০৩:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী বিকল হয়ে যাওয়া কিডনি অর্ধেকই সুস্থ করা যায় ইন্দোনেশিয়ার প্রয়াত স্বৈরশাসক সুহার্তোকে জাতীয় বীর ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার ঘোড়দৌড় প্রশিক্ষক অ্যান্ড্রিয়া লিকের লক্ষ্য ‘কিন এনাফ’-এর কাপ জয় ফিলিপাইনে ফাং-ওয়াংয়ের আঘাতে বিপর্যস্ত লুজন দ্বীপ: এখন প্রবল বৃষ্টি ও পানির মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত চীনের নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ: যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোয় ওষুধ তৈরির রাসায়নিক পাঠাতে অনুমতির বাধ্যবাধকতা ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, স্থবির রেল চলাচল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে রায় ২০ নভেম্বর: রাজনৈতিক উত্তেজনা চরমে জুলাই চার্টারের সীমার বাইরে সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়: সরকারকে সতর্ক করল বিএনপি

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৫:৩৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 59

প্রদীপ কুমার মজুমদার

যাইহোক এ বিতর্ক ঐতিহাসিক পর্যায়ে হলেও আমরা পরবর্তী কালে আর্যভটের গ্রন্থে অক্ষর সংখ্যা প্রণালীর ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করি। তবে এই প্রণালী বিভিন্ন জাতি এক সময় ব্যাপক হারে ব্যবহার করতেন সে বিষয়ে ঐতিহাসিকেরা একমত এবং সমস্ত জাতির মধ্যে ভারতীয় পদ্ধতি, সেমেটিক পদ্ধতি, গিমাত্রিয় পদ্ধতি প্রভৃতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ্রীক ভাষায় বর্ণ সংখ্যা ২৪টি। অক্ষর সংখ্যা প্রণালী গঠনোদ্দেশে গ্রীকেরা আরও তিনটি বর্ণ সংগ্রহ করে। এর মধ্যে Q, এবং X ফিনিসীয় জাতির কাছ থেকে লওয়া হয়েছে। মোট ২৭টি বর্ণকে এ’রা তিনভাগে ভাগ করে ১ থেকে ৯৯৯ পর্য্যন্ত যে কোন সংখ্যা খ্যাপন করতেন।

যে কোন সংখ্যা খ্যাপন করতো।

প্রথম নয়টি বর্ণ ১ থেকে পর পর্যন্ত সংখ্যা নির্দেশ করে। পরের নয়টি বর্ণ এদের দশগুণ সংখ্যা নির্দেশ করে এবং এর পরবর্তী নয়টি বর্ণ একশগুণ সংখ্যা নির্দেশ করে। হাজার বা তার বেশী সংখ্যা খ্যাপন করতে গিয়ে গ্রীকেরা ঐ সমস্ত অক্ষরের পশ্চাতে • একটি দাঁড়ি দিতেন। যেমন ধরা যাক /৪-৪০০০, ৭-৮0000

(চলবে) 

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৩)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৪)

০৫:৩৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

প্রদীপ কুমার মজুমদার

যাইহোক এ বিতর্ক ঐতিহাসিক পর্যায়ে হলেও আমরা পরবর্তী কালে আর্যভটের গ্রন্থে অক্ষর সংখ্যা প্রণালীর ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করি। তবে এই প্রণালী বিভিন্ন জাতি এক সময় ব্যাপক হারে ব্যবহার করতেন সে বিষয়ে ঐতিহাসিকেরা একমত এবং সমস্ত জাতির মধ্যে ভারতীয় পদ্ধতি, সেমেটিক পদ্ধতি, গিমাত্রিয় পদ্ধতি প্রভৃতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

গ্রীক ভাষায় বর্ণ সংখ্যা ২৪টি। অক্ষর সংখ্যা প্রণালী গঠনোদ্দেশে গ্রীকেরা আরও তিনটি বর্ণ সংগ্রহ করে। এর মধ্যে Q, এবং X ফিনিসীয় জাতির কাছ থেকে লওয়া হয়েছে। মোট ২৭টি বর্ণকে এ’রা তিনভাগে ভাগ করে ১ থেকে ৯৯৯ পর্য্যন্ত যে কোন সংখ্যা খ্যাপন করতেন।

যে কোন সংখ্যা খ্যাপন করতো।

প্রথম নয়টি বর্ণ ১ থেকে পর পর্যন্ত সংখ্যা নির্দেশ করে। পরের নয়টি বর্ণ এদের দশগুণ সংখ্যা নির্দেশ করে এবং এর পরবর্তী নয়টি বর্ণ একশগুণ সংখ্যা নির্দেশ করে। হাজার বা তার বেশী সংখ্যা খ্যাপন করতে গিয়ে গ্রীকেরা ঐ সমস্ত অক্ষরের পশ্চাতে • একটি দাঁড়ি দিতেন। যেমন ধরা যাক /৪-৪০০০, ৭-৮0000

(চলবে) 

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৩)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৯৩)