০২:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
দিল্লিতে তিন বছরে সবচেয়ে শীতল ও বৃষ্টিপূর্ণ অক্টোবর, দূষণের ঘন কুয়াশায় শীতের শুরুতেই চিন্তা অন্ধকার থেকে আলোয়: স্যার অ্যান্থনি হপকিন্সের আত্মজয়ের গল্প ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা ‘দ্য লাইন অব বিউটি’–তে আশির দশকের রাজনীতি, সমকামী সংস্কৃতি ও শ্রেণি-অহমিকার মুখোমুখি লন্ডন মঞ্চ মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬১) সাঙ্গু নদী: পাহাড়ের কোলে জন্ম, জীবনের ধারায় প্রবাহ রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬) পাকিস্তানে প্রথম চীনা নির্মিত সাবমেরিন- ২০২৬ সালে উদ্বোধন সরকার বলছে, নেত্র নিউজের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর প্রার্থী বাছাইয়ে নারীদের প্রতি অবহেলা: বিএনপির রাজনীতিতে অদৃশ্য অর্ধেক

ওপেক+ প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তেলের দামে মৃদু ঊর্ধ্বগতি

সরবরাহ-চাহিদার ভারসাম্যে সতর্কতা
ওপেক+ ডিসেম্বরের ক্ষুদ্র বৃদ্ধি ছাড়াও ২০২৬-এর প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন স্থির রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। লক্ষ্য—শীতকালীন অতিরিক্ত সরবরাহ এড়ানো। সাম্প্রতিক দুর্বল চাহিদা ও অস্থির অর্থনৈতিক সূচকে সদস্য দেশগুলো বাজেট স্থিতি চাইছে। সিদ্ধান্তের পর ব্রেন্ট একটু বেড়েছে; শোধনাগারগুলো মৌসুমি জ্বালানি চাহিদা ও সম্ভাব্য রান-কাটের হিসাব কষছে।

দীর্ঘমেয়াদি সংকেত ও ইভি রূপান্তর
সংযম দামকে সহায়তা দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি বিদ্যুতায়িত পরিবহন ও জ্বালানি দক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে পারে। বিশ্বব্যাপী দৈনিক চাহিদা এখনো ১০ কোটির বেশি ব্যারেল, তাই বাজার স্থিতি রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাপনাই জোটের প্রধান টুল। তবে মার্কিন শেল, নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার রপ্তানি, আর চীনের পণ্য রপ্তানি কোটার দিকেও নজর রাখতে হবে—এসবই ওপেক+-এর পদক্ষেপকে শক্ত বা দুর্বল করতে পারে। ২০২৬-এর মাঝামাঝি চাহিদা জোরদার হলে আবারও ‘বাজার ভাগ বনাম মূল্য শৃঙ্খলা’—এই পুরোনো দ্বিধায় পড়তে পারে জোট।

দিল্লিতে তিন বছরে সবচেয়ে শীতল ও বৃষ্টিপূর্ণ অক্টোবর, দূষণের ঘন কুয়াশায় শীতের শুরুতেই চিন্তা

ওপেক+ প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তেলের দামে মৃদু ঊর্ধ্বগতি

০৫:২২:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

সরবরাহ-চাহিদার ভারসাম্যে সতর্কতা
ওপেক+ ডিসেম্বরের ক্ষুদ্র বৃদ্ধি ছাড়াও ২০২৬-এর প্রথম প্রান্তিকে উৎপাদন স্থির রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। লক্ষ্য—শীতকালীন অতিরিক্ত সরবরাহ এড়ানো। সাম্প্রতিক দুর্বল চাহিদা ও অস্থির অর্থনৈতিক সূচকে সদস্য দেশগুলো বাজেট স্থিতি চাইছে। সিদ্ধান্তের পর ব্রেন্ট একটু বেড়েছে; শোধনাগারগুলো মৌসুমি জ্বালানি চাহিদা ও সম্ভাব্য রান-কাটের হিসাব কষছে।

দীর্ঘমেয়াদি সংকেত ও ইভি রূপান্তর
সংযম দামকে সহায়তা দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি বিদ্যুতায়িত পরিবহন ও জ্বালানি দক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে পারে। বিশ্বব্যাপী দৈনিক চাহিদা এখনো ১০ কোটির বেশি ব্যারেল, তাই বাজার স্থিতি রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাপনাই জোটের প্রধান টুল। তবে মার্কিন শেল, নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার রপ্তানি, আর চীনের পণ্য রপ্তানি কোটার দিকেও নজর রাখতে হবে—এসবই ওপেক+-এর পদক্ষেপকে শক্ত বা দুর্বল করতে পারে। ২০২৬-এর মাঝামাঝি চাহিদা জোরদার হলে আবারও ‘বাজার ভাগ বনাম মূল্য শৃঙ্খলা’—এই পুরোনো দ্বিধায় পড়তে পারে জোট।