আইন, প্ল্যাটফর্ম ও ইমেজ–অর্থনীতি
নারী সেলিব্রিটিদের যৌনচরিত্রে দেখানো ডিপফেক বানানোর অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে জাপান—দেশটিতে এটি প্রথম দৃষ্টান্ত। প্রশ্ন এখন—সিন্থেটিক হলেও ক্ষতিটা কীভাবে মাপা হবে: আয়ের সুযোগ নষ্ট, ব্র্যান্ড–চুক্তির ঝুঁকি, নাকি সরাসরি মর্যাদাহানি? বিজ্ঞাপননির্ভর তারকা অর্থনীতিতে একটি ছবির মূল্য বহুস্তর; আইন প্রয়োগ বাড়লে প্ল্যাটফর্মগুলোকে ওয়াটারমার্কিং, দ্রুত টেকডাউন ও নোটিস–অ্যাকশনের গ্যারান্টি দিতে হবে।
ফ্যানডমের নৈতিক সীমানা
ভক্ত–সম্পাদনা আর শোষণের সীমারেখা নতুন করে স্পষ্ট হলো। এজেন্সিগুলো দ্রুত সনাক্তকরণের দাবিতে চাপ বাড়াবে; আদালত ঠিক করবেন, আর্থিক ক্ষতি দেখানো বাধ্যতামূলক, নাকি সুনামহানিই যথেষ্ট। প্রভাব সীমান্ত পেরোতে পারে—ডিপফেক হুমকিতে নড়বড়ে বাজারগুলো জাপানের মডেল উদ্ধৃত করবে। সেলিব্রিটিদের জন্য বার্তা পরিষ্কার: অনলাইন ‘মেক–বিলিভ’ হলেও আইনের চোখে সেটি বাস্তব ক্ষতি, আর তার দায় এখন শাস্তিযোগ্য।
জাপানে সেলিব্রিটি ডিপফেক: প্রথম গ্রেপ্তার, নতুন নজির
-
সারাক্ষণ রিপোর্ট - ০২:৩০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
- 25
জনপ্রিয় সংবাদ



















