০৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী বিকল হয়ে যাওয়া কিডনি অর্ধেকই সুস্থ করা যায় ইন্দোনেশিয়ার প্রয়াত স্বৈরশাসক সুহার্তোকে জাতীয় বীর ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার ঘোড়দৌড় প্রশিক্ষক অ্যান্ড্রিয়া লিকের লক্ষ্য ‘কিন এনাফ’-এর কাপ জয় ফিলিপাইনে ফাং-ওয়াংয়ের আঘাতে বিপর্যস্ত লুজন দ্বীপ: এখন প্রবল বৃষ্টি ও পানির মধ্যে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত চীনের নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ: যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোয় ওষুধ তৈরির রাসায়নিক পাঠাতে অনুমতির বাধ্যবাধকতা ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, স্থবির রেল চলাচল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে রায় ২০ নভেম্বর: রাজনৈতিক উত্তেজনা চরমে জুলাই চার্টারের সীমার বাইরে সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়: সরকারকে সতর্ক করল বিএনপি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 15

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

পশ্চিম তুরুস্কদের সাম্রাজ্য এই সময়ে চরম বিস্তৃতি লাভ করেছিল। আল্টাই থেকে হিন্দুকুশ পর্বত, ইরান থেকে চাঁর্নের সীমান্ত পর্যন্ত এদের রাজত্ব ছিল। তুরুস্করা তাতারদেরই একটা শাখা।

যদিও এদের যাযাবর অসভ্য জাতিই বলা যায় তবু সভ্যতার সংস্পর্শ যে এদের একেবারে ছিল না তা নয়। হিউএনচাঙ এদের যে বিবরণ দিয়েছেন তার থেকে হুন্ আটিলা বা ভবিষ্যৎ তাতার সম্রাট চেংঘিস্ কানের কথা মনে পড়ে-‘এই অসভ্যদের প্রচুর ঘোড়া।

সম্রাটের পরিধানে সবুজ সাটিনের কোট ছিল। মাথার চুল সবই দেখা যাচ্ছিল, তবে কপাল একটা দশ ফুট লম্বা রেশমের কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল। এর চারিপাশে শ দুই যোদ্ধা ছিল। তাদের সবারই বেণী বাঁধা আর পরিধানে ব্রোকেডের কোট।

অন্য সৈন্যরা সকলেই উদ্ভারোহী বা অশ্বারোহী। তাদের পরনে লোমের বা ভালো পশমের পরিচ্ছদ; আর হাতে লম্বা বর্শা, নিশান আর সরল ধনুক। যতদূর দৃষ্টি চলে, সমস্ত জায়গাই সৈন্যদলে ভরা ছিল।’

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

সালউইন নদীর হত্যাযজ্ঞ: টিকে থাকার লড়াইয়ে কারেন জনগোষ্ঠী

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৪)

০৯:০০:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

পশ্চিম তুরুস্কদের সাম্রাজ্য এই সময়ে চরম বিস্তৃতি লাভ করেছিল। আল্টাই থেকে হিন্দুকুশ পর্বত, ইরান থেকে চাঁর্নের সীমান্ত পর্যন্ত এদের রাজত্ব ছিল। তুরুস্করা তাতারদেরই একটা শাখা।

যদিও এদের যাযাবর অসভ্য জাতিই বলা যায় তবু সভ্যতার সংস্পর্শ যে এদের একেবারে ছিল না তা নয়। হিউএনচাঙ এদের যে বিবরণ দিয়েছেন তার থেকে হুন্ আটিলা বা ভবিষ্যৎ তাতার সম্রাট চেংঘিস্ কানের কথা মনে পড়ে-‘এই অসভ্যদের প্রচুর ঘোড়া।

সম্রাটের পরিধানে সবুজ সাটিনের কোট ছিল। মাথার চুল সবই দেখা যাচ্ছিল, তবে কপাল একটা দশ ফুট লম্বা রেশমের কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল। এর চারিপাশে শ দুই যোদ্ধা ছিল। তাদের সবারই বেণী বাঁধা আর পরিধানে ব্রোকেডের কোট।

অন্য সৈন্যরা সকলেই উদ্ভারোহী বা অশ্বারোহী। তাদের পরনে লোমের বা ভালো পশমের পরিচ্ছদ; আর হাতে লম্বা বর্শা, নিশান আর সরল ধনুক। যতদূর দৃষ্টি চলে, সমস্ত জায়গাই সৈন্যদলে ভরা ছিল।’

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৩৩)