০২:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
এসএনএলের ভাইরাল ব্যঙ্গের পর কে জেতে? স্ট্রিমিংয়ের ‘মানডে বাম্প’ সমীকরণ অজগরের মতো নয়, কিন্তু ভয় আর কৌতূহলের প্রতীক—বাংলার লোককথায় ও বাস্তব জগতে সাপনী সাপের রহস্যময় জীবন হাডসন’স বে কোম্পানির অনন্য নিদর্শনের পেছনের গল্প উইন্ডোজ ১০ সমর্থন বন্ধ—এক বছর বাড়ানোর উপায় কী দ্য হান্টিং ওয়াইভস’ নিয়ে এসএনএলের ব্যঙ্গ—অব্রি প্লাজার চমক জিওইঞ্জিনিয়ারিং আলোচনায় কেন্দ্রস্থ—কীভাবে গবেষণা, কতটা শাসন ১৮৪ দিনের ওসাকা এক্সপো শেষ—২৮ মিলিয়ন দর্শনার্থীর পর স্থায়ী উত্তরাধিকার কী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৩৫) একজন অভিনেতা, কবি ও মানুষ: শৈশব থেকে শিল্পের শীর্ষে শাহেদ শরীফ খানের জীবনগাথা চিড়িয়াখানার মৃত্যু উপত্যকা—অবহেলা, দুর্নীতি ও প্রাণহীন প্রশাসন -তৃতীয় পর্ব

জিওইঞ্জিনিয়ারিং আলোচনায় কেন্দ্রস্থ—কীভাবে গবেষণা, কতটা শাসন

ঝুঁকি, শাসন ও বিকল্প পথ

তাপমাত্রার রেকর্ড–বৃষ্টি চলতেই থাকায় এবং নির্গমন দ্রুত কমছে না বলে সূর্যালোক–ব্যবস্থাপনার (মেরিন ক্লাউড ব্রাইটেনিং, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে অ্যারোসল) মতো ধারণা আবার গুরুত্ব পাচ্ছে—ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিশ্লেষণ বলছে। সমর্থকেরা মনে করেন, কড়া শাসন ও স্বচ্ছ ডেটায় সীমিত পরিসরে পরীক্ষা করা গেলে চরম গরম সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে—অভিযোজন ও ডিকার্বনাইজেশনের জন্য ‘সময়’ কেনা যাবে। সমালোচকেরা সতর্ক করেন—বৃষ্টিপাতের ধরন পাল্টে অঞ্চলে অঞ্চলে ভিন্ন প্রভাব পড়তে পারে; রাজনৈতিকভাবে ‘থার্মোস্ট্যাট’ ঘোরানোর অধিকার নিয়েও উত্তেজনা তৈরি হতে পারে। সবাই যে কোনোভাবেই চালু করতে বলছেন তা নয়; বরং কীভাবে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে, কীভাবে নজরদারি ও বন্ধ করার প্রক্রিয়া থাকবে—সে প্রশ্নই এখন মুখ্য।

ছোট স্কেলে সফল উদাহরণ আছে—শীতল ছাদ, ক্লাউড সিডিং, আগ্নেয়গিরির অস্থায়ী শীতল প্রভাব। কিন্তু বড় পরিসরে গেলে আন্তর্জাতিক বিধি, দায়বদ্ধতা কাঠামো ও উন্মুক্ত ডেটা দরকার—যাতে লাভ–ক্ষতি মাপা যায় এবং প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে থামানো যায়। গবেষণা–ফ্লাইটও কখনো জনরোষ তুলতে পারে; তাই সামাজিক অনুমোদন ও বহুপক্ষীয় শাসন অপরিহার্য। এদিকে শহরগুলো প্রতিফলক পৃষ্ঠ, ছায়া–করিডর ও তাপ–স্বাস্থ্য সতর্কতা বাড়াচ্ছে—যেখানে বৈশ্বিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি তুলনামূলক কম। সর্বোপরি লক্ষ্য স্পষ্ট—দ্রুত নির্গমন কমানোই প্রথম শর্ত; জিওইঞ্জিনিয়ারিং হলে তা কেবল contingency, বিকল্প নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

এসএনএলের ভাইরাল ব্যঙ্গের পর কে জেতে? স্ট্রিমিংয়ের ‘মানডে বাম্প’ সমীকরণ

জিওইঞ্জিনিয়ারিং আলোচনায় কেন্দ্রস্থ—কীভাবে গবেষণা, কতটা শাসন

১০:৩০:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

ঝুঁকি, শাসন ও বিকল্প পথ

তাপমাত্রার রেকর্ড–বৃষ্টি চলতেই থাকায় এবং নির্গমন দ্রুত কমছে না বলে সূর্যালোক–ব্যবস্থাপনার (মেরিন ক্লাউড ব্রাইটেনিং, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে অ্যারোসল) মতো ধারণা আবার গুরুত্ব পাচ্ছে—ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিশ্লেষণ বলছে। সমর্থকেরা মনে করেন, কড়া শাসন ও স্বচ্ছ ডেটায় সীমিত পরিসরে পরীক্ষা করা গেলে চরম গরম সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে—অভিযোজন ও ডিকার্বনাইজেশনের জন্য ‘সময়’ কেনা যাবে। সমালোচকেরা সতর্ক করেন—বৃষ্টিপাতের ধরন পাল্টে অঞ্চলে অঞ্চলে ভিন্ন প্রভাব পড়তে পারে; রাজনৈতিকভাবে ‘থার্মোস্ট্যাট’ ঘোরানোর অধিকার নিয়েও উত্তেজনা তৈরি হতে পারে। সবাই যে কোনোভাবেই চালু করতে বলছেন তা নয়; বরং কীভাবে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে, কীভাবে নজরদারি ও বন্ধ করার প্রক্রিয়া থাকবে—সে প্রশ্নই এখন মুখ্য।

ছোট স্কেলে সফল উদাহরণ আছে—শীতল ছাদ, ক্লাউড সিডিং, আগ্নেয়গিরির অস্থায়ী শীতল প্রভাব। কিন্তু বড় পরিসরে গেলে আন্তর্জাতিক বিধি, দায়বদ্ধতা কাঠামো ও উন্মুক্ত ডেটা দরকার—যাতে লাভ–ক্ষতি মাপা যায় এবং প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে থামানো যায়। গবেষণা–ফ্লাইটও কখনো জনরোষ তুলতে পারে; তাই সামাজিক অনুমোদন ও বহুপক্ষীয় শাসন অপরিহার্য। এদিকে শহরগুলো প্রতিফলক পৃষ্ঠ, ছায়া–করিডর ও তাপ–স্বাস্থ্য সতর্কতা বাড়াচ্ছে—যেখানে বৈশ্বিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি তুলনামূলক কম। সর্বোপরি লক্ষ্য স্পষ্ট—দ্রুত নির্গমন কমানোই প্রথম শর্ত; জিওইঞ্জিনিয়ারিং হলে তা কেবল contingency, বিকল্প নয়।