০৬:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন চিপ শুল্ক নীতি ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় মস্কোয় শিল্প স্থাপনায় আগুন ইন্দোনেশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক সমঝোতা চূড়ান্তের পথে, জানুয়ারিতে স্বাক্ষরের সম্ভাবনা শিকাগোতে সেনা মোতায়েন আটকাল সুপ্রিম কোর্ট, ট্রাম্প প্রশাসনের ক্ষমতা প্রশ্নের মুখে কুয়েত-চীনের চারশ কোটি ডলারের চুক্তিতে বদলে যাচ্ছে বন্দর ভবিষ্যৎ, জোরালো হবে বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান বোমা আর বাস্তুচ্যুতির মাঝখানে গাজা, ফের ঘরছাড়া হওয়ার আতঙ্কে অবরুদ্ধ মানুষ উত্তর সীমান্তে আকাশজুড়ে আলোর স্তম্ভ বিস্ময়ে মুগ্ধ বাসিন্দারা, বিরল শীতের ইঙ্গিত বিশ্ব কূটনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রিয়াদ: সংঘাত নিরসনে সৌদি আরবের সংজ্ঞায়িত বছর ইয়েমেনে বন্দিবিনিময়ে বড় অগ্রগতি, দুই হাজার নয়শ’ জনের মুক্তিতে সমঝোতা অর্থনীতি টিকে থাকলেও জীবনের চাপে ক্লান্ত আমেরিকা, দুশ্চিন্তায় নতুন বছর

শুধু নির্গমন কমালেই হবে না—অভিযোজনেই জোর দিন: ডব্লিউএসজে মতামতধারার আলোচ্য

যুক্তি, প্রেক্ষাপট ও পাল্টা বক্তব্য
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত একটি মতামত নিবন্ধ বলছে—তাপমাত্রা বৃদ্ধির গতির সঙ্গে শুধু মিটিগেশন বা নির্গমন কমানো তাল মেলাতে পারছে না; তাই ‘অ্যাডাপ্টেশন’ বা অভিযোজনে বড় বিনিয়োগ জরুরি। গ্রিড-পোর্ট শক্তিশালীকরণ, বন্যা প্রতিরোধ, বিল্ডিং কোড সংস্কার, দুর্যোগ বীমায় প্রাক-অর্থায়ন—এসবকে লেখক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে দেখছেন। সমর্থকরা বলছেন—পরিকল্পিত অভিযোজনে ক্ষয়ক্ষতি কমবে; সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন—অভিযোজনকে প্রাধান্য দিলে নির্গমন কমানোর তাগিদ শিথিল হতে পারে।

কীভাবে ভারসাম্য টানা যায়
অভিযোজন ব্যয়বহুল; খারাপ পরিকল্পনায় বৈষম্য বাড়তে পারে—দামি এলাকায় সী-ওয়াল, বাকি পাড়ায় পানি। সমাধান হিসেবে বিশেষজ্ঞরা ‘কো-বেনিফিট’ প্রকল্পের কথা বলেন—শহরে গাছপালা ও ছায়া, পানি শোষণকারী রাস্তা, এবং নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নেওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন আপগ্রেড—যা নির্ভরযোগ্যতাও বাড়ায়। মূল চ্যালেঞ্জ—নিকটমেয়াদি সুরক্ষা দ্রুততর করা, আবার ২০৩০–৪০ লক্ষ্য রেখে ডিকার্বনাইজেশন চালিয়ে যাওয়া। কে অর্থ দেবে, কোন সম্পদ অগ্রাধিকার পাবে, বাজেটে ‘এভয়েডেড লস’ কীভাবে ধরা হবে—এগুলোই আগামী জলবায়ু রাজনীতির কেন্দ্র।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন চিপ শুল্ক নীতি

শুধু নির্গমন কমালেই হবে না—অভিযোজনেই জোর দিন: ডব্লিউএসজে মতামতধারার আলোচ্য

০৬:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

যুক্তি, প্রেক্ষাপট ও পাল্টা বক্তব্য
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত একটি মতামত নিবন্ধ বলছে—তাপমাত্রা বৃদ্ধির গতির সঙ্গে শুধু মিটিগেশন বা নির্গমন কমানো তাল মেলাতে পারছে না; তাই ‘অ্যাডাপ্টেশন’ বা অভিযোজনে বড় বিনিয়োগ জরুরি। গ্রিড-পোর্ট শক্তিশালীকরণ, বন্যা প্রতিরোধ, বিল্ডিং কোড সংস্কার, দুর্যোগ বীমায় প্রাক-অর্থায়ন—এসবকে লেখক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে দেখছেন। সমর্থকরা বলছেন—পরিকল্পিত অভিযোজনে ক্ষয়ক্ষতি কমবে; সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন—অভিযোজনকে প্রাধান্য দিলে নির্গমন কমানোর তাগিদ শিথিল হতে পারে।

কীভাবে ভারসাম্য টানা যায়
অভিযোজন ব্যয়বহুল; খারাপ পরিকল্পনায় বৈষম্য বাড়তে পারে—দামি এলাকায় সী-ওয়াল, বাকি পাড়ায় পানি। সমাধান হিসেবে বিশেষজ্ঞরা ‘কো-বেনিফিট’ প্রকল্পের কথা বলেন—শহরে গাছপালা ও ছায়া, পানি শোষণকারী রাস্তা, এবং নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নেওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন আপগ্রেড—যা নির্ভরযোগ্যতাও বাড়ায়। মূল চ্যালেঞ্জ—নিকটমেয়াদি সুরক্ষা দ্রুততর করা, আবার ২০৩০–৪০ লক্ষ্য রেখে ডিকার্বনাইজেশন চালিয়ে যাওয়া। কে অর্থ দেবে, কোন সম্পদ অগ্রাধিকার পাবে, বাজেটে ‘এভয়েডেড লস’ কীভাবে ধরা হবে—এগুলোই আগামী জলবায়ু রাজনীতির কেন্দ্র।