০৫:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
এসএনএলের ওপেনিংয়ে অ্যামি পোহলার–টিনা ফে—দ্রুতগতির ব্যঙ্গ, ভাইরাল ক্লিপ রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -৩৯) দক্ষিণ চীন সাগরে থিতুর কাছে ফিলিপাইনের জাহাজে জলকামান ও ধাক্কা—বেইজিংয়ের অস্বীকৃতি” ওসাকা এক্সপোতে ‘ই-মিথেন’ প্রচার—জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন মার্কিন সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী সুরক্ষায় শিথিলতার চাপ—ঝুঁকিতে তিমি-সিলে গোলাগুলির পর পাকিস্তান-আফগানিস্তান তোরখাম সীমান্ত বন্ধ “চীনের নিয়ন্ত্রণ সত্ত্বেও ‘বিকল্প আছে’—দুর্লভ খনিজে তাইওয়ানের স্বস্তি” “এসএনএল মঞ্চে রোল মডেলের সঙ্গে চার্লি এক্সসিএক্স—হাইপ ছড়াল ক্যামিও” “ওসাকা এক্সপো শেষের পথে: উত্তরাধিকার কী থাকছে জাপানের?” “জিওইঞ্জিনিয়ারিং কি জলবায়ু মোকাবিলার বিকল্প? ঝুঁকি–শাসন–পথচলা”

ইরানবিরোধী অর্থনৈতিক চাপ অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা: ভারতের একাধিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির সম্পদ জব্দের নির্দেশ

মার্কিন পদক্ষেপের পেছনে কারণ

ইরানের ওপর সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক চাপ বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন পদক্ষেপে নয়টি ভারতীয় কোম্পানি ও আটজন ভারতীয় নাগরিককে নিষেধাজ্ঞার আওতায় এনেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ—ইরানের তেল, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল পণ্যের বাণিজ্যে জড়িত থাকা।

বৃহস্পতিবার ঘোষিত এই নিষেধাজ্ঞায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর প্রায় ৪০ জন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও জাহাজকে অভিযুক্ত করে। একইসঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের ‘অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল’ (ওএফএসি) আরও ৬০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, যারা ইরান থেকে তেল ও তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) বিদেশে পাঠাতে সহায়তা করেছিল।


ভারতের কোম্পানিগুলোর নাম তালিকায়

পররাষ্ট্র দপ্তরের তালিকায় মুম্বাই ও দিল্লিভিত্তিক মোট আটটি ভারতীয় রাসায়নিক ও পেট্রোকেমিক্যাল ট্রেডিং কোম্পানির নাম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে—মুম্বাইয়ের সিজে শাহ অ্যান্ড কো., কেমোভিক, মোডি কেম, পারিকেম রিসোর্সেস, ইন্ডিসল মার্কেটিং, হরেশ পেট্রোকেম, শিব টেক্সকেম এবং দিল্লিভিত্তিক বি কে সেলস কর্পোরেশন।

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো গত কয়েক বছরে নিষিদ্ধ ইরানি পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য আমদানি করেছে, যার পরিমাণ কয়েকশ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ।


ব্যক্তিগতভাবে অভিযুক্ত ভারতীয় নাগরিক

এই তালিকায় পাঁচজন ভারতীয় নাগরিকের নাম রয়েছে—কেমোভিকের পরিচালক পিউষ মাগনলাল জাভিয়া, ইন্ডিসল মার্কেটিংয়ের পরিচালক নীতি উনমেশ ভাট, এবং হরেশ পেট্রোকেমের তিন পরিচালক কামলা কাসাত, কুনাল কাসাত ও পুনম কাসাত।

ওএফএসি’র পৃথক তালিকায় আরও তিনজন ভারতীয়—বরুণ পুলা, আইয়াপন রাজা ও সোনিয়া শ্রেষ্ঠা—নাম পেয়েছেন। তারা ইরানি এলপিজি পরিবহনের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন জাহাজ পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট ছিলেন বলে অভিযোগ।


নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজ ও কোম্পানি

ওএফএসি জানিয়েছে, মুম্বাইভিত্তিক ভেগাস্টার শিপ ম্যানেজমেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান, যা সোনিয়া শ্রেষ্ঠার মালিকানাধীন, ইরানি উৎপত্তির এলপিজি পাকিস্তানে পাঠিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন কোমোরোস পতাকাবাহী জাহাজ ‘নেপটা’ও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বরুণ পুলার মালিকানাধীন মার্শাল আইল্যান্ডসভিত্তিক বার্থা শিপিং কোম্পানি কোমোরোস পতাকাবাহী জাহাজ ‘পামির’ পরিচালনা করে, যা জুলাই ২০২৪ থেকে প্রায় ৪০ লাখ ব্যারেল ইরানি এলপিজি চীনে পাঠিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছে।

অন্যদিকে আইয়াপন রাজার মালিকানাধীন ইভিলাইনস নামের প্রতিষ্ঠান পানামা পতাকাবাহী ‘স্যাফায়ার গ্যাস’ জাহাজের মালিক, যা এ বছর এপ্রিল থেকে এক মিলিয়নের বেশি ব্যারেল ইরানি এলপিজি চীনে পাঠিয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

ওএফএসি জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে বা যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণাধীন যেকোনো সম্পদ ও আর্থিক স্বার্থ এখন থেকে জব্দ বলে গণ্য হবে। এছাড়া, যেসব প্রতিষ্ঠান এই নিষিদ্ধ ব্যক্তিদের ৫০ শতাংশ বা তার বেশি মালিকানায় রয়েছে, সেগুলোও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক তালিকায় পড়বে।


মার্কিন প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, “আমরা ইরানের জ্বালানি রপ্তানি ব্যবস্থার মূল অংশগুলো ভেঙে দিচ্ছি, যাতে দেশটির অর্থপ্রবাহ ব্যাহত হয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন দৃঢ়ভাবে কাজ করছে, যেন ইরানি শাসনব্যবস্থা সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে অর্থায়ন করতে না পারে।”

ওএফএসি জানিয়েছে, এই অভিযানের লক্ষ্য একটি বিশাল আর্থিক নেটওয়ার্ক, যা শত শত মিলিয়ন ডলারের ইরানি এলপিজি পরিবহন, প্রায় দুই ডজন ‘শ্যাডো ফ্লিট’ জাহাজ, চীনের একটি ক্রুড অয়েল টার্মিনাল এবং একটি চীনা রিফাইনারিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে।


যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ ও আন্তর্জাতিক প্রভাব

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, “ইরানের সরকার মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত উসকে দিচ্ছে এবং অস্থিতিশীলতা বাড়াচ্ছে। এভাবে তারা নিজেদের পারমাণবিক কর্মসূচি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে অর্থায়ন করছে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য হুমকি।”

এই পদক্ষেপের ফলে ভারতের বেশ কয়েকটি কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেনে বাধার মুখে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।


ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন নিষেধাজ্ঞা শুধু তেহরানের অর্থনৈতিক চাপ বাড়াবে না, বরং ভারতের বাণিজ্যিক অংশীদারিত্বেও প্রভাব ফেলতে পারে। এতে ইরান-ভারত সম্পর্কের ভারসাম্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার জ্বালানি সরবরাহ শৃঙ্খল নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।


#ইরান #যুক্তরাষ্ট্র #ভারত #নিষেধাজ্ঞা #তেলবাণিজ্য #সারাক্ষণরিপোর্ট

জনপ্রিয় সংবাদ

এসএনএলের ওপেনিংয়ে অ্যামি পোহলার–টিনা ফে—দ্রুতগতির ব্যঙ্গ, ভাইরাল ক্লিপ

ইরানবিরোধী অর্থনৈতিক চাপ অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা: ভারতের একাধিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১২:৩৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

মার্কিন পদক্ষেপের পেছনে কারণ

ইরানের ওপর সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক চাপ বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন পদক্ষেপে নয়টি ভারতীয় কোম্পানি ও আটজন ভারতীয় নাগরিককে নিষেধাজ্ঞার আওতায় এনেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ—ইরানের তেল, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল পণ্যের বাণিজ্যে জড়িত থাকা।

বৃহস্পতিবার ঘোষিত এই নিষেধাজ্ঞায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর প্রায় ৪০ জন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও জাহাজকে অভিযুক্ত করে। একইসঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের ‘অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল’ (ওএফএসি) আরও ৬০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, যারা ইরান থেকে তেল ও তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) বিদেশে পাঠাতে সহায়তা করেছিল।


ভারতের কোম্পানিগুলোর নাম তালিকায়

পররাষ্ট্র দপ্তরের তালিকায় মুম্বাই ও দিল্লিভিত্তিক মোট আটটি ভারতীয় রাসায়নিক ও পেট্রোকেমিক্যাল ট্রেডিং কোম্পানির নাম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে—মুম্বাইয়ের সিজে শাহ অ্যান্ড কো., কেমোভিক, মোডি কেম, পারিকেম রিসোর্সেস, ইন্ডিসল মার্কেটিং, হরেশ পেট্রোকেম, শিব টেক্সকেম এবং দিল্লিভিত্তিক বি কে সেলস কর্পোরেশন।

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো গত কয়েক বছরে নিষিদ্ধ ইরানি পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য আমদানি করেছে, যার পরিমাণ কয়েকশ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ।


ব্যক্তিগতভাবে অভিযুক্ত ভারতীয় নাগরিক

এই তালিকায় পাঁচজন ভারতীয় নাগরিকের নাম রয়েছে—কেমোভিকের পরিচালক পিউষ মাগনলাল জাভিয়া, ইন্ডিসল মার্কেটিংয়ের পরিচালক নীতি উনমেশ ভাট, এবং হরেশ পেট্রোকেমের তিন পরিচালক কামলা কাসাত, কুনাল কাসাত ও পুনম কাসাত।

ওএফএসি’র পৃথক তালিকায় আরও তিনজন ভারতীয়—বরুণ পুলা, আইয়াপন রাজা ও সোনিয়া শ্রেষ্ঠা—নাম পেয়েছেন। তারা ইরানি এলপিজি পরিবহনের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন জাহাজ পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট ছিলেন বলে অভিযোগ।


নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজ ও কোম্পানি

ওএফএসি জানিয়েছে, মুম্বাইভিত্তিক ভেগাস্টার শিপ ম্যানেজমেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান, যা সোনিয়া শ্রেষ্ঠার মালিকানাধীন, ইরানি উৎপত্তির এলপিজি পাকিস্তানে পাঠিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন কোমোরোস পতাকাবাহী জাহাজ ‘নেপটা’ও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বরুণ পুলার মালিকানাধীন মার্শাল আইল্যান্ডসভিত্তিক বার্থা শিপিং কোম্পানি কোমোরোস পতাকাবাহী জাহাজ ‘পামির’ পরিচালনা করে, যা জুলাই ২০২৪ থেকে প্রায় ৪০ লাখ ব্যারেল ইরানি এলপিজি চীনে পাঠিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছে।

অন্যদিকে আইয়াপন রাজার মালিকানাধীন ইভিলাইনস নামের প্রতিষ্ঠান পানামা পতাকাবাহী ‘স্যাফায়ার গ্যাস’ জাহাজের মালিক, যা এ বছর এপ্রিল থেকে এক মিলিয়নের বেশি ব্যারেল ইরানি এলপিজি চীনে পাঠিয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

ওএফএসি জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে বা যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণাধীন যেকোনো সম্পদ ও আর্থিক স্বার্থ এখন থেকে জব্দ বলে গণ্য হবে। এছাড়া, যেসব প্রতিষ্ঠান এই নিষিদ্ধ ব্যক্তিদের ৫০ শতাংশ বা তার বেশি মালিকানায় রয়েছে, সেগুলোও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক তালিকায় পড়বে।


মার্কিন প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, “আমরা ইরানের জ্বালানি রপ্তানি ব্যবস্থার মূল অংশগুলো ভেঙে দিচ্ছি, যাতে দেশটির অর্থপ্রবাহ ব্যাহত হয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন দৃঢ়ভাবে কাজ করছে, যেন ইরানি শাসনব্যবস্থা সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে অর্থায়ন করতে না পারে।”

ওএফএসি জানিয়েছে, এই অভিযানের লক্ষ্য একটি বিশাল আর্থিক নেটওয়ার্ক, যা শত শত মিলিয়ন ডলারের ইরানি এলপিজি পরিবহন, প্রায় দুই ডজন ‘শ্যাডো ফ্লিট’ জাহাজ, চীনের একটি ক্রুড অয়েল টার্মিনাল এবং একটি চীনা রিফাইনারিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে।


যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ ও আন্তর্জাতিক প্রভাব

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, “ইরানের সরকার মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত উসকে দিচ্ছে এবং অস্থিতিশীলতা বাড়াচ্ছে। এভাবে তারা নিজেদের পারমাণবিক কর্মসূচি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে অর্থায়ন করছে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য হুমকি।”

এই পদক্ষেপের ফলে ভারতের বেশ কয়েকটি কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেনে বাধার মুখে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।


ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন নিষেধাজ্ঞা শুধু তেহরানের অর্থনৈতিক চাপ বাড়াবে না, বরং ভারতের বাণিজ্যিক অংশীদারিত্বেও প্রভাব ফেলতে পারে। এতে ইরান-ভারত সম্পর্কের ভারসাম্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার জ্বালানি সরবরাহ শৃঙ্খল নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।


#ইরান #যুক্তরাষ্ট্র #ভারত #নিষেধাজ্ঞা #তেলবাণিজ্য #সারাক্ষণরিপোর্ট