বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৩) দেশে প্রথম এনজিএস-ভিত্তিক ক্যান্সার পরীক্ষা চালু করছে আইসিডিডিআর,বি দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবৃদ্ধিতে সবচেয়ে পিছিয়ে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ভারতের সুইজারল্যান্ডখ্যাত পহালগামের টেরোরিস্ট হামলা, রক্তের বন্যা অ্যান্টার্কটিকায় ছিনলিং স্টেশনে পরিচ্ছন্ন জ্বালানির সাফল্যগাথার নেপথ্যে রাজনৈতিক দল গঠনের মৌসুম চলছে:  নতুন ৬০ এর বেশি আবেদন ইসিতে পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৫) অনলাইনে আত্মপ্রকাশ করল চাইনিজ কালচারপিডিয়া আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৫) রাষ্ট্রীয় কাজের বাইরে যে ভাবে সারাদিন দিল্লি কাটালেন ভ্যান্স তার পরিবার নিয়ে

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৪)

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫, ৭.০০ এএম

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

এই ১২ জনের মধ্যে ৬ জন ছিলেন কুজকোর আয়লু (Ayllu) থেকে এবং বাকি ৬ জনকে নেওয়া হত হরিন (Hurin) থেকে। এই ১২ জন বিচারককে সাহায্য করার জন্য। থাকত দু’জন সহকারী। এই দুজনের প্রধান দায়িত্ব ছিল আইনের গ্রন্থ বা কিপা (Dusa) সংরক্ষণ করা। এই সহপাঠীর পদটি সাধারণভাবে বংশানুক্রমিক পদ্ধতিতে সযুক্ত হত।

ডেসিমাল ব্যবস্থা অনুযায়ী সামাজিকভাবে উউঁচু শ্রেণিতে বা পদে আসীন কর্মচারীকে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য প্রদেশের দায়িত্ব দেওয়া হত। স্থানীয় স্তরে ছোট ছোট বা কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির উপর নীচের দিকে কম ক্ষমতাসম্পন্ন সরকারি আমলারা সিদ্ধান্ত নিত।

বাজাজরের ফৌজদারী কেসে সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা ছিল গভর্নরদের হাতে। গভর্ণরের নীচে আধিকারিকগণ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষর অনুমতি ছাড়া মৃত্যু দণ্ডাদেশ দিতে পারেন না। তবে এর থেকে একথা বলা যায় না যে ইনকারা তাদের প্রথা ভিত্তিক আইন পরিবর্তন করার কথা ভাবছে। ইনকাদের জীবনযাত্রা এবং সমাজ জীবন পরস্পর পরস্পরকে প্রভাবিত করেছে।

দৈনন্দিন জীবনের সকাল শুরু হয় বাড়ির গৃহস্থালি কাজ দিয়ে। এই কাজ প্রধানত করে ঘরের বউ এবং মেয়েরা। সকালবেলায় বাড়ির পুরুষ সদস্য এবং গৃহকর্তা চলে যায় বন বা খেত খামারে। এখানে চিরসবুজ (Rainforest) বনে জন্মায় নানা রকমের বন্য গাছ।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৩)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৩)

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024