০৪:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

এআই উন্মাদনা: রেকর্ড ক্যাপএক্স, কিন্তু লাভজনকতা সবার নয়

স্পেন্ডিং বাড়ছে, লাভ–ঝুঁকি একসাথে

সপ্তাহজুড়ে বড় টেকের আয়–রিপোর্ট কয়েকটি চার্টেই চিত্র স্পষ্ট করেছে: ডেটা সেন্টার–চিপ–পাওয়ারে নজিরবিহীন বিনিয়োগ, ক্লাউডে স্থির বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনে মিশ্র রিবাউন্ড। হাইপারস্কেলার ও প্ল্যাটফর্ম জায়ান্টরা বহু–বছরের ক্যাপএক্স পরিকল্পনা পুনর্ব্যক্ত করেছে—এআই এখন “অবশ্যপ্রাপ্ত সক্ষমতা”। তবে মার্জিনে ভিন্ন ছবি: যেসব প্রতিষ্ঠান এআইকে মূল পণ্যে গভীরভাবে বেঁধেছে তারা অপারেটিং ইনকাম ধরে রেখেছে; বিস্তৃত কিন্তু অগভীর এক্সপেরিমেন্ট–নির্ভর কোম্পানিগুলো ডিপ্রিসিয়েশন ও বিদ্যুৎ–খরচে চাপে। বিনিয়োগকারীরা এখন ডেমো নয়, অর্থপ্রদ গ্রাহক–প্রমাণ দেখছে; চ্যাটবট শিরোনামের বাইরে ইন্টেলিজেন্ট ওয়ার্কলোড কতটা স্কেল করে তা মূল প্রশ্ন।

টাকা কোথায় যাচ্ছে—এবং সামনে কী

বড় অংশ যাচ্ছে জিপিইউ, কাস্টম অ্যাক্সেলারেটর ও লং–টার্ম পাওয়ার কন্ট্রাকে। এন্টারপ্রাইজে কপাইলট–ধাঁচের ব্যবহার বাড়ায় ক্লাউড ইউনিটগুলো ভাল, যদিও ধীরে। বিজ্ঞাপনের বাজার টার্গেটিং উন্নতিতে সামলে উঠছে; কিন্তু প্রাইভেসি–নিয়ম ও কনটেন্ট–স্ট্যান্ডার্ডের চাপ বাড়ছে। এখন প্রশ্ন ইউনিট ইকোনমিক্স: ইনফারেন্স–খরচ কত দ্রুত নামবে; ওপেন–মডেল হাইব্রিড কি ভেন্ডর লক-ইন কমাবে; পাওয়ার–কুলিং সাপ্লাই–চেইন কি চাহিদা সামলাতে পারবে? চিপ–মেমরি নির্মাতাদের জন্য চক্রটি শক্তিশালী দেখাচ্ছে; সফটওয়্যার–মুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মানদণ্ড হলো “প্রতি কম্পিউট ডলারে রাজস্ব।” আগামি প্রান্তিকগুলোই প্রমাণ দেবে—এআই কি সত্যি পরিখা গভীর করছে, নাকি দুর্বলতা ঢেকে রাখছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

এআই উন্মাদনা: রেকর্ড ক্যাপএক্স, কিন্তু লাভজনকতা সবার নয়

০৫:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

স্পেন্ডিং বাড়ছে, লাভ–ঝুঁকি একসাথে

সপ্তাহজুড়ে বড় টেকের আয়–রিপোর্ট কয়েকটি চার্টেই চিত্র স্পষ্ট করেছে: ডেটা সেন্টার–চিপ–পাওয়ারে নজিরবিহীন বিনিয়োগ, ক্লাউডে স্থির বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনে মিশ্র রিবাউন্ড। হাইপারস্কেলার ও প্ল্যাটফর্ম জায়ান্টরা বহু–বছরের ক্যাপএক্স পরিকল্পনা পুনর্ব্যক্ত করেছে—এআই এখন “অবশ্যপ্রাপ্ত সক্ষমতা”। তবে মার্জিনে ভিন্ন ছবি: যেসব প্রতিষ্ঠান এআইকে মূল পণ্যে গভীরভাবে বেঁধেছে তারা অপারেটিং ইনকাম ধরে রেখেছে; বিস্তৃত কিন্তু অগভীর এক্সপেরিমেন্ট–নির্ভর কোম্পানিগুলো ডিপ্রিসিয়েশন ও বিদ্যুৎ–খরচে চাপে। বিনিয়োগকারীরা এখন ডেমো নয়, অর্থপ্রদ গ্রাহক–প্রমাণ দেখছে; চ্যাটবট শিরোনামের বাইরে ইন্টেলিজেন্ট ওয়ার্কলোড কতটা স্কেল করে তা মূল প্রশ্ন।

টাকা কোথায় যাচ্ছে—এবং সামনে কী

বড় অংশ যাচ্ছে জিপিইউ, কাস্টম অ্যাক্সেলারেটর ও লং–টার্ম পাওয়ার কন্ট্রাকে। এন্টারপ্রাইজে কপাইলট–ধাঁচের ব্যবহার বাড়ায় ক্লাউড ইউনিটগুলো ভাল, যদিও ধীরে। বিজ্ঞাপনের বাজার টার্গেটিং উন্নতিতে সামলে উঠছে; কিন্তু প্রাইভেসি–নিয়ম ও কনটেন্ট–স্ট্যান্ডার্ডের চাপ বাড়ছে। এখন প্রশ্ন ইউনিট ইকোনমিক্স: ইনফারেন্স–খরচ কত দ্রুত নামবে; ওপেন–মডেল হাইব্রিড কি ভেন্ডর লক-ইন কমাবে; পাওয়ার–কুলিং সাপ্লাই–চেইন কি চাহিদা সামলাতে পারবে? চিপ–মেমরি নির্মাতাদের জন্য চক্রটি শক্তিশালী দেখাচ্ছে; সফটওয়্যার–মুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মানদণ্ড হলো “প্রতি কম্পিউট ডলারে রাজস্ব।” আগামি প্রান্তিকগুলোই প্রমাণ দেবে—এআই কি সত্যি পরিখা গভীর করছে, নাকি দুর্বলতা ঢেকে রাখছে।