০১:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

শেরপুর জেলার মতো বন্যা আরও হতে পারে : ফারুক ই আজম

  • Sarakhon Report
  • ০৩:৫৬:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪
  • 23

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, শেরপুর জেলার মতো এই ধরণের বন্যা আরও হতে পারে। এ জন্য আগাম ধারণা নিয়ে কর্মকর্তাদের সেভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এমন নির্দেশনা দেন।

দুর্যোগ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মকর্তাদের সবাইকে সমন্বয় করে একসাথে কাজ করার নির্দেশ দেন উপদেষ্টা। এ সময় তিনি বলেন, স্থানীয় অভিজ্ঞতার আলোকে সবাইকে নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তিগত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে টেকসই কর্মপন্থা নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।

চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় শেরপুর জেলায় কৃষি, মৎস্য, গবাদিপশুর ক্ষয়ক্ষতিসহ রাস্তাঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট, নদী ভাঙ্গন, বাঁধ, ঘর-বাড়ি, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন সেক্টরে প্রায় হাজার কোটি টাকার সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে উল্লেখ করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা জেলার বন্যার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র তুলে ধরে পুনর্বাসন প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।

       -বাসস

শেরপুর জেলার মতো বন্যা আরও হতে পারে : ফারুক ই আজম

০৩:৫৬:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, শেরপুর জেলার মতো এই ধরণের বন্যা আরও হতে পারে। এ জন্য আগাম ধারণা নিয়ে কর্মকর্তাদের সেভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এমন নির্দেশনা দেন।

দুর্যোগ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মকর্তাদের সবাইকে সমন্বয় করে একসাথে কাজ করার নির্দেশ দেন উপদেষ্টা। এ সময় তিনি বলেন, স্থানীয় অভিজ্ঞতার আলোকে সবাইকে নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তিগত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে টেকসই কর্মপন্থা নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।

চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় শেরপুর জেলায় কৃষি, মৎস্য, গবাদিপশুর ক্ষয়ক্ষতিসহ রাস্তাঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট, নদী ভাঙ্গন, বাঁধ, ঘর-বাড়ি, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন সেক্টরে প্রায় হাজার কোটি টাকার সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে উল্লেখ করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা জেলার বন্যার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র তুলে ধরে পুনর্বাসন প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।

       -বাসস