ব্যক্তিমুখী গবেষণায় নতুন যুগ
নয়া দিল্লিতে শুরু হয়েছে ‘এমার্জিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনোভেশন কনক্লেভ ২০২৫’ (ESTIC ২০২৫)। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেন, ব্যক্তিমুখী গবেষণা ও প্রযুক্তি-উদ্ভাবনে সহায়তা দিতে সরকার ₹১ লক্ষ কোটি রুপির রিসার্চ, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইনোভেশন (RDI) তহবিল গঠন করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সেমিকন্ডাক্টর, জৈবপ্রযুক্তি, মহাকাশ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি—মোট ১১ টি ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
মোদির ভাষায়, এই কর্মসূচি “কৌতূহলকে সক্ষমতায় রূপান্তরিত” করার জন্য—যেখানে শিল্প ও শিক্ষাঙ্গন যৌথভাবে গবেষণা ও বাণিজ্যিক উদ্ভাবনের পথ তৈরি করবে।
বিশ্ব প্রযুক্তি মানচিত্রে অবস্থান
সরকার জানিয়েছে, তহবিলের লক্ষ্য ভারতের উদ্ভাবনী ইকোসিস্টেমকে বিশ্বমানের করে গড়ে তোলা। গবেষণা ক্লাস্টার, স্টার্টআপ ও ভেঞ্চার-ক্যাপিটালকে একত্রে যুক্ত করে উচ্চমূল্যের শিল্পোন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করা হবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটি ভারতের নীতিকে “মেক ইন ইন্ডিয়া” থেকে “ইনভেন্ট ইন ইন্ডিয়া” যুগে নিয়ে যাচ্ছে—যা যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতার নতুন অধ্যায় খুলবে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















