সংকোচনের ধাক্কা—স্টুডিও থেকে স্ট্রিমিং
স্কাইড্যান্সের সাথে একীভূতির অল্পদিন পরই প্যারামাউন্ট প্রায় ১৫% কর্মী বা ২,০০০ পদ কাটছে। সিইও ব্রায়ান রবিনসের মেমোতে বলা হয়েছে, ওভারল্যাপিং ফাংশন, সংক্ষিপ্ত ফিল্ম স্লেট, এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি-কেন্দ্রিক কৌশলের জন্য এই পুনর্গঠন। এর মানে—মাঝারি বাজেটের কাজ কমবে, বড় আইপি-নির্ভর ছবি বাড়বে; টিভিতে ইভেন্টাইজড প্রিমিয়াম শো, স্পোর্টস ও আনস্ক্রিপ্টেড কনটেন্ট দিয়ে প্যারামাউন্ট+ সাবস্ক্রিপশন ধরে রাখা। আন্তর্জাতিক বাজারে কো-প্রোডাকশন ও লোকাল-ল্যাঙ্গুয়েজ শিরোনামকে গ্লোবাল ব্র্যান্ডের সাথে বেঁধে দেওয়া হবে। সৃজনশীল বৈচিত্র্য টিকে থাকে কি না, সেটিই বড় প্রশ্ন।

স্টাফ ও ইকোসিস্টেমে প্রভাব
ফিল্ম–টিভি–স্ট্রিমিং—সব ইউনিটেই ছাঁটাইয়ের ঢেউ। সেভারেন্স ও প্লেসমেন্ট সাপোর্টের আশ্বাস থাকলেও সেক্টরজুড়ে কম হেডকাউন্ট ও কঠিন গ্রিনলাইটই নতুন স্বাভাবিক। প্রতিযোগীরা একই দিকে ঝুঁকছে; ফলত প্রতিভার দরকষাকষি বদলাবে, ডেভেলপমেন্ট সাইকেল দীর্ঘ হবে, এবং স্বাধীন নির্মাতাদের ‘উইন্ডো’ সংকুচিত হতে পারে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















