০৯:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন হালাল পণ্যের মান ও স্বীকৃতিতে বাংলাদেশ–পাকিস্তান এমওইউ স্বাক্ষর নিরপেক্ষতা হারিয়েছে উইকিপিডিয়া—ল্যারি স্যাঙ্গারের নেতৃত্বে রক্ষণশীল অভিযাত্রা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় শিল্প ও সেবা খাতে পরিবর্তন, প্রয়োজন শিক্ষিত, দক্ষ মানবসম্পদ ঢাকার সব উড়ালসড়ক ও মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাডের নিরাপত্তা যাচাইয়ে হাইকোর্টে আবেদন হবিগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্রে ওয়ার্কওভার কাজ শুরু—১৫ এমএমসিএফডি গ্যাস যোগের আশা ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩ জন শারিয়তপুরে চিরনিদ্রায় আবুল কালাম—ফার্মগেটে মেট্রো পিলার থেকে পড়ে নিহত বিকাশ ব্যবহারকারীদের জন্য বিদেশ ভ্রমণ জেতার সুযোগ ও সর্বোচ্চ ৪০০০ টাকার ছাড় রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -৪৫)

জাপানে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা কমে এলো—ট্রাম্প ও তাকাইচির নীতি প্রভাব ফেলছে অর্থনীতিতে

নতুন প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি ও ট্রাম্পের প্রভাব

জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির দায়িত্বগ্রহণ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর আসন্ন বৈঠককে ঘিরে দেশটির আর্থিক বাজারে অস্থিরতা বেড়েছে। বুধবার থেকে শুরু হতে যাওয়া ব্যাংক অব জাপানের (BOJ) দুই দিনের বোর্ড সভায় সুদের হার বাড়ানো হবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা কমে এসেছে।

তাকাইচি, যিনি নিজেকে ‘আবেনমিক্স’-এর উত্তরসূরি হিসেবে দেখেন, সুদের হার বৃদ্ধিতে অনাগ্রহী বলে ধরা হচ্ছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, “মুদ্রানীতির দায়িত্ব সরকারের।” ফলে অক্টোবরে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে।


বাজারে প্রত্যাশা হ্রাস

অক্টোবরের শুরুতে বাজারে ধারণা ছিল, সুদের হার বাড়ার সম্ভাবনা প্রায় ৬০ শতাংশ। কিন্তু ‘টোটান রিসার্চ’-এর তথ্য অনুযায়ী, তা নেমে এসেছে মাত্র ১১ শতাংশে। বোর্ড সদস্য হাজিমে তাকাতা গত সপ্তাহে বলেছিলেন, “এখন নীতি সুদের হার বাড়ানোর উপযুক্ত সময়,” কারণ ট্রাম্পের আরোপিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ সংক্রান্ত উদ্বেগ কিছুটা কমেছে এবং ব্যাংক প্রায় ২ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্য অর্জন করেছে।

তবুও, গভর্নর কাজুও উএদা ও ডেপুটি গভর্নর রিওজো হিমিনো এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ইঙ্গিত দেননি।


রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ইয়েনের ওঠানামা

৬৪ বছর বয়সী তাকাইচির নেতৃত্বে আর্থিক বাজারে অস্থিরতা বেড়েছে। টোকিও স্টক সূচক ৫০,০০০ পয়েন্টের কাছাকাছি পৌঁছালেও পরবর্তীতে গতি হারায়। ইয়েনের মানও দুই সপ্তাহে ১৫৩ থেকে ১৪৯ ডলারের মধ্যে দোল খায়।

জাপানি সরকারি বন্ডের (JGB) ফলন ১৭ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠে, আবার দীর্ঘমেয়াদি বন্ডের ফলনও রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়। যদিও সরকারি ঋণ বৃদ্ধির আশঙ্কা কিছুটা কমেছে, তবুও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।


প্রতিরক্ষা ব্যয় ও করছাড়ের সম্ভাবনা

সিটি রিসার্চের কৌশলবিদ তোমোহিসা ফুজিকির মতে, “আগামী নির্বাচনের আগে অনেক দল ভোগ্যপণ্যের কর কমানোর প্রতিশ্রুতি দিতে পারে।” ট্রাম্পের জাপান সফরের সময় প্রতিরক্ষা ব্যয়ও আলোচনায় আসবে। এর ফলে ঘাটতি-নির্ভর বাজেট আরও বাড়তে পারে।

তাকাইচি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন, যেখানে অর্থমন্ত্রী সাতসুকি কাটায়ামার মতো নেতারা রয়েছেন, যারা সরকারি ব্যয় বাড়ানোর নীতিতে তাঁকে সহায়তা করতে পারেন। তবে জাপান ইনোভেশন পার্টির সঙ্গে জোট গঠন করেও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় তাকাইচিকে আইন পাসে অন্যান্য দলের সহযোগিতা নিতে হবে।


জাপানের নীতিগত ‘তিন সংকট’

স্টেট স্ট্রিট ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্টের এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনীতিবিদ কৃষ্ণা বিমাভারাপু বলেন, “জাপানের নীতিনির্ধারণ এখন একটি ‘ত্রিলেমা’র মধ্যে আটকে আছে—স্বাধীন মুদ্রানীতি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কার্যকর রাজস্ব প্রণোদনার মধ্যে ভারসাম্য রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।”

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট আগস্টে বলেন, “জাপান ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকিতে অনেক দেরিতে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।”


মার্কিন অর্থনীতির দুর্বলতা ও বৈশ্বিক প্রভাব

মার্কিন অর্থনীতির দুর্বলতাও জাপানের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলছে। ইউবিএস-এর অর্থনীতিবিদ মাসামিচি আদাচির মতে, ট্রাম্পের শুল্ক ছাড়াও সরকার বন্ধ থাকা, চীন-মার্কিন বাণিজ্য উত্তেজনা এবং ক্রেডিট মার্কেট নিয়ে উদ্বেগ অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে।

সেন্ট লুইস ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ বলছে, ট্রাম্পের শুল্কের কারণে গাড়ি, ইলেকট্রনিকস ও আসবাবপত্রের মতো টেকসই পণ্যের দাম বেড়েছে। জুন থেকে আগস্টের মধ্যে শুল্কের প্রভাব ছিল মোট ভোক্তা ব্যয়ের (PCE) ০.৫ শতাংশ পয়েন্ট—যা সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এই সপ্তাহে বৈঠকে বসছে, যেখানে দুর্বল শ্রমবাজারের কারণে আরও একটি সুদহার কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত ইয়েন-ডলার বিনিময় হারেও প্রভাব ফেলতে পারে।


বছরের শেষে নতুন সম্ভাবনা

যদিও অক্টোবর মাসে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেক কম, তবুও বাজার আশাবাদী যে ডিসেম্বরের মধ্যে জাপান ব্যাংক আবারও হার বাড়াতে পারে। টোটান রিসার্চ অনুযায়ী, শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ডিসেম্বর মাসে হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা দাঁড়িয়েছে ৫৩ শতাংশে।

মর্গান স্ট্যানলি এমইউএফজি সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ তাকেশি ইয়ামাগুচি বলেন, “উএদার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও তার প্রভাব নিয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত থাকলে, ডিসেম্বরের বৈঠকে হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে।”

বিএনপি পারিবাসের প্রধান অর্থনীতিবিদ রিউতারো কোনো মন্তব্য করেন, “বাজারের নজর থাকবে কতজন সদস্য সুদহার বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন এবং আগামী বছরের মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাস কি ঊর্ধ্বমুখী হয়।”

এই সপ্তাহেই ব্যাংক অব জাপান মুদ্রানীতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও মূল্য পরিস্থিতি সংক্রান্ত ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।


#জাপান_ব্যাংক,# সুদের_হার,# তাকাইচি, #ট্রাম্প,# জাপান_#অর্থনীতি, #এশিয়া_বাজার, #মুদ্রাস্ফীতি, #যুক্তরাষ্ট্র_নীতি

জনপ্রিয় সংবাদ

যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন

জাপানে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা কমে এলো—ট্রাম্প ও তাকাইচির নীতি প্রভাব ফেলছে অর্থনীতিতে

০৬:১৯:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

নতুন প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি ও ট্রাম্পের প্রভাব

জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির দায়িত্বগ্রহণ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর আসন্ন বৈঠককে ঘিরে দেশটির আর্থিক বাজারে অস্থিরতা বেড়েছে। বুধবার থেকে শুরু হতে যাওয়া ব্যাংক অব জাপানের (BOJ) দুই দিনের বোর্ড সভায় সুদের হার বাড়ানো হবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা কমে এসেছে।

তাকাইচি, যিনি নিজেকে ‘আবেনমিক্স’-এর উত্তরসূরি হিসেবে দেখেন, সুদের হার বৃদ্ধিতে অনাগ্রহী বলে ধরা হচ্ছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, “মুদ্রানীতির দায়িত্ব সরকারের।” ফলে অক্টোবরে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে।


বাজারে প্রত্যাশা হ্রাস

অক্টোবরের শুরুতে বাজারে ধারণা ছিল, সুদের হার বাড়ার সম্ভাবনা প্রায় ৬০ শতাংশ। কিন্তু ‘টোটান রিসার্চ’-এর তথ্য অনুযায়ী, তা নেমে এসেছে মাত্র ১১ শতাংশে। বোর্ড সদস্য হাজিমে তাকাতা গত সপ্তাহে বলেছিলেন, “এখন নীতি সুদের হার বাড়ানোর উপযুক্ত সময়,” কারণ ট্রাম্পের আরোপিত ‘পারস্পরিক শুল্ক’ সংক্রান্ত উদ্বেগ কিছুটা কমেছে এবং ব্যাংক প্রায় ২ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্য অর্জন করেছে।

তবুও, গভর্নর কাজুও উএদা ও ডেপুটি গভর্নর রিওজো হিমিনো এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ইঙ্গিত দেননি।


রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ইয়েনের ওঠানামা

৬৪ বছর বয়সী তাকাইচির নেতৃত্বে আর্থিক বাজারে অস্থিরতা বেড়েছে। টোকিও স্টক সূচক ৫০,০০০ পয়েন্টের কাছাকাছি পৌঁছালেও পরবর্তীতে গতি হারায়। ইয়েনের মানও দুই সপ্তাহে ১৫৩ থেকে ১৪৯ ডলারের মধ্যে দোল খায়।

জাপানি সরকারি বন্ডের (JGB) ফলন ১৭ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ওঠে, আবার দীর্ঘমেয়াদি বন্ডের ফলনও রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়। যদিও সরকারি ঋণ বৃদ্ধির আশঙ্কা কিছুটা কমেছে, তবুও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।


প্রতিরক্ষা ব্যয় ও করছাড়ের সম্ভাবনা

সিটি রিসার্চের কৌশলবিদ তোমোহিসা ফুজিকির মতে, “আগামী নির্বাচনের আগে অনেক দল ভোগ্যপণ্যের কর কমানোর প্রতিশ্রুতি দিতে পারে।” ট্রাম্পের জাপান সফরের সময় প্রতিরক্ষা ব্যয়ও আলোচনায় আসবে। এর ফলে ঘাটতি-নির্ভর বাজেট আরও বাড়তে পারে।

তাকাইচি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন, যেখানে অর্থমন্ত্রী সাতসুকি কাটায়ামার মতো নেতারা রয়েছেন, যারা সরকারি ব্যয় বাড়ানোর নীতিতে তাঁকে সহায়তা করতে পারেন। তবে জাপান ইনোভেশন পার্টির সঙ্গে জোট গঠন করেও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় তাকাইচিকে আইন পাসে অন্যান্য দলের সহযোগিতা নিতে হবে।


জাপানের নীতিগত ‘তিন সংকট’

স্টেট স্ট্রিট ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্টের এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনীতিবিদ কৃষ্ণা বিমাভারাপু বলেন, “জাপানের নীতিনির্ধারণ এখন একটি ‘ত্রিলেমা’র মধ্যে আটকে আছে—স্বাধীন মুদ্রানীতি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কার্যকর রাজস্ব প্রণোদনার মধ্যে ভারসাম্য রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।”

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট আগস্টে বলেন, “জাপান ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকিতে অনেক দেরিতে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।”


মার্কিন অর্থনীতির দুর্বলতা ও বৈশ্বিক প্রভাব

মার্কিন অর্থনীতির দুর্বলতাও জাপানের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলছে। ইউবিএস-এর অর্থনীতিবিদ মাসামিচি আদাচির মতে, ট্রাম্পের শুল্ক ছাড়াও সরকার বন্ধ থাকা, চীন-মার্কিন বাণিজ্য উত্তেজনা এবং ক্রেডিট মার্কেট নিয়ে উদ্বেগ অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে।

সেন্ট লুইস ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ বলছে, ট্রাম্পের শুল্কের কারণে গাড়ি, ইলেকট্রনিকস ও আসবাবপত্রের মতো টেকসই পণ্যের দাম বেড়েছে। জুন থেকে আগস্টের মধ্যে শুল্কের প্রভাব ছিল মোট ভোক্তা ব্যয়ের (PCE) ০.৫ শতাংশ পয়েন্ট—যা সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এই সপ্তাহে বৈঠকে বসছে, যেখানে দুর্বল শ্রমবাজারের কারণে আরও একটি সুদহার কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত ইয়েন-ডলার বিনিময় হারেও প্রভাব ফেলতে পারে।


বছরের শেষে নতুন সম্ভাবনা

যদিও অক্টোবর মাসে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেক কম, তবুও বাজার আশাবাদী যে ডিসেম্বরের মধ্যে জাপান ব্যাংক আবারও হার বাড়াতে পারে। টোটান রিসার্চ অনুযায়ী, শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ডিসেম্বর মাসে হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা দাঁড়িয়েছে ৫৩ শতাংশে।

মর্গান স্ট্যানলি এমইউএফজি সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ তাকেশি ইয়ামাগুচি বলেন, “উএদার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও তার প্রভাব নিয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত থাকলে, ডিসেম্বরের বৈঠকে হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে।”

বিএনপি পারিবাসের প্রধান অর্থনীতিবিদ রিউতারো কোনো মন্তব্য করেন, “বাজারের নজর থাকবে কতজন সদস্য সুদহার বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন এবং আগামী বছরের মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাস কি ঊর্ধ্বমুখী হয়।”

এই সপ্তাহেই ব্যাংক অব জাপান মুদ্রানীতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও মূল্য পরিস্থিতি সংক্রান্ত ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।


#জাপান_ব্যাংক,# সুদের_হার,# তাকাইচি, #ট্রাম্প,# জাপান_#অর্থনীতি, #এশিয়া_বাজার, #মুদ্রাস্ফীতি, #যুক্তরাষ্ট্র_নীতি