১২:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
ট্রাম্পের অর্থছাঁটে বিপর্যয়ের মুখে ভোক্তা সুরক্ষা সংস্থা, বন্ধের আশঙ্কায় কোটি মানুষ চীনের যুদ্ধমহড়ায় ঘিরে ফেলা তাইওয়ান, আকাশ ও সমুদ্রে শক্তি প্রদর্শনের নতুন বার্তা মিয়ানমারে নির্বাচন নয় ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার নাটক রিফর্ম ইউকের নেতার অতীত ঘিরে নতুন বিতর্ক, ডালউইচ কলেজের পুরনো চিঠি ফের আলোচনায় উত্তর ইংল্যান্ডে তীব্র শীতের সতর্কতা, জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি কলকাতার রাস্তায় মানবতার জয়, নেশাগ্রস্ত যাত্রীকে নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে দিলেন ক্যাব চালক আবেগের বিস্ফোরণ, গল্পের তাল কেটে গেল: স্ট্রেঞ্জার থিংস এর নতুন পর্বে উত্তেজনা আর বিশৃঙ্খলার সহাবস্থান শীতে কাঁপছে গাজা, বৃষ্টিতে ডুবে উদ্বাস্তুদের তাবু ২০২৫ সালের বন্যপ্রাণীর বিস্ময়কর মুহূর্ত: প্রকৃতির সৌন্দর্য, সংগ্রাম আর টিকে থাকার গল্প কার্বন বাজারের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নের মুখে, ২০২৫ শেষে

ওপেক+ প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তেলের দামে মৃদু ঊর্ধ্বগতি

সরবরাহ-চাহিদার ভারসাম্যে সতর্কতা
ওপেক+ ডিসেম্বরের ক্ষুদ্র বৃদ্ধি ছাড়াও ২০২৬-এর প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন স্থির রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। লক্ষ্য—শীতকালীন অতিরিক্ত সরবরাহ এড়ানো। সাম্প্রতিক দুর্বল চাহিদা ও অস্থির অর্থনৈতিক সূচকে সদস্য দেশগুলো বাজেট স্থিতি চাইছে। সিদ্ধান্তের পর ব্রেন্ট একটু বেড়েছে; শোধনাগারগুলো মৌসুমি জ্বালানি চাহিদা ও সম্ভাব্য রান-কাটের হিসাব কষছে।

দীর্ঘমেয়াদি সংকেত ও ইভি রূপান্তর
সংযম দামকে সহায়তা দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি বিদ্যুতায়িত পরিবহন ও জ্বালানি দক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে পারে। বিশ্বব্যাপী দৈনিক চাহিদা এখনো ১০ কোটির বেশি ব্যারেল, তাই বাজার স্থিতি রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাপনাই জোটের প্রধান টুল। তবে মার্কিন শেল, নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার রপ্তানি, আর চীনের পণ্য রপ্তানি কোটার দিকেও নজর রাখতে হবে—এসবই ওপেক+-এর পদক্ষেপকে শক্ত বা দুর্বল করতে পারে। ২০২৬-এর মাঝামাঝি চাহিদা জোরদার হলে আবারও ‘বাজার ভাগ বনাম মূল্য শৃঙ্খলা’—এই পুরোনো দ্বিধায় পড়তে পারে জোট।

জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রাম্পের অর্থছাঁটে বিপর্যয়ের মুখে ভোক্তা সুরক্ষা সংস্থা, বন্ধের আশঙ্কায় কোটি মানুষ

ওপেক+ প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তেলের দামে মৃদু ঊর্ধ্বগতি

০৫:২২:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

সরবরাহ-চাহিদার ভারসাম্যে সতর্কতা
ওপেক+ ডিসেম্বরের ক্ষুদ্র বৃদ্ধি ছাড়াও ২০২৬-এর প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন স্থির রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। লক্ষ্য—শীতকালীন অতিরিক্ত সরবরাহ এড়ানো। সাম্প্রতিক দুর্বল চাহিদা ও অস্থির অর্থনৈতিক সূচকে সদস্য দেশগুলো বাজেট স্থিতি চাইছে। সিদ্ধান্তের পর ব্রেন্ট একটু বেড়েছে; শোধনাগারগুলো মৌসুমি জ্বালানি চাহিদা ও সম্ভাব্য রান-কাটের হিসাব কষছে।

দীর্ঘমেয়াদি সংকেত ও ইভি রূপান্তর
সংযম দামকে সহায়তা দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি বিদ্যুতায়িত পরিবহন ও জ্বালানি দক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে পারে। বিশ্বব্যাপী দৈনিক চাহিদা এখনো ১০ কোটির বেশি ব্যারেল, তাই বাজার স্থিতি রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাপনাই জোটের প্রধান টুল। তবে মার্কিন শেল, নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার রপ্তানি, আর চীনের পণ্য রপ্তানি কোটার দিকেও নজর রাখতে হবে—এসবই ওপেক+-এর পদক্ষেপকে শক্ত বা দুর্বল করতে পারে। ২০২৬-এর মাঝামাঝি চাহিদা জোরদার হলে আবারও ‘বাজার ভাগ বনাম মূল্য শৃঙ্খলা’—এই পুরোনো দ্বিধায় পড়তে পারে জোট।