১১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫
কষ্ট না হলে বিশ্বাস জন্মায় না: এক্রিভিয়া প্রতিষ্ঠাতা রেক্সহেপ রেক্সহেপির পথচলার গল্প ইউক্রেনজুড়ে রুশ ড্রোন–মিসাইলের নজিরবিহীন হামলা স্বাস্থ্য মহাপরিচালকের সঙ্গে অসদাচরণের জেরে এমএমসিএইচ চিকিৎসক সাময়িক বরখাস্ত ট্রাম্প প্রশাসনের নিরাপত্তা কৌশল এশিয়ায় চীনের প্রভাব ঠেকাতে কঠোর অবস্থান  মৈত্রী দিবসে প্রণয় ভার্মা ‘সাবসিডিতে হবে না’—চিনি শিল্পে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ চাই: উপদেষ্টা আদিলুর  মানিকগঞ্জে কালিগঙ্গা নদীতে দুই শিশুর মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে বিদেশি পিস্তলসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার পরস্পরনির্ভরতা ও পারস্পরিক সুফলই এগিয়ে নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক: প্রণয় ভার্মা নিউ সাউথ ওয়েলসে ভয়াবহ বুশফায়ার, হাজারো মানুষকে সরে যেতে নির্দেশ

পাঁচ বছরে সবচেয়ে কমের কাছে তেল—কার লাভ, কার ক্ষতি

ইনভেন্টরি, চাহিদা ও দামের চাপ
প্রায় পাঁচ বছরে সবচেয়ে নিচের স্তরে নেমেছে তেলের দাম; মার্কিন ক্রুড ব্যারেলপ্রতি ৫৭ ডলারের নিচে। বড়সড় ইনভেন্টরি বৃদ্ধি, রেকর্ড উৎপাদন আর দুর্বল চাহিদার ইঙ্গিত—এই তিন কারণ মিলেই পতন ত্বরান্বিত করেছে। দামের চাপ কমায় পেট্রোল ও হিটিংয়ের খরচ কমতে পারে, তবে শেল প্রযোজকদের মুনাফা ও নগদপ্রবাহে ধাক্কা বাড়বে। ব্রেন্ট মূল্যও কয়েক সপ্তাহের ধারাবাহিক পতনে।


কে জিতবে, কী ঝুঁকি রইল
ভোক্তা ও জ্বালানি-নির্ভর শিল্পগুলো স্বস্তি পাচ্ছে; এয়ারলাইন, শিপিং কোম্পানি হেজিংয়ে আগ্রহী হতে পারে। বিপরীতে তেল-নির্ভর অর্থনীতিগুলো বাজেট চাপে পড়বে এবং উৎপাদন কমানোর সমন্বয় ভাবতে পারে। বিশ্লেষকদের সতর্কবার্তা—ওপেক+ নীতিবদল বা ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বেড়ে গেলে দাম হঠাৎ ঘুরে দাঁড়াতে পারে। আপাতত উচ্চ মজুত ও সতর্ক ম্যাক্রো সেন্টিমেন্টই বাজারকে টেনে ধরে রেখেছে। বিদ্যুৎ-খাত ও ডেটা সেন্টারের খরচে সাময়িক স্বস্তি এলেও, কম দামে পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে বিনিয়োগ ধীর হতে পারে কিনা—সেটিই নজরে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কষ্ট না হলে বিশ্বাস জন্মায় না: এক্রিভিয়া প্রতিষ্ঠাতা রেক্সহেপ রেক্সহেপির পথচলার গল্প

পাঁচ বছরে সবচেয়ে কমের কাছে তেল—কার লাভ, কার ক্ষতি

০৬:৩৭:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

ইনভেন্টরি, চাহিদা ও দামের চাপ
প্রায় পাঁচ বছরে সবচেয়ে নিচের স্তরে নেমেছে তেলের দাম; মার্কিন ক্রুড ব্যারেলপ্রতি ৫৭ ডলারের নিচে। বড়সড় ইনভেন্টরি বৃদ্ধি, রেকর্ড উৎপাদন আর দুর্বল চাহিদার ইঙ্গিত—এই তিন কারণ মিলেই পতন ত্বরান্বিত করেছে। দামের চাপ কমায় পেট্রোল ও হিটিংয়ের খরচ কমতে পারে, তবে শেল প্রযোজকদের মুনাফা ও নগদপ্রবাহে ধাক্কা বাড়বে। ব্রেন্ট মূল্যও কয়েক সপ্তাহের ধারাবাহিক পতনে।


কে জিতবে, কী ঝুঁকি রইল
ভোক্তা ও জ্বালানি-নির্ভর শিল্পগুলো স্বস্তি পাচ্ছে; এয়ারলাইন, শিপিং কোম্পানি হেজিংয়ে আগ্রহী হতে পারে। বিপরীতে তেল-নির্ভর অর্থনীতিগুলো বাজেট চাপে পড়বে এবং উৎপাদন কমানোর সমন্বয় ভাবতে পারে। বিশ্লেষকদের সতর্কবার্তা—ওপেক+ নীতিবদল বা ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বেড়ে গেলে দাম হঠাৎ ঘুরে দাঁড়াতে পারে। আপাতত উচ্চ মজুত ও সতর্ক ম্যাক্রো সেন্টিমেন্টই বাজারকে টেনে ধরে রেখেছে। বিদ্যুৎ-খাত ও ডেটা সেন্টারের খরচে সাময়িক স্বস্তি এলেও, কম দামে পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে বিনিয়োগ ধীর হতে পারে কিনা—সেটিই নজরে।