১১:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

চীনের কৃষিতে প্রযুক্তি উদ্ভাবন নিয়ে ১০ নির্দেশিকা

  • Sarakhon Report
  • ০৬:৩৯:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 17

চীনের কৃষিতে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের জন্য ১০টি মূল নির্দেশিকা জারি করেছে দেশটির গ্রামীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২৪ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে কৃষি ফসলের নতুন প্রজাতি তৈরি, আবাদযোগ্য জমির মান উন্নয়ন, সবুজ ও কম কার্বন কৃষি উন্নয়ন এবং গ্রামীণ উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে এ নির্দেশিকায়।

নির্দেশিকায় স্মার্ট কৃষির সমর্থনে দ্রুত মাটি পরীক্ষার প্রযুক্তি উন্নয়নের পাশাপাশি একটি ডিজিটাল মাটি সংক্রান্ত তথ্য সিস্টেম, বহুমাত্রিক মাটি পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক এবং জমির মূল্যায়ন ও পূর্ব সতর্কতা প্ল্যাটফর্ম তৈরির আহ্বান জানানো হয়েছে।

জানুয়ারিতে এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষি ও গ্রামীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী চাং শিংওয়াং বলেছিলেন, ‘চীনের কৃষি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের সার্বিক স্তর বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। চীনের কৃষিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির অবদান ৬৩ শতাংশের বেশি।’

এতে বলা হয় ফসলের গুণগত মান উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে কৃষি জমির সংরক্ষণ এবং জমির পুনঃস্থাপন জন্য শক্তিশালী প্রযুক্তি সিস্টেম তৈরির প্রচেষ্টা চালানো হবে, যার মধ্যে রয়েছে কালো মাটি এবং লবণাক্ত মাটির পুনরুদ্ধার।

চাং জানানা, ২০২৪ সালে ৪০ কোটি মু (২৬.৬৭ মিলিয়ন হেক্টর) কালো মাটি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, এবং চীনজুড়ে মাটির পরীক্ষা’ করা হয়েছে, যেখানে ২৮ লাখ ৭০ হাজার স্থান থেকে ৩১ লাখ ১০ হাজার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন এবং পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক ছেন বাংকসুন বলেছেন, আবাদযোগ্য জমি এবং জলসম্পদের সুরক্ষা এবং ব্যবহারকে শক্তিশালী করবে চীন। সেইসঙ্গে পরিষ্কার কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি সবুজ ও আবর্তনভিত্তিক কৃষির কিছু পাইলট প্রকল্প চালু করবে।

নির্দেশিকাগুলোয় গ্রামীণ জীবনের মানোন্নয়ন, টেকসই গ্রামীণ শিল্পের বিকাশ এবং গ্রামীণ শাসন ব্যবস্থাকে উন্নত করার আরও প্রযুক্তি-ভিত্তিক সমাধানের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সিএমজি বাংলা

চীনের কৃষিতে প্রযুক্তি উদ্ভাবন নিয়ে ১০ নির্দেশিকা

০৬:৩৯:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

চীনের কৃষিতে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের জন্য ১০টি মূল নির্দেশিকা জারি করেছে দেশটির গ্রামীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২৪ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে কৃষি ফসলের নতুন প্রজাতি তৈরি, আবাদযোগ্য জমির মান উন্নয়ন, সবুজ ও কম কার্বন কৃষি উন্নয়ন এবং গ্রামীণ উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে এ নির্দেশিকায়।

নির্দেশিকায় স্মার্ট কৃষির সমর্থনে দ্রুত মাটি পরীক্ষার প্রযুক্তি উন্নয়নের পাশাপাশি একটি ডিজিটাল মাটি সংক্রান্ত তথ্য সিস্টেম, বহুমাত্রিক মাটি পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক এবং জমির মূল্যায়ন ও পূর্ব সতর্কতা প্ল্যাটফর্ম তৈরির আহ্বান জানানো হয়েছে।

জানুয়ারিতে এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষি ও গ্রামীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী চাং শিংওয়াং বলেছিলেন, ‘চীনের কৃষি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের সার্বিক স্তর বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। চীনের কৃষিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির অবদান ৬৩ শতাংশের বেশি।’

এতে বলা হয় ফসলের গুণগত মান উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে কৃষি জমির সংরক্ষণ এবং জমির পুনঃস্থাপন জন্য শক্তিশালী প্রযুক্তি সিস্টেম তৈরির প্রচেষ্টা চালানো হবে, যার মধ্যে রয়েছে কালো মাটি এবং লবণাক্ত মাটির পুনরুদ্ধার।

চাং জানানা, ২০২৪ সালে ৪০ কোটি মু (২৬.৬৭ মিলিয়ন হেক্টর) কালো মাটি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, এবং চীনজুড়ে মাটির পরীক্ষা’ করা হয়েছে, যেখানে ২৮ লাখ ৭০ হাজার স্থান থেকে ৩১ লাখ ১০ হাজার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন এবং পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক ছেন বাংকসুন বলেছেন, আবাদযোগ্য জমি এবং জলসম্পদের সুরক্ষা এবং ব্যবহারকে শক্তিশালী করবে চীন। সেইসঙ্গে পরিষ্কার কৃষি উৎপাদনের পাশাপাশি সবুজ ও আবর্তনভিত্তিক কৃষির কিছু পাইলট প্রকল্প চালু করবে।

নির্দেশিকাগুলোয় গ্রামীণ জীবনের মানোন্নয়ন, টেকসই গ্রামীণ শিল্পের বিকাশ এবং গ্রামীণ শাসন ব্যবস্থাকে উন্নত করার আরও প্রযুক্তি-ভিত্তিক সমাধানের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সিএমজি বাংলা