ্ধান্ত ছিল “চমকপ্রদ ও অত্যন্ত খারাপ।”

সফটওয়্যার ও বিমান রপ্তানিতে নতুন সীমাবদ্ধতা

ট্রাম্প প্রশাসন বিমান ও যন্ত্রাংশ রপ্তানিতেও নিয়ন্ত্রণ আরোপের পরিকল্পনা করছে। প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, আরও কিছু খাতকে সীমিত করার লক্ষ্যে নতুন নিয়ম প্রণয়ন করা হচ্ছে।
এই সফটওয়্যার রপ্তানি সীমাবদ্ধতা চীনের প্রযুক্তি ও ক্লাউড পরিষেবা শিল্পে বড় আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


বৈঠক বাতিল প্রসঙ্গ

ট্রাম্প বলেছেন, পূর্বঘোষিত দক্ষিণ কোরিয়ায় শি জিনপিং–এর সঙ্গে বৈঠক “এখন কোনো কারণ না থাকায়” অনুষ্ঠিত নাও হতে পারে।
চীনের পক্ষ থেকে কখনো এই বৈঠক নিশ্চিত করা হয়নি। পরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, “আমি বাতিল করিনি, তবে এখনো নিশ্চিত নই—আশা করছি বৈঠক হতে পারে।”


বাজার ও আর্থিক প্রতিক্রিয়া

শেয়ারবাজারে ধাক্কা

  • S&P 500 সূচক ২ শতাংশের বেশি কমেছে।
  • প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক ক্ষতি দেখা দিয়েছে।
  • নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে স্বর্ণ ও মার্কিন ট্রেজারি সিকিউরিটিজে অর্থ প্রবাহ বেড়েছে।
  • মার্কিন ডলারের মানও কিছুটা পতন ঘটেছে।

চীনের পাল্টা ঘোষণা

চীন ১৪ অক্টোবর থেকে যুক্তরাষ্ট্র–নিয়ন্ত্রিত (owned, operated, flagged) জাহাজে পোর্ট ফির নতুন ফি আরোপের ঘোষণা দিয়েছে—যা যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পিত পোর্ট ফি বৃদ্ধির পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, দুই দেশের এই প্রতিক্রিয়া বিশ্ববাজারে বড় ধরনের অর্থনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।


চীন–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার পটভূমি

  • আগস্টে দুই দেশ ৯০ দিনের শুল্ক আলোচনার সময়সীমা বর্ধিত করেছিল।
  • কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখাচ্ছে, এই সমঝোতা কতটা টিকে থাকবে তা অনিশ্চিত।
  • চীন বর্তমানে বিরল লৌহ উপাদান ও সংশ্লিষ্ট উৎপাদন উপাদানের রপ্তানি আরও সীমিত করছে।
  • এই উপাদান সেমিকনডাক্টর, ব্যাটারি, বিমান প্রযুক্তি ও সামরিক রাডারসহ নানা ক্ষেত্রে অপরিহার্য।
  • যুক্তরাষ্ট্র চীনের উন্নত সেমিকনডাক্টর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তিতে অগ্রগতি রোধে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।
  • চীন চাইছে, যুক্তরাষ্ট্র একপক্ষীয় শুল্ক ও বিনিয়োগ বাধা তুলে নিক।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা

  • ৩১ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় শুরু হতে যাওয়া এশিয়া–প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশন (APEC) সম্মেলনকে ঘিরে ট্রাম্প–শি বৈঠক হতে পারে—যদি উত্তেজনা এত না বাড়ে যে তা আর সম্ভব না হয়।
  • উভয় দেশই এখন চাপ প্রয়োগের কৌশল ব্যবহার করে দরকষাকষিতে সুবিধাজনক অবস্থান নিতে চাইছে।
  • যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে ঘিরে আইনি চ্যালেঞ্জও জোরদার হয়েছে; অনেক শুল্ককে ইতিমধ্যে “অবৈধ” বলা হচ্ছে।
  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক সংস্থাগুলোও নতুন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ কাঠামো ও সরবরাহ চেইন পুনর্বিন্যাসের উদ্যোগ নিচ্ছে, যাতে শুল্ক ও অর্থনৈতিক প্রতিক্রিয়ার প্রভাব কম হয়।


এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুধু বাণিজ্য নয়, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতি ও প্রযুক্তি নীতিতেও নতুন উত্তেজনা তৈরি করেছে। আগামী কয়েক মাসেই স্পষ্ট হবে—এই কূটনৈতিক সংঘাত সহযোগিতার পথে ফিরবে, না কি নতুন বাণিজ্যযুদ্ধের সূচনা করবে।


#ট্রাম্প #চীন #বাণিজ্যযুদ্ধ #মার্কিনঅর্থনীতি #সারাক্ষণরিপোর্ট #আন্তর্জাতিকসংবাদ #শুল্কবৃদ্ধি #বিশ্লেষণ