০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫
রাশিয়া, চীন ও ইরানের মাঝের অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাবর্তন দেশবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান নরওয়ের বড়দিনে বিতর্কিত খাবার লুটেফিস্কের প্রত্যাবর্তন, ঐতিহ্যেই ফিরছে স্বাদ প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৫) নিউজিল্যান্ডে গ্যাং প্রতীক নিষিদ্ধ: রাস্তায় শান্তি, কিন্তু অপরাধ কি সত্যিই কমল সৌদিতে বিরল তুষারপাতের পর প্রশ্ন: সংযুক্ত আরব আমিরাতেও কি আবার তুষারপাত সম্ভব? যে রিকশায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি, সেই চালকের আদালতে জবানবন্দি তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে আমরা জয়ী হবো: মির্জা ফখরুল পারমাণবিক সাবমেরিন থেকে কে-৪ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা ভারতের তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বহুদলীয় গণতন্ত্র আরও শক্তিশালী হবে: নাহিদ
সাহিত্য

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৩)

হৈরব ও ভৈরব বছর বছর ইন্ডিয়ায় বেড়ানোর শখ পুরোদস্তুর মিটে গেছে, এখন তার হাতটান, অকালবৃষ্টিতে ভুষ্টিনাশ হয়ে গেছে আলুর। অল্প-বিস্তর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৩)

নজরুল কবি আমাকে সঙ্গে লইয়া চলিলেন তাঁর প্রকাশকের দোকানে। পথে আসিয়া কবি ট্যাক্সি ডাকিলেন। কলেজ স্ট্রীটের কাছে আসিয়া আমাকে ট্যাক্সিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭০)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আহত লোকদের বয়ে আমরা চালাঘরটায় নিয়ে গেলুম। ‘ওদের খিদে পেয়েচে কী?’ মৌমাছি-পালক জানতে চাইলেন। ‘তাইলে, ওদের মাথার নিচে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১২)

হৈরব ও ভৈরব প্রথমে অকারণে নাক ঝাড়ে, তারপর গরুর মতো বড় বড় চোখে তাকায় হৈরব; রোগে রোগে আর বয়েসের ভারে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০২)

নজরুল বাঁশঝাড়ের যে স্থানটিতে কবির বসিবার আসন পাতিয়া দিয়াছিলাম সেই স্থান শূন্য পড়িয়া রহিল। চরের বাতাস আছাড়িবিছাড়ি করিয়া কাঁদিতে লাগিল।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৯)

সপ্তম পরিচ্ছেদ গাড়ি থামল। চুবুক তাড়াতাড়ি পাইপটা পকেটে পুরে ফেলে চুপিচুপি বললেন: ‘শব্দ শুনে মনে লিচ্ছে সামনে কী যেন ধবধবিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১১)

হৈরব ও ভৈরব হৈরবের ঘরের উঠোনে দাঁড়িয়ে ঝেড়ে একবার গলা খাঁকারি দেয় গনিমিয়া, ‘কইগো বুইরা, বাইরাও ট্যাকা না লয়া আমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০১)

নজরুল খবর পাইয়া ফরিদপুরের পুলিশ-সাহেব আমাদের প্রিন্সিপাল মহাশয়ের নিকট পত্র লিখিলেন, “নজরুলের মতিগতি গভর্নমেন্টের বিরুদ্ধে: তিনি তাঁহার বক্তৃতায় সরলমতি ছাত্রদিগকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৮)

সপ্তম পরিচ্ছেদ অসম্ভব মনঃক্ষুন্ন হলুম আমি। চুবুকের কথাগুলো আমাকে অত্যন্ত আঘাত দিয়েছিল, তাই চুপ করে গেলুম। কিন্তু বেশিক্ষণ আবার চুপ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১০)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঈশ্বর, ঈশ্বর আমারে তুইলা নাও’ হৈরব নিজের কাছে কাঁদবে ব’লে পা বিছিয়ে বসে। কতো কথা মনে পড়ে,