০৮:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

পতেঙ্গায় তেলবাহী জাহাজ ‘বাংলার জ্যোতি’তে বিস্ফোরণ

  • Sarakhon Report
  • ১০:৩২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 26

(বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিএসসি এর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পরবর্তীতে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে)

সারাক্ষণ ডেস্ক

আজ আনুমানিক ১০ঃ৫০মিনিটে ইস্টার্ন রিফাইনারির ডলফিন জেটিতে থাকা ক্রুড ওয়েল বহনকারী সরকারি জাহাজ বাংলার জ্যোতির দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের সময় জাহাজের ফক্সল এর পেইন্ট স্টোরে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়।বিস্ফোরণের পরে জাহাজের সম্মুখ দিকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়।
তাৎক্ষণিক আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য নৌ বাহিনীর অত্যাধুনিক পাঁচটি টাগ বোট, ফায়ার ট্রাক ও স্পেশাল বোট ঘটনাস্থলে প্রেরণ করা হয়। অত্যন্ত দ্রুততার সাথে নৌবাহিনীর টাগ বোটসমূহ ও ফায়ার ট্রাক ‘ফোম টাইপ ফায়ার এক্সটিঙ্গুইসার’ এর দারা আগুন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু করে।
এছাড়াও নৌবাহিনীর সাথে দ্রুততম সময়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগদান করে কোস্টগার্ড ও চট্টগ্রাম বন্দরের টাগ বোট ও সিভিল ফায়ার ব্রিগেডের ফায়ার ট্রাক। উক্ত দুর্ঘটনাস্থলে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চল-সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত হয়ে অগ্নি নির্বাপণী কার্যক্রমে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
পরে ১ঃ৪০ মিনিটে  সম্পূর্ণভাবে আগুন নির্বাপণ করা হয়।প্রায় ১২ হাজার টন ক্রুড ওয়েল ভর্তি জাহাজটির আগুন দ্রুততার সাথে নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যার্থ হলে নদীতে তেল ছড়িয়ে পড়ে একটি ভয়াবহ জাতীয় সংকট তৈরি হতো বলে ধারণা করা যায়।

পতেঙ্গায় তেলবাহী জাহাজ ‘বাংলার জ্যোতি’তে বিস্ফোরণ

১০:৩২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

(বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিএসসি এর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পরবর্তীতে আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে)

সারাক্ষণ ডেস্ক

আজ আনুমানিক ১০ঃ৫০মিনিটে ইস্টার্ন রিফাইনারির ডলফিন জেটিতে থাকা ক্রুড ওয়েল বহনকারী সরকারি জাহাজ বাংলার জ্যোতির দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের সময় জাহাজের ফক্সল এর পেইন্ট স্টোরে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়।বিস্ফোরণের পরে জাহাজের সম্মুখ দিকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়।
তাৎক্ষণিক আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য নৌ বাহিনীর অত্যাধুনিক পাঁচটি টাগ বোট, ফায়ার ট্রাক ও স্পেশাল বোট ঘটনাস্থলে প্রেরণ করা হয়। অত্যন্ত দ্রুততার সাথে নৌবাহিনীর টাগ বোটসমূহ ও ফায়ার ট্রাক ‘ফোম টাইপ ফায়ার এক্সটিঙ্গুইসার’ এর দারা আগুন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু করে।
এছাড়াও নৌবাহিনীর সাথে দ্রুততম সময়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগদান করে কোস্টগার্ড ও চট্টগ্রাম বন্দরের টাগ বোট ও সিভিল ফায়ার ব্রিগেডের ফায়ার ট্রাক। উক্ত দুর্ঘটনাস্থলে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চল-সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত হয়ে অগ্নি নির্বাপণী কার্যক্রমে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
পরে ১ঃ৪০ মিনিটে  সম্পূর্ণভাবে আগুন নির্বাপণ করা হয়।প্রায় ১২ হাজার টন ক্রুড ওয়েল ভর্তি জাহাজটির আগুন দ্রুততার সাথে নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যার্থ হলে নদীতে তেল ছড়িয়ে পড়ে একটি ভয়াবহ জাতীয় সংকট তৈরি হতো বলে ধারণা করা যায়।