স্পেন্ডিং বাড়ছে, লাভ–ঝুঁকি একসাথে
সপ্তাহজুড়ে বড় টেকের আয়–রিপোর্ট কয়েকটি চার্টেই চিত্র স্পষ্ট করেছে: ডেটা সেন্টার–চিপ–পাওয়ারে নজিরবিহীন বিনিয়োগ, ক্লাউডে স্থির বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনে মিশ্র রিবাউন্ড। হাইপারস্কেলার ও প্ল্যাটফর্ম জায়ান্টরা বহু–বছরের ক্যাপএক্স পরিকল্পনা পুনর্ব্যক্ত করেছে—এআই এখন “অবশ্যপ্রাপ্ত সক্ষমতা”। তবে মার্জিনে ভিন্ন ছবি: যেসব প্রতিষ্ঠান এআইকে মূল পণ্যে গভীরভাবে বেঁধেছে তারা অপারেটিং ইনকাম ধরে রেখেছে; বিস্তৃত কিন্তু অগভীর এক্সপেরিমেন্ট–নির্ভর কোম্পানিগুলো ডিপ্রিসিয়েশন ও বিদ্যুৎ–খরচে চাপে। বিনিয়োগকারীরা এখন ডেমো নয়, অর্থপ্রদ গ্রাহক–প্রমাণ দেখছে; চ্যাটবট শিরোনামের বাইরে ইন্টেলিজেন্ট ওয়ার্কলোড কতটা স্কেল করে তা মূল প্রশ্ন।
টাকা কোথায় যাচ্ছে—এবং সামনে কী
বড় অংশ যাচ্ছে জিপিইউ, কাস্টম অ্যাক্সেলারেটর ও লং–টার্ম পাওয়ার কন্ট্রাকে। এন্টারপ্রাইজে কপাইলট–ধাঁচের ব্যবহার বাড়ায় ক্লাউড ইউনিটগুলো ভাল, যদিও ধীরে। বিজ্ঞাপনের বাজার টার্গেটিং উন্নতিতে সামলে উঠছে; কিন্তু প্রাইভেসি–নিয়ম ও কনটেন্ট–স্ট্যান্ডার্ডের চাপ বাড়ছে। এখন প্রশ্ন ইউনিট ইকোনমিক্স: ইনফারেন্স–খরচ কত দ্রুত নামবে; ওপেন–মডেল হাইব্রিড কি ভেন্ডর লক-ইন কমাবে; পাওয়ার–কুলিং সাপ্লাই–চেইন কি চাহিদা সামলাতে পারবে? চিপ–মেমরি নির্মাতাদের জন্য চক্রটি শক্তিশালী দেখাচ্ছে; সফটওয়্যার–মুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মানদণ্ড হলো “প্রতি কম্পিউট ডলারে রাজস্ব।” আগামি প্রান্তিকগুলোই প্রমাণ দেবে—এআই কি সত্যি পরিখা গভীর করছে, নাকি দুর্বলতা ঢেকে রাখছে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















