কারণ: অভিবাসন, জন্মহার, বার্ধক্য
প্রকাশিত নতুন বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, প্রায় এক শতাব্দীতে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশে জন্ম নেওয়া বাসিন্দাদের ‘বেরিয়ে যাওয়া’—‘প্রবেশ’কে ছাড়িয়ে যেতে পারে। বৈধ অভিবাসন কমে যাওয়া, কঠোর প্রয়োগ ও দীর্ঘায়িত অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা—সব মিলিয়ে এই চিত্র। এর সঙ্গে রেকর্ড–নিম্ন জন্মহার ও প্রবীণ জনগোষ্ঠীর মৃত্যুহার বাড়ায় সামগ্রিক বৃদ্ধির হার শূন্যের কাছাকাছি নামতে পারে। প্রভাব পড়বে শ্রমবাজার, করভিত্তি, পেনশন ও স্বাস্থ্যব্যবস্থায়। অর্থনীতির ভাষায়, এটি কেবল সীমান্ত রাজনীতি নয়; দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদনক্ষমতার সমীকরণ।
কোথায় চাপ, কী সমাধান
তরুণ কর্মীর ওপর ভরসা করা অঞ্চলগুলো—টেক হাব, কৃষি–নির্ভর রাজ্য, বয়স্ক সেবাকেন্দ্র—আগে ধাক্কা খাবে। উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে ভাটা, গৃহস্থালী গঠন কমা—বাসস্থান লেনদেন ও খুচরা বিক্রি কমাবে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর ওপর নির্ভর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর্থিক চাপে পড়বে। তবু নীতিগত পথ খোলা—অভিভাবক–পরিচর্যা ও জরুরি দক্ষতার ভিসা, পরিবার টানতে স্থানীয় প্রণোদনা, বিদেশি সনদের দ্রুত স্বীকৃতি। ডেমোগ্রাফির চাকা ধীরে ঘোরে; আজকের সিদ্ধান্ত আগামী দশকের প্রবৃদ্ধি নির্ধারণ করবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















