১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা ‘দ্য লাইন অব বিউটি’–তে আশির দশকের রাজনীতি, সমকামী সংস্কৃতি ও শ্রেণি-অহমিকার মুখোমুখি লন্ডন মঞ্চ মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬১) সাঙ্গু নদী: পাহাড়ের কোলে জন্ম, জীবনের ধারায় প্রবাহ রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬) পাকিস্তানে প্রথম চীনা নির্মিত সাবমেরিন- ২০২৬ সালে উদ্বোধন সরকার বলছে, নেত্র নিউজের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর প্রার্থী বাছাইয়ে নারীদের প্রতি অবহেলা: বিএনপির রাজনীতিতে অদৃশ্য অর্ধেক বাংলাদেশে এ শীতে ১০ দফা শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা: আবহাওয়া অধিদপ্তর ভ্যাটিকান মন্ত্রীর কক্সবাজার সফর: রোহিঙ্গা শিবিরে মানবিক সংহতির বার্তা

মুজিএফজি-সমর্থিত জলবায়ু ঋণ তহবিলে প্রথম পর্যায়ে ৬০০ মিলিয়ন ডলার উত্তোলন

অভিযোজন-ভিত্তিক অর্থায়নে নতুন মডেল
জাপানের মিতসুবিশি ইউএফজে ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ (MUFG) ও আন্তর্জাতিক অংশীদাররা যৌথভাবে একটি জলবায়ু ঋণ তহবিল চালু করেছে, যার প্রথম পর্যায়ে ৬০০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ হয়েছে। লক্ষ্য ১.৫ বিলিয়ন ডলার। তহবিলের ৭০ শতাংশ ব্যয় হবে অভিযোজন প্রকল্পে—জলবায়ু-সহনশীল কৃষি, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি ব্যবস্থাপনায়; বাকি অংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে।
উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বছরে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলারের জলবায়ু অর্থায়ন ঘাটতি মেটাতে বেসরকারি পুঁজির ভূমিকা ক্রমে অপরিহার্য হয়ে উঠছে। মুজিএফজির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাদের লক্ষ্য অভিযোজনকে ‘ব্যাংকযোগ্য’ করা—অর্থাৎ সামাজিক লক্ষ্য বজায় রেখেই বাণিজ্যিক মুনাফার ভারসাম্য রাখা।

পরিধি ও প্রভাব
তহবিল সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হলে এটি ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের সহায়তা ও বছরে ৩ কোটি টন CO₂ নির্গমন রোধে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি মিশ্র অর্থায়ন মডেলের নতুন দিগন্ত খুলছে, যা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করবে। কপ৩০-এর আগে এশীয় নেতৃত্ব হিসেবে জাপানের জলবায়ু অর্থনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা এই উদ্যোগে আরও স্পষ্ট হলো।

ইনসাইড আউট ২’: ইতিহাসের শীর্ষে পিক্সার, ফিরে পেল আস্থা

মুজিএফজি-সমর্থিত জলবায়ু ঋণ তহবিলে প্রথম পর্যায়ে ৬০০ মিলিয়ন ডলার উত্তোলন

০৫:১৯:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

অভিযোজন-ভিত্তিক অর্থায়নে নতুন মডেল
জাপানের মিতসুবিশি ইউএফজে ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ (MUFG) ও আন্তর্জাতিক অংশীদাররা যৌথভাবে একটি জলবায়ু ঋণ তহবিল চালু করেছে, যার প্রথম পর্যায়ে ৬০০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ হয়েছে। লক্ষ্য ১.৫ বিলিয়ন ডলার। তহবিলের ৭০ শতাংশ ব্যয় হবে অভিযোজন প্রকল্পে—জলবায়ু-সহনশীল কৃষি, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি ব্যবস্থাপনায়; বাকি অংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে।
উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বছরে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলারের জলবায়ু অর্থায়ন ঘাটতি মেটাতে বেসরকারি পুঁজির ভূমিকা ক্রমে অপরিহার্য হয়ে উঠছে। মুজিএফজির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাদের লক্ষ্য অভিযোজনকে ‘ব্যাংকযোগ্য’ করা—অর্থাৎ সামাজিক লক্ষ্য বজায় রেখেই বাণিজ্যিক মুনাফার ভারসাম্য রাখা।

পরিধি ও প্রভাব
তহবিল সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হলে এটি ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের সহায়তা ও বছরে ৩ কোটি টন CO₂ নির্গমন রোধে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি মিশ্র অর্থায়ন মডেলের নতুন দিগন্ত খুলছে, যা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করবে। কপ৩০-এর আগে এশীয় নেতৃত্ব হিসেবে জাপানের জলবায়ু অর্থনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা এই উদ্যোগে আরও স্পষ্ট হলো।