০৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী বিকল হয়ে যাওয়া কিডনি অর্ধেকই সুস্থ করা যায় ইন্দোনেশিয়ার প্রয়াত স্বৈরশাসক সুহার্তোকে জাতীয় বীর ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার ঘোড়দৌড় প্রশিক্ষক অ্যান্ড্রিয়া লিকের লক্ষ্য ‘কিন এনাফ’-এর কাপ জয় ফিলিপাইনে ফাং-ওয়াংয়ের আঘাতে বিপর্যস্ত লুজন দ্বীপ: এখন প্রবল বৃষ্টি ও পানির মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত চীনের নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ: যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোয় ওষুধ তৈরির রাসায়নিক পাঠাতে অনুমতির বাধ্যবাধকতা ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, স্থবির রেল চলাচল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে রায় ২০ নভেম্বর: রাজনৈতিক উত্তেজনা চরমে জুলাই চার্টারের সীমার বাইরে সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়: সরকারকে সতর্ক করল বিএনপি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 60

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

চামড়ার লাইনিং দেওয়া পোশাক, জুতা সত্ত্বেও শীতে কাঁপতে হয়। খাওয়া বা ঘুমানোর জন্যে শুনো জায়গা পাওয়া যায় না। কোনও জিনিসের সাহায্যে কড়াইটা উঁচু করে ধরে রান্না করতে হয় আর তুষারের উপরেই মাদুর বিছানো ছাড়া উপায় নেই।

এই পর্বত অতিক্রম করতে সাত দিন লেগেছিল আর হিউএনচাঙের সঙ্গীদের মধ্যে তেরো-চৌদ্দ জন মানুষ আর বহু গোরুঘোড়া এখানে মারা যায়। তিএন্‌শানের উত্তর পাশ দিয়ে নেমে হিউএনচাঙ ‘ঈশিক্ কুল’ বা গরম হ্রদের দক্ষিণ তীরে এলেন। এর জল কখনো জমে না, সেইজন্যে একে গরম হ্রদ বলা হয়।

‘এই হ্রদের পরিধি আন্দাজ ১০০০ লি। এটা পূব পশ্চিমে লম্বা। এর চারিদিকেই পর্বত। জলের রঙ সবুজ কালো, আর স্বাদ নোনতা তেতো। অনেক সময়েই এতে প্রকাণ্ড ঢেউ হয়।’

পশ্চিম তুরুস্ক সম্রাট ইয়ারগু তুঙ এ সময়ে এখানে শিকারে এসেছিলেন। হ্রদের উত্তর-পশ্চিম কূলে আধুনিক টোকক্কাক শহরের কাছে হিউএনচাঙের সঙ্গে এর সাক্ষাৎ হয়। তখন ৬৩০ খৃস্টাব্দের প্রথম।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

জনপ্রিয় সংবাদ

সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

০৯:০০:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

চামড়ার লাইনিং দেওয়া পোশাক, জুতা সত্ত্বেও শীতে কাঁপতে হয়। খাওয়া বা ঘুমানোর জন্যে শুনো জায়গা পাওয়া যায় না। কোনও জিনিসের সাহায্যে কড়াইটা উঁচু করে ধরে রান্না করতে হয় আর তুষারের উপরেই মাদুর বিছানো ছাড়া উপায় নেই।

এই পর্বত অতিক্রম করতে সাত দিন লেগেছিল আর হিউএনচাঙের সঙ্গীদের মধ্যে তেরো-চৌদ্দ জন মানুষ আর বহু গোরুঘোড়া এখানে মারা যায়। তিএন্‌শানের উত্তর পাশ দিয়ে নেমে হিউএনচাঙ ‘ঈশিক্ কুল’ বা গরম হ্রদের দক্ষিণ তীরে এলেন। এর জল কখনো জমে না, সেইজন্যে একে গরম হ্রদ বলা হয়।

‘এই হ্রদের পরিধি আন্দাজ ১০০০ লি। এটা পূব পশ্চিমে লম্বা। এর চারিদিকেই পর্বত। জলের রঙ সবুজ কালো, আর স্বাদ নোনতা তেতো। অনেক সময়েই এতে প্রকাণ্ড ঢেউ হয়।’

পশ্চিম তুরুস্ক সম্রাট ইয়ারগু তুঙ এ সময়ে এখানে শিকারে এসেছিলেন। হ্রদের উত্তর-পশ্চিম কূলে আধুনিক টোকক্কাক শহরের কাছে হিউএনচাঙের সঙ্গে এর সাক্ষাৎ হয়। তখন ৬৩০ খৃস্টাব্দের প্রথম।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)