০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: শান্তির পথে কি অগ্রগতি হচ্ছে?

  • Sarakhon Report
  • ০৬:২৬:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 19

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

  • ট্রাম্প প্রশাসনের লক্ষ্য ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সম্পূর্ণ সমাপ্তি
  • মিউনিখে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করা হবে
  • গাজা পুনর্গঠনের জন্য আরব দেশগুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
  • ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি স্পষ্ট ও কার্যকর
  • এল সালভাডরের বুকেলে প্রশাসন গ্যাং দমনে সফল
  • মেক্সিকোর সঙ্গে নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ

 মেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওর মতে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পই একমাত্র ব্যক্তি যিনি বিশ্ব রাজনীতির জটিল পরিস্থিতিতে কার্যকর সমাধান দিতে পারেন।যেমন তিন এ ধরনের বিষয়গুলো নিয়েও স্বচ্ছভাবে জানেন, এল সালভাডরের প্রেসিডেন্ট নাইব বুকেলে আমেরিকার জন্যে ও তার দেশের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রপ্রধান, বাইডেন প্রশাসন না বুঝেই তাকে শত্রু তৈরি করেছিলো।

মার্কো রুবি্ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির মূল বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করেন। তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথম থেকেই বলেছেন, যদি তিনি ক্ষমতায় থাকতেন, তাহলে এই ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুই হতো না। তার প্রধান লক্ষ্য পুরো যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটানো, কেবল সাময়িক যুদ্ধবিরতি নয়।

সম্ভাব্য কৌশল:

  • যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ধাপে ধাপে সমাধানের দিকে এগোনো
  • ত্রাণ সহায়তার সুযোগ তৈরি করা
  • জ্বালানি অবকাঠামোকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু না বানানোর নিশ্চয়তা
  • বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা

রুবিও বলেন, ইউক্রেনের দীর্ঘমেয়াদী স্বাধীনতা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের মধ্যে পড়ে। ভবিষ্যতে ইউক্রেনের খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে যৌথ প্রকল্প গঠনের মাধ্যমে দেশটির পুনর্গঠন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার পরিকল্পনাও রয়েছে।

মিউনিখে উচ্চপর্যায়ের আলোচনা

রুবিও নিশ্চিত করেছেন যে তিনি ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন, বিশেষ করে জার্মানির মিউনিখে, যেখানে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করবেন। তিনি জানান, গত আড়াই বছরে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সরাসরি আলোচনায় বসেনি, তবে ট্রাম্প-পুতিন সাম্প্রতিক ফোনালাপ দুই দেশের মধ্যে নতুন আলোচনা শুরুর সুযোগ তৈরি করেছে।

আলোচনার মূল লক্ষ্য:

  • যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়া ও ইউক্রেনের আগ্রহ যাচাই করা
  • কীভাবে যুদ্ধবিরতি সম্ভবতা নির্ধারণ করা
  • মিত্র দেশগুলোর সহযোগিতায় চূড়ান্ত সমাধানের রূপরেখা তৈরি করা

গাজা পরিস্থিতি ও মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যৎ

রুবিও ব্যাখ্যা করেন যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কখনোই স্থায়ী হয়নি, কারণ হামাস বিভিন্ন সময় জিম্মি মুক্তির প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি গাজার পুনর্গঠনে কার্যকর ভূমিকা না নেয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের পরিকল্পনা:

  • হামাসকে ক্ষমতাচ্যুত করাকারণ তারা থাকলে সংকট অব্যাহত থাকবে
  • আরব দেশগুলোর সাথে আলোচনার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
  • গাজা পুনর্গঠনে বাস্তবসম্মত ও দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে বের করা

রুবিও বলেন, তিনি সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ও জর্ডানের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন, যাতে তারা একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়ে আসতে পারে।

বাইডেন বনাম ট্রাম্প: পররাষ্ট্রনীতির পার্থক্য

রুবিও ব্যাখ্যা করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি সরাসরি ও স্পষ্ট, যেখানে বাইডেন প্রশাসনের কূটনীতি ধীর ও দ্বিধাগ্রস্ত।

প্রধান পার্থক্য:

  • ট্রাম্প যা বলেনতা করেনবাইডেন প্রশাসনের মতো কৌশলগত দ্বিধায় থাকেন না
  • বিদেশি নেতারা ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে নিশ্চিত থাকেন
  • গাজায় জিম্মি মুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেনযার ফলে হামাস শর্ত মানতে বাধ্য হয়েছে

রুবিওর মতে, ট্রাম্প প্রশাসন আমেরিকার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে, কারণ তারা দ্ব্যর্থহীন বার্তা প্রদান করে এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেয়।

এল সালভারের পরিবর্তন: বুকেলের দৃষ্টান্ত

মার্কো রুবিও এল সালভাডরের প্রেসিডেন্ট নাইব বুকেলের সঙ্গে তার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বুকেলের প্রশাসন দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।

বুকেলের সাফল্য:

  • গ্যাং সহিংসতা প্রায় শূন্যে নামিয়ে আনা
  • অপরাধীদের জন্য বিশাল কারাগার নির্মাণ
  • জনগণের সমর্থন ৯০%এর বেশি

এছাড়া, বুকেলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কোন্নয়নে কাজ করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকা এল সালভাডরের গ্যাং সদস্যদের ফেরত নিতে সম্মত হয়েছেন এবং মার্কিন অভিবাসন সমস্যার সমাধানে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

মেক্সিকো: নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ইস্যু

ট্রাম্প প্রশাসন মেক্সিকোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে দুটি প্রধান বিষয়ে কাজ করছে:

১. শুল্ক নীতি: ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নতুন বাণিজ্য নীতি গৃহীত হতে পারে।

২. নিরাপত্তা ব্যবস্থা:

o   মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন রোধ

o   ফেন্টানিল প্রবাহ বন্ধ করা

o   অস্ত্র চোরাচালান মোকাবিলা

রুবিও জানান, মার্কিন ও মেক্সিকান কর্মকর্তারা যৌথ পরিকল্পনায় কাজ করছেন এবং শিগগিরই নতুন চুক্তি ঘোষণা করা হতে পারে।

(তথ্যসূত্র ক্লে ট্র্যাভিস ও বাক সেক্সটন শো ও মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের বুলেটিন)

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: শান্তির পথে কি অগ্রগতি হচ্ছে?

০৬:২৬:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সারাক্ষণ রিপোর্ট

সারাংশ

  • ট্রাম্প প্রশাসনের লক্ষ্য ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সম্পূর্ণ সমাপ্তি
  • মিউনিখে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করা হবে
  • গাজা পুনর্গঠনের জন্য আরব দেশগুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
  • ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি স্পষ্ট ও কার্যকর
  • এল সালভাডরের বুকেলে প্রশাসন গ্যাং দমনে সফল
  • মেক্সিকোর সঙ্গে নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ

 মেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিওর মতে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পই একমাত্র ব্যক্তি যিনি বিশ্ব রাজনীতির জটিল পরিস্থিতিতে কার্যকর সমাধান দিতে পারেন।যেমন তিন এ ধরনের বিষয়গুলো নিয়েও স্বচ্ছভাবে জানেন, এল সালভাডরের প্রেসিডেন্ট নাইব বুকেলে আমেরিকার জন্যে ও তার দেশের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রপ্রধান, বাইডেন প্রশাসন না বুঝেই তাকে শত্রু তৈরি করেছিলো।

মার্কো রুবি্ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির মূল বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করেন। তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথম থেকেই বলেছেন, যদি তিনি ক্ষমতায় থাকতেন, তাহলে এই ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুই হতো না। তার প্রধান লক্ষ্য পুরো যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটানো, কেবল সাময়িক যুদ্ধবিরতি নয়।

সম্ভাব্য কৌশল:

  • যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ধাপে ধাপে সমাধানের দিকে এগোনো
  • ত্রাণ সহায়তার সুযোগ তৈরি করা
  • জ্বালানি অবকাঠামোকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু না বানানোর নিশ্চয়তা
  • বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা

রুবিও বলেন, ইউক্রেনের দীর্ঘমেয়াদী স্বাধীনতা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের মধ্যে পড়ে। ভবিষ্যতে ইউক্রেনের খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে যৌথ প্রকল্প গঠনের মাধ্যমে দেশটির পুনর্গঠন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার পরিকল্পনাও রয়েছে।

মিউনিখে উচ্চপর্যায়ের আলোচনা

রুবিও নিশ্চিত করেছেন যে তিনি ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন, বিশেষ করে জার্মানির মিউনিখে, যেখানে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করবেন। তিনি জানান, গত আড়াই বছরে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সরাসরি আলোচনায় বসেনি, তবে ট্রাম্প-পুতিন সাম্প্রতিক ফোনালাপ দুই দেশের মধ্যে নতুন আলোচনা শুরুর সুযোগ তৈরি করেছে।

আলোচনার মূল লক্ষ্য:

  • যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়া ও ইউক্রেনের আগ্রহ যাচাই করা
  • কীভাবে যুদ্ধবিরতি সম্ভবতা নির্ধারণ করা
  • মিত্র দেশগুলোর সহযোগিতায় চূড়ান্ত সমাধানের রূপরেখা তৈরি করা

গাজা পরিস্থিতি ও মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যৎ

রুবিও ব্যাখ্যা করেন যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কখনোই স্থায়ী হয়নি, কারণ হামাস বিভিন্ন সময় জিম্মি মুক্তির প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি গাজার পুনর্গঠনে কার্যকর ভূমিকা না নেয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের পরিকল্পনা:

  • হামাসকে ক্ষমতাচ্যুত করাকারণ তারা থাকলে সংকট অব্যাহত থাকবে
  • আরব দেশগুলোর সাথে আলোচনার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
  • গাজা পুনর্গঠনে বাস্তবসম্মত ও দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে বের করা

রুবিও বলেন, তিনি সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ও জর্ডানের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন, যাতে তারা একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়ে আসতে পারে।

বাইডেন বনাম ট্রাম্প: পররাষ্ট্রনীতির পার্থক্য

রুবিও ব্যাখ্যা করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি সরাসরি ও স্পষ্ট, যেখানে বাইডেন প্রশাসনের কূটনীতি ধীর ও দ্বিধাগ্রস্ত।

প্রধান পার্থক্য:

  • ট্রাম্প যা বলেনতা করেনবাইডেন প্রশাসনের মতো কৌশলগত দ্বিধায় থাকেন না
  • বিদেশি নেতারা ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে নিশ্চিত থাকেন
  • গাজায় জিম্মি মুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেনযার ফলে হামাস শর্ত মানতে বাধ্য হয়েছে

রুবিওর মতে, ট্রাম্প প্রশাসন আমেরিকার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে, কারণ তারা দ্ব্যর্থহীন বার্তা প্রদান করে এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেয়।

এল সালভারের পরিবর্তন: বুকেলের দৃষ্টান্ত

মার্কো রুবিও এল সালভাডরের প্রেসিডেন্ট নাইব বুকেলের সঙ্গে তার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বুকেলের প্রশাসন দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।

বুকেলের সাফল্য:

  • গ্যাং সহিংসতা প্রায় শূন্যে নামিয়ে আনা
  • অপরাধীদের জন্য বিশাল কারাগার নির্মাণ
  • জনগণের সমর্থন ৯০%এর বেশি

এছাড়া, বুকেলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কোন্নয়নে কাজ করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকা এল সালভাডরের গ্যাং সদস্যদের ফেরত নিতে সম্মত হয়েছেন এবং মার্কিন অভিবাসন সমস্যার সমাধানে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

মেক্সিকো: নিরাপত্তা ও বাণিজ্য ইস্যু

ট্রাম্প প্রশাসন মেক্সিকোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে দুটি প্রধান বিষয়ে কাজ করছে:

১. শুল্ক নীতি: ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নতুন বাণিজ্য নীতি গৃহীত হতে পারে।

২. নিরাপত্তা ব্যবস্থা:

o   মানব পাচার ও অনিয়মিত অভিবাসন রোধ

o   ফেন্টানিল প্রবাহ বন্ধ করা

o   অস্ত্র চোরাচালান মোকাবিলা

রুবিও জানান, মার্কিন ও মেক্সিকান কর্মকর্তারা যৌথ পরিকল্পনায় কাজ করছেন এবং শিগগিরই নতুন চুক্তি ঘোষণা করা হতে পারে।

(তথ্যসূত্র ক্লে ট্র্যাভিস ও বাক সেক্সটন শো ও মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের বুলেটিন)