০৮:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে সিটি ব্যাংক ও ইউনিসেফের চুক্তি: প্রান্তিক যুবকদের সবুজ দক্ষতায় সক্ষম করে তুলতে উদ্যোগ বিবিসি চেয়ারম্যানের ক্ষমাপ্রার্থনা: ট্রাম্পের বক্তৃতা সম্পাদনায় ‘বিচারের ভুল’ স্বীকার দিল্লির লালকেল্লার কাছে গাড়ি বিস্ফোরণ, আহত বহু বৃষ্টি থামাল চতুর্থ টি-টোয়েন্টি, ২–১ ব্যবধানে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড এনসিপি বুলেট নিয়েও প্রস্তুত- নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি ৫টি ব্যাংক একীভূতকরণে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিতে পারে সরকার: বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় টেলিযোগাযোগ মনিটরিং সেন্টারের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরওয়ার ঢাকায় দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ জুলাই চার্টার বাস্তবায়ন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫১)

  • Sarakhon Report
  • ১০:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • 60

প্রদীপ কুমার মজুমদার

বায়ুপুরাণে এক জায়গায় বলা হয়েছে:

একং দশ শতঞ্চৈব সহস্রঞ্চৈব সংখ্যয়া

বিজ্ঞেয়মাসহস্রং তু সহস্রাণি দশাযুতম্ ॥

একং শতসহস্রং তু নিযুতং প্রোচ্যতে বুধৈঃ।
তথা শত সহস্রাণাং দশকং কোটিরুচ্যতে।
অর্বুদং দশ কোট্যস্ত অব্দং কোটিশতং বিছঃ


সমুদ্রং মধ্যমঞ্চৈব পরাধমপরং ততঃ

এবমষ্টাদশৈতানি স্থানানি গণনাবিধৌ

শতানীতি বিজানীয়াৎ সংজিতানি মহষিভিঃ।

জৈন আগমগ্রন্থে দশাঙ্ক সংখ্যার বহুল ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। বিশেষ করে অনুযোগদ্বার সূত্র, ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি, ত্রিলোকসার প্রভৃতি গ্রন্থে এ নিয়ে বেশ কিছু কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ধরা যাক তিলোয় পন্নত্তির কথা (ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি)। এখানে বলা হয়েছে “সুংণন ভগয়ণপণছপএকত্তিয়স্থংণনবনহাহণংছকেত্ত” – ১৬০০৯০৩০১২৫০০০।

অন্য একটি শ্লোকে বলা হয়েছে:

অংবরপংচেঙঊনবছপণস্থংণণব য সত্তেব
অংককমে জোয়ণয়া জংবুদীবসস্ খেত্তফলং।

অর্থাৎ এখানে সংখ্যাটি হচ্ছে-৭৯০৫৬৯৪১৫০

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫০)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫১)

১০:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

বায়ুপুরাণে এক জায়গায় বলা হয়েছে:

একং দশ শতঞ্চৈব সহস্রঞ্চৈব সংখ্যয়া

বিজ্ঞেয়মাসহস্রং তু সহস্রাণি দশাযুতম্ ॥

একং শতসহস্রং তু নিযুতং প্রোচ্যতে বুধৈঃ।
তথা শত সহস্রাণাং দশকং কোটিরুচ্যতে।
অর্বুদং দশ কোট্যস্ত অব্দং কোটিশতং বিছঃ


সমুদ্রং মধ্যমঞ্চৈব পরাধমপরং ততঃ

এবমষ্টাদশৈতানি স্থানানি গণনাবিধৌ

শতানীতি বিজানীয়াৎ সংজিতানি মহষিভিঃ।

জৈন আগমগ্রন্থে দশাঙ্ক সংখ্যার বহুল ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। বিশেষ করে অনুযোগদ্বার সূত্র, ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি, ত্রিলোকসার প্রভৃতি গ্রন্থে এ নিয়ে বেশ কিছু কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ধরা যাক তিলোয় পন্নত্তির কথা (ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি)। এখানে বলা হয়েছে “সুংণন ভগয়ণপণছপএকত্তিয়স্থংণনবনহাহণংছকেত্ত” – ১৬০০৯০৩০১২৫০০০।

অন্য একটি শ্লোকে বলা হয়েছে:

অংবরপংচেঙঊনবছপণস্থংণণব য সত্তেব
অংককমে জোয়ণয়া জংবুদীবসস্ খেত্তফলং।

অর্থাৎ এখানে সংখ্যাটি হচ্ছে-৭৯০৫৬৯৪১৫০

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫০)