
অপেক্ষা – শিবলী আহম্মেদ সুজন
অপেক্ষা শিবলী আহম্মেদ সুজন তুমি কষ্ট দিয়েছ, আমি মেনে নিয়েছি, তোমার যাবার বেলায়, হাসিমুখে বিদায় দিয়েছি, ভুলে থাকার বহু চেষ্টা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৭)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি গুলো দিয়ে দাড়ীটাকে চিকণ করতে করতে মৃদু গলায় ফের বললেন: “কিন্তু, কি পাপের?” ডিয়াল’বভ থেকেই-টডর-অন পর্যন্ত

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪২)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ গান শুনে আমার ঘুম ভাঙল। মনে হল, মজুররা ভারি কিছু একটা তুলতে তুলতে গান জুড়েছে।

গুনগুন পাখির কাহিনি
নাঈম হক ছোট্ট একটি পাখির ছবিকে ঘিরে ২০০৮ সালে বেশ শোরগোল পড়লো। ছবিটি ছিলো ব্রিটিশ দশ পাউন্ডের নোটে ডারউইনের ছবির

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪১)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সৈন্যরা এরপর কুচকাওয়াজ করে গান গাইতে-গাইতে স্টেশনে ঢুকল। আর দু-পাশ থেকে ওদের দিকে ফুলের তোড়া আর

পাঁচ তরুণের পাঁচ গল্পগ্রন্থ
মণীশ রায় লেখক মাত্রই তরুণ। তাঁর বয়স কতো তা আলাদা করে বলার অবকাশ নেই। তিনি বরাবরই তারুণ্য উদ্দীপ্ত মানুষ। এ

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪০)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ নিজনি নভগরোদে ট্রেন এসে পৌঁছল রাতে। রেলস্টেশন থেকে বেরিয়েই প্রকাণ্ড একটা চৌকো চত্বরে এসে পড়লুম। রাস্তার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৪)
ফরিদপুর জেলা স্কুলে একদিন আমার নামে এক নোটিস আসিল। শহরের পুলিশ সাহেব আমাকে ডাকিয়া পাঠাইয়াছেন। স্কুলের ঢেঙ্গা গোছের আরও সাত-আটটি

রবীন্দ্রসঙ্গীত
রবীন্দ্রসঙ্গীত স্বদেশ রায় রবীন্দ্রসঙ্গীত! তুমি রাজপথে আমার বোনের কন্ঠে হয়েছিলে তুমুল স্বাধিকারের শ্লোগান! যা বসন্তের পাতা ঝরা দিনকে করেছিলো উম্মাদ এক লাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৩)
ফরিদপুর জেলা স্কুলে প্রায়ই মাস্টার মহাশয়ের বাড়ি যাইতাম। বই-এর নাম অনুসারে ফুলের মতো ফুটফুটে তাঁহার দু’টি মেয়ের নাম রাখিয়াছিলেন উমা