০৪:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
মুরাদনগর ঘটনা নারীর নিরাপত্তাহীনতার প্রকাশ নিরাপত্তাহীন কর্মস্থল: ছয় মাসে ৪২২ শ্রমিকের মৃত্যু দেশে আরো ৫০ লাখ মানুষ দরিদ্র সীমার নীচে চলে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বিলম্বে সামান্য উন্নতি চীনা কারখানা কার্যক্রমে, তবে সংকোচন অব্যাহত জন্ডিস রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি রোধে সতর্কতা কীর্তনখোলা নদী: বরিশালের প্রাণ, দুই শতকের ইতিহাস ও বর্তমান বাস্তবতা বাংলাদেশে ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্রের অনুমোদন, প্রকারভেদ ও নিয়মভঙ্গের শাস্তি আলোচনা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন হামলার চিন্তা বাদ দিতে হবে: বিবিসিকে ইরানি মন্ত্রী প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২২) পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৮)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 18

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

চামড়ার লাইনিং দেওয়া পোশাক, জুতা সত্ত্বেও শীতে কাঁপতে হয়। খাওয়া বা ঘুমানোর জন্যে শুনো জায়গা পাওয়া যায় না। কোনও জিনিসের সাহায্যে কড়াইটা উঁচু করে ধরে রান্না করতে হয় আর তুষারের উপরেই মাদুর বিছানো ছাড়া উপায় নেই।

এই পর্বত অতিক্রম করতে সাত দিন লেগেছিল আর হিউএনচাঙের সঙ্গীদের মধ্যে তেরো-চৌদ্দ জন মানুষ আর বহু গোরুঘোড়া এখানে মারা যায়। তিএন্‌শানের উত্তর পাশ দিয়ে নেমে হিউএনচাঙ ‘ঈশিক্ কুল’ বা গরম হ্রদের দক্ষিণ তীরে এলেন। এর জল কখনো জমে না, সেইজন্যে একে গরম হ্রদ বলা হয়।

‘এই হ্রদের পরিধি আন্দাজ ১০০০ লি। এটা পূব পশ্চিমে লম্বা। এর চারিদিকেই পর্বত। জলের রঙ সবুজ কালো, আর স্বাদ নোনতা তেতো। অনেক সময়েই এতে প্রকাণ্ড ঢেউ হয়।’

পশ্চিম তুরুস্ক সম্রাট ইয়ারগু তুঙ এ সময়ে এখানে শিকারে এসেছিলেন। হ্রদের উত্তর-পশ্চিম কূলে আধুনিক টোকক্কাক শহরের কাছে হিউএনচাঙের সঙ্গে এর সাক্ষাৎ হয়। তখন ৬৩০ খৃস্টাব্দের প্রথম।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

মুরাদনগর ঘটনা নারীর নিরাপত্তাহীনতার প্রকাশ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

০৯:০০:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

চামড়ার লাইনিং দেওয়া পোশাক, জুতা সত্ত্বেও শীতে কাঁপতে হয়। খাওয়া বা ঘুমানোর জন্যে শুনো জায়গা পাওয়া যায় না। কোনও জিনিসের সাহায্যে কড়াইটা উঁচু করে ধরে রান্না করতে হয় আর তুষারের উপরেই মাদুর বিছানো ছাড়া উপায় নেই।

এই পর্বত অতিক্রম করতে সাত দিন লেগেছিল আর হিউএনচাঙের সঙ্গীদের মধ্যে তেরো-চৌদ্দ জন মানুষ আর বহু গোরুঘোড়া এখানে মারা যায়। তিএন্‌শানের উত্তর পাশ দিয়ে নেমে হিউএনচাঙ ‘ঈশিক্ কুল’ বা গরম হ্রদের দক্ষিণ তীরে এলেন। এর জল কখনো জমে না, সেইজন্যে একে গরম হ্রদ বলা হয়।

‘এই হ্রদের পরিধি আন্দাজ ১০০০ লি। এটা পূব পশ্চিমে লম্বা। এর চারিদিকেই পর্বত। জলের রঙ সবুজ কালো, আর স্বাদ নোনতা তেতো। অনেক সময়েই এতে প্রকাণ্ড ঢেউ হয়।’

পশ্চিম তুরুস্ক সম্রাট ইয়ারগু তুঙ এ সময়ে এখানে শিকারে এসেছিলেন। হ্রদের উত্তর-পশ্চিম কূলে আধুনিক টোকক্কাক শহরের কাছে হিউএনচাঙের সঙ্গে এর সাক্ষাৎ হয়। তখন ৬৩০ খৃস্টাব্দের প্রথম।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩২)