বিনিয়োগকারীর চাপ বাড়ল
নরওয়ের সার্বভৌম তহবিল ২০৫০ সালের মধ্যে নিট-শূন্য লক্ষ্যে পৌঁছাতে পোর্টফোলিও কোম্পানির ওপর চাপ বাড়াচ্ছে—বিশেষত যেসব খাতে ‘স্কোপ–৩’ নির্গমন বেশি। বোর্ডের জবাবদিহি, ভোটে বিরোধিতা এবং প্রয়োজন হলে বিনিয়োগ প্রত্যাহার—সবকিছুই হবে অগ্রগতি-নির্ভর। ইউরোপের বিনিয়োগকারী সক্রিয়তা যেখানে বাড়ছে, যুক্তরাষ্ট্রে জলবায়ু নীতিতে পশ্চাৎগামিতার প্রেক্ষাপটে এ পদক্ষেপ বাজারে শক্ত বার্তা পাঠাল। তহবিলটি স্পষ্ট করেছে—জলবায়ু ঝুঁকি আসলে আর্থিক ঝুঁকিই।
বোর্ডরুমে প্রভাব
জ্বালানি, খনন, অটোমোটিভ ও ভোক্তা পণ্যখাত—দীর্ঘ সাপ্লাই চেইনের কারণে স্কোপ–৩ কমানো কঠিন। নরওয়ের অবস্থান সরবরাহকারী যাচাই, কম-কার্বন পণ্যে ঝোঁক ও পরিষ্কার প্রযুক্তিতে অধিগ্রহণ ত্বরান্বিত করতে পারে। বৈজ্ঞানিকভাবে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা প্রকাশকারী কোম্পানিগুলো তুলনামূলক সুবিধা পেতে পারে; অন্যরা প্রক্সি লড়াই ও বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ঝুঁকিতে পড়বে।