০২:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
ইসরোর বাহুবলী রকেটে ইতিহাস, এক লঞ্চেই সবচেয়ে ভারী স্যাটেলাইট কক্ষপথে বিরাট-রোহিতের প্রত্যাবর্তনে আলো ঝলমলে বিজয় হাজারে, শুরুতেই তারকাখচিত লড়াই ওমান ও ভারত ‘অর্থনৈতিক কূটনীতি’র সুফল দেখাল ল্যাবরেটরিতে মানব জরায়ুর আস্তরণ, প্রথমবার ভ্রূণ প্রতিস্থাপনে সাফল্য ম্যানচেস্টারে গণহত্যার ছক ভেস্তে গেল, গোপন অভিযানে ধরা আইএস ঘুমন্ত জঙ্গি চক্র গাছ কাটার কোপে তালগাছ, পরিবেশের মূল্য দিচ্ছে নওগাঁ বাইপাস এক ওভারে পাঁচ উইকেট, টি–টোয়েন্টিতে ইতিহাস গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার প্রিয়ানদান মেট্রোরেলে ভ্যাট ছাড় বাড়াল সরকার, মেয়াদ ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত রমজানের আগে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমাল সরকার নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নিয়োগ

এআই উন্মাদনা: রেকর্ড ক্যাপএক্স, কিন্তু লাভজনকতা সবার নয়

স্পেন্ডিং বাড়ছে, লাভ–ঝুঁকি একসাথে

সপ্তাহজুড়ে বড় টেকের আয়–রিপোর্ট কয়েকটি চার্টেই চিত্র স্পষ্ট করেছে: ডেটা সেন্টার–চিপ–পাওয়ারে নজিরবিহীন বিনিয়োগ, ক্লাউডে স্থির বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনে মিশ্র রিবাউন্ড। হাইপারস্কেলার ও প্ল্যাটফর্ম জায়ান্টরা বহু–বছরের ক্যাপএক্স পরিকল্পনা পুনর্ব্যক্ত করেছে—এআই এখন “অবশ্যপ্রাপ্ত সক্ষমতা”। তবে মার্জিনে ভিন্ন ছবি: যেসব প্রতিষ্ঠান এআইকে মূল পণ্যে গভীরভাবে বেঁধেছে তারা অপারেটিং ইনকাম ধরে রেখেছে; বিস্তৃত কিন্তু অগভীর এক্সপেরিমেন্ট–নির্ভর কোম্পানিগুলো ডিপ্রিসিয়েশন ও বিদ্যুৎ–খরচে চাপে। বিনিয়োগকারীরা এখন ডেমো নয়, অর্থপ্রদ গ্রাহক–প্রমাণ দেখছে; চ্যাটবট শিরোনামের বাইরে ইন্টেলিজেন্ট ওয়ার্কলোড কতটা স্কেল করে তা মূল প্রশ্ন।

টাকা কোথায় যাচ্ছে—এবং সামনে কী

বড় অংশ যাচ্ছে জিপিইউ, কাস্টম অ্যাক্সেলারেটর ও লং–টার্ম পাওয়ার কন্ট্রাকে। এন্টারপ্রাইজে কপাইলট–ধাঁচের ব্যবহার বাড়ায় ক্লাউড ইউনিটগুলো ভাল, যদিও ধীরে। বিজ্ঞাপনের বাজার টার্গেটিং উন্নতিতে সামলে উঠছে; কিন্তু প্রাইভেসি–নিয়ম ও কনটেন্ট–স্ট্যান্ডার্ডের চাপ বাড়ছে। এখন প্রশ্ন ইউনিট ইকোনমিক্স: ইনফারেন্স–খরচ কত দ্রুত নামবে; ওপেন–মডেল হাইব্রিড কি ভেন্ডর লক-ইন কমাবে; পাওয়ার–কুলিং সাপ্লাই–চেইন কি চাহিদা সামলাতে পারবে? চিপ–মেমরি নির্মাতাদের জন্য চক্রটি শক্তিশালী দেখাচ্ছে; সফটওয়্যার–মুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মানদণ্ড হলো “প্রতি কম্পিউট ডলারে রাজস্ব।” আগামি প্রান্তিকগুলোই প্রমাণ দেবে—এআই কি সত্যি পরিখা গভীর করছে, নাকি দুর্বলতা ঢেকে রাখছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরোর বাহুবলী রকেটে ইতিহাস, এক লঞ্চেই সবচেয়ে ভারী স্যাটেলাইট কক্ষপথে

এআই উন্মাদনা: রেকর্ড ক্যাপএক্স, কিন্তু লাভজনকতা সবার নয়

০৫:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

স্পেন্ডিং বাড়ছে, লাভ–ঝুঁকি একসাথে

সপ্তাহজুড়ে বড় টেকের আয়–রিপোর্ট কয়েকটি চার্টেই চিত্র স্পষ্ট করেছে: ডেটা সেন্টার–চিপ–পাওয়ারে নজিরবিহীন বিনিয়োগ, ক্লাউডে স্থির বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনে মিশ্র রিবাউন্ড। হাইপারস্কেলার ও প্ল্যাটফর্ম জায়ান্টরা বহু–বছরের ক্যাপএক্স পরিকল্পনা পুনর্ব্যক্ত করেছে—এআই এখন “অবশ্যপ্রাপ্ত সক্ষমতা”। তবে মার্জিনে ভিন্ন ছবি: যেসব প্রতিষ্ঠান এআইকে মূল পণ্যে গভীরভাবে বেঁধেছে তারা অপারেটিং ইনকাম ধরে রেখেছে; বিস্তৃত কিন্তু অগভীর এক্সপেরিমেন্ট–নির্ভর কোম্পানিগুলো ডিপ্রিসিয়েশন ও বিদ্যুৎ–খরচে চাপে। বিনিয়োগকারীরা এখন ডেমো নয়, অর্থপ্রদ গ্রাহক–প্রমাণ দেখছে; চ্যাটবট শিরোনামের বাইরে ইন্টেলিজেন্ট ওয়ার্কলোড কতটা স্কেল করে তা মূল প্রশ্ন।

টাকা কোথায় যাচ্ছে—এবং সামনে কী

বড় অংশ যাচ্ছে জিপিইউ, কাস্টম অ্যাক্সেলারেটর ও লং–টার্ম পাওয়ার কন্ট্রাকে। এন্টারপ্রাইজে কপাইলট–ধাঁচের ব্যবহার বাড়ায় ক্লাউড ইউনিটগুলো ভাল, যদিও ধীরে। বিজ্ঞাপনের বাজার টার্গেটিং উন্নতিতে সামলে উঠছে; কিন্তু প্রাইভেসি–নিয়ম ও কনটেন্ট–স্ট্যান্ডার্ডের চাপ বাড়ছে। এখন প্রশ্ন ইউনিট ইকোনমিক্স: ইনফারেন্স–খরচ কত দ্রুত নামবে; ওপেন–মডেল হাইব্রিড কি ভেন্ডর লক-ইন কমাবে; পাওয়ার–কুলিং সাপ্লাই–চেইন কি চাহিদা সামলাতে পারবে? চিপ–মেমরি নির্মাতাদের জন্য চক্রটি শক্তিশালী দেখাচ্ছে; সফটওয়্যার–মুখী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মানদণ্ড হলো “প্রতি কম্পিউট ডলারে রাজস্ব।” আগামি প্রান্তিকগুলোই প্রমাণ দেবে—এআই কি সত্যি পরিখা গভীর করছে, নাকি দুর্বলতা ঢেকে রাখছে।