১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা ‘দ্য লাইন অব বিউটি’–তে আশির দশকের রাজনীতি, সমকামী সংস্কৃতি ও শ্রেণি-অহমিকার মুখোমুখি লন্ডন মঞ্চ মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬১) সাঙ্গু নদী: পাহাড়ের কোলে জন্ম, জীবনের ধারায় প্রবাহ রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬) পাকিস্তানে প্রথম চীনা নির্মিত সাবমেরিন- ২০২৬ সালে উদ্বোধন সরকার বলছে, নেত্র নিউজের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর প্রার্থী বাছাইয়ে নারীদের প্রতি অবহেলা: বিএনপির রাজনীতিতে অদৃশ্য অর্ধেক বাংলাদেশে এ শীতে ১০ দফা শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা: আবহাওয়া অধিদপ্তর ভ্যাটিকান মন্ত্রীর কক্সবাজার সফর: রোহিঙ্গা শিবিরে মানবিক সংহতির বার্তা

এশিয়ার কারখানায় শ্লথ গতি—শুল্ক ও দুর্বল অর্ডারে নতুন চাপ

পিএমআই দেখাচ্ছে রপ্তানি অর্ডার কমেছে
অক্টোবরে প্রকাশিত ব্যবসায়িক জরিপে এশিয়ার বড় উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতে গতি কমার ইঙ্গিত মিলেছে। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে রপ্তানি অর্ডার সংকুচিত হয়েছে। প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কবৃদ্ধি ও জটিল কমপ্লায়েন্স, সঙ্গে প্রত্যাশিত টেক-চক্রের পুনরুদ্ধার না হওয়া। ওয়াশিংটন-বেইজিং সাময়িক ট্রুজে আস্থা কিছুটা ফিরলেও ভলিউম বাড়েনি। আগের শুল্কসীমার আগে যে সব প্রতিষ্ঠান অগ্রিম চালান দিয়েছিল, তারা এখন পাতলা পাইপলাইনে পড়েছে। বিপরীতে ভারত ঘরোয়া চাহিদায় অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল, ভিয়েতনাম-ইন্দোনেশিয়া ভোক্তাপণ্যে মিশ্র প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে।

‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’ ও পণ্য বিন্যাসে পাল্টা কৌশল
উৎপাদকরা দ্রুত বৈচিত্র্য আনছে—ভারত বা আসিয়ানে নতুন টুলিং, ডুয়াল-সোর্সিং, আর নন-ইউএস বাজারে বিক্রির প্রচেষ্টা। দক্ষিণ কোরিয়া সেমিকন্ডাক্টর ও ইভি পার্টসে প্রণোদনা দিচ্ছে। চীন দুর্বল ইউয়ান ও রাজস্ব প্রণোদনায় অর্ডার টিকিয়ে রাখতে চাইছে, পাশাপাশি স্থানীয় চিপ ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল-সফটওয়্যার স্ট্যাক গড়ছে। লজিস্টিকস ম্যানেজাররা বলছেন, শুল্কজনিত রাউটিং-কমপ্লায়েন্সে খরচ বেড়েছে, ফলে রাজস্ব স্থিত থাকলেও মার্জিনে চাপ। ২০২৬ শুরুর ঝুঁকি হলো দীর্ঘ ‘প্ল্যাটো’—না ধস, না বুম; কিন্তু কম ব্যবহার হার, যা পুঁজি বিনিয়োগকে ঠেকায়। নীতিনির্ধারকেরা লক্ষ্যভিত্তিক ভর্তুকি-করছাড়ে এ ফাঁক কাটাতে চান। আপাতত কারখানার মন্ত্র—‘কার্যকারিতার চেয়ে স্থিতিস্থাপকতা’।

ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা

এশিয়ার কারখানায় শ্লথ গতি—শুল্ক ও দুর্বল অর্ডারে নতুন চাপ

০৫:১০:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

পিএমআই দেখাচ্ছে রপ্তানি অর্ডার কমেছে
অক্টোবরে প্রকাশিত ব্যবসায়িক জরিপে এশিয়ার বড় উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতে গতি কমার ইঙ্গিত মিলেছে। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে রপ্তানি অর্ডার সংকুচিত হয়েছে। প্রধান কারণ হিসেবে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কবৃদ্ধি ও জটিল কমপ্লায়েন্স, সঙ্গে প্রত্যাশিত টেক-চক্রের পুনরুদ্ধার না হওয়া। ওয়াশিংটন-বেইজিং সাময়িক ট্রুজে আস্থা কিছুটা ফিরলেও ভলিউম বাড়েনি। আগের শুল্কসীমার আগে যে সব প্রতিষ্ঠান অগ্রিম চালান দিয়েছিল, তারা এখন পাতলা পাইপলাইনে পড়েছে। বিপরীতে ভারত ঘরোয়া চাহিদায় অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল, ভিয়েতনাম-ইন্দোনেশিয়া ভোক্তাপণ্যে মিশ্র প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে।

‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’ ও পণ্য বিন্যাসে পাল্টা কৌশল
উৎপাদকরা দ্রুত বৈচিত্র্য আনছে—ভারত বা আসিয়ানে নতুন টুলিং, ডুয়াল-সোর্সিং, আর নন-ইউএস বাজারে বিক্রির প্রচেষ্টা। দক্ষিণ কোরিয়া সেমিকন্ডাক্টর ও ইভি পার্টসে প্রণোদনা দিচ্ছে। চীন দুর্বল ইউয়ান ও রাজস্ব প্রণোদনায় অর্ডার টিকিয়ে রাখতে চাইছে, পাশাপাশি স্থানীয় চিপ ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল-সফটওয়্যার স্ট্যাক গড়ছে। লজিস্টিকস ম্যানেজাররা বলছেন, শুল্কজনিত রাউটিং-কমপ্লায়েন্সে খরচ বেড়েছে, ফলে রাজস্ব স্থিত থাকলেও মার্জিনে চাপ। ২০২৬ শুরুর ঝুঁকি হলো দীর্ঘ ‘প্ল্যাটো’—না ধস, না বুম; কিন্তু কম ব্যবহার হার, যা পুঁজি বিনিয়োগকে ঠেকায়। নীতিনির্ধারকেরা লক্ষ্যভিত্তিক ভর্তুকি-করছাড়ে এ ফাঁক কাটাতে চান। আপাতত কারখানার মন্ত্র—‘কার্যকারিতার চেয়ে স্থিতিস্থাপকতা’।