১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আফগানিস্তানে মাদকবিরোধী কঠোর অভিযান—আসক্তি, ধর্মীয় উপদেশ ও পুনর্বাসনের নতুন বাস্তবতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৪৩) অফিসে ফিরছে ওয়াই-টু-কে ফ্যাশন—জেন জেডের হাতে ড্রেস কোডের বদল মানসিক রোগের ভাইরাস কোথা থেকে আসছে হোক্কাইদোতে স্যামন রোর দাম চড়া—ধরা কম, খরচ বেশি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যার বিচার হবে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২ জন গণতন্ত্রের অধঃপতন ও ইতিহাসের উল্টোদিক—“স্বাধীনতার আত্মা” আবার জাগ্রত করার আহ্বান রাতে দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের হামলায় প্রাণ গেল ১৫ বছরের রুমানের জুলাই আন্দোলনের পরও রাজনৈতিক বিভাজন বাড়ছে: দুঃখ প্রকাশ মির্জা ফখরুলের

শুধু নির্গমন কমালেই হবে না—অভিযোজনেই জোর দিন: ডব্লিউএসজে মতামতধারার আলোচ্য

যুক্তি, প্রেক্ষাপট ও পাল্টা বক্তব্য
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত একটি মতামত নিবন্ধ বলছে—তাপমাত্রা বৃদ্ধির গতির সঙ্গে শুধু মিটিগেশন বা নির্গমন কমানো তাল মেলাতে পারছে না; তাই ‘অ্যাডাপ্টেশন’ বা অভিযোজনে বড় বিনিয়োগ জরুরি। গ্রিড-পোর্ট শক্তিশালীকরণ, বন্যা প্রতিরোধ, বিল্ডিং কোড সংস্কার, দুর্যোগ বীমায় প্রাক-অর্থায়ন—এসবকে লেখক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে দেখছেন। সমর্থকরা বলছেন—পরিকল্পিত অভিযোজনে ক্ষয়ক্ষতি কমবে; সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন—অভিযোজনকে প্রাধান্য দিলে নির্গমন কমানোর তাগিদ শিথিল হতে পারে।

কীভাবে ভারসাম্য টানা যায়
অভিযোজন ব্যয়বহুল; খারাপ পরিকল্পনায় বৈষম্য বাড়তে পারে—দামি এলাকায় সী-ওয়াল, বাকি পাড়ায় পানি। সমাধান হিসেবে বিশেষজ্ঞরা ‘কো-বেনিফিট’ প্রকল্পের কথা বলেন—শহরে গাছপালা ও ছায়া, পানি শোষণকারী রাস্তা, এবং নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নেওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন আপগ্রেড—যা নির্ভরযোগ্যতাও বাড়ায়। মূল চ্যালেঞ্জ—নিকটমেয়াদি সুরক্ষা দ্রুততর করা, আবার ২০৩০–৪০ লক্ষ্য রেখে ডিকার্বনাইজেশন চালিয়ে যাওয়া। কে অর্থ দেবে, কোন সম্পদ অগ্রাধিকার পাবে, বাজেটে ‘এভয়েডেড লস’ কীভাবে ধরা হবে—এগুলোই আগামী জলবায়ু রাজনীতির কেন্দ্র।

জনপ্রিয় সংবাদ

আফগানিস্তানে মাদকবিরোধী কঠোর অভিযান—আসক্তি, ধর্মীয় উপদেশ ও পুনর্বাসনের নতুন বাস্তবতা

শুধু নির্গমন কমালেই হবে না—অভিযোজনেই জোর দিন: ডব্লিউএসজে মতামতধারার আলোচ্য

০৬:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

যুক্তি, প্রেক্ষাপট ও পাল্টা বক্তব্য
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত একটি মতামত নিবন্ধ বলছে—তাপমাত্রা বৃদ্ধির গতির সঙ্গে শুধু মিটিগেশন বা নির্গমন কমানো তাল মেলাতে পারছে না; তাই ‘অ্যাডাপ্টেশন’ বা অভিযোজনে বড় বিনিয়োগ জরুরি। গ্রিড-পোর্ট শক্তিশালীকরণ, বন্যা প্রতিরোধ, বিল্ডিং কোড সংস্কার, দুর্যোগ বীমায় প্রাক-অর্থায়ন—এসবকে লেখক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে দেখছেন। সমর্থকরা বলছেন—পরিকল্পিত অভিযোজনে ক্ষয়ক্ষতি কমবে; সমালোচকেরা আশঙ্কা করেন—অভিযোজনকে প্রাধান্য দিলে নির্গমন কমানোর তাগিদ শিথিল হতে পারে।

কীভাবে ভারসাম্য টানা যায়
অভিযোজন ব্যয়বহুল; খারাপ পরিকল্পনায় বৈষম্য বাড়তে পারে—দামি এলাকায় সী-ওয়াল, বাকি পাড়ায় পানি। সমাধান হিসেবে বিশেষজ্ঞরা ‘কো-বেনিফিট’ প্রকল্পের কথা বলেন—শহরে গাছপালা ও ছায়া, পানি শোষণকারী রাস্তা, এবং নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ নেওয়ার জন্য ট্রান্সমিশন আপগ্রেড—যা নির্ভরযোগ্যতাও বাড়ায়। মূল চ্যালেঞ্জ—নিকটমেয়াদি সুরক্ষা দ্রুততর করা, আবার ২০৩০–৪০ লক্ষ্য রেখে ডিকার্বনাইজেশন চালিয়ে যাওয়া। কে অর্থ দেবে, কোন সম্পদ অগ্রাধিকার পাবে, বাজেটে ‘এভয়েডেড লস’ কীভাবে ধরা হবে—এগুলোই আগামী জলবায়ু রাজনীতির কেন্দ্র।