০২:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
হলিউডের ‘হাইল্যান্ডার’ রিবুটে যোগ দিলেন কোরিয়ান তারকা জিওন জং-সিও অক্ষরের রহস্য: কেন ‘Q’-এর প্রয়োজন ‘U’ — ভাষার আত্মার এক বিস্ময়কর ইতিহাস নাসার চন্দ্র মিশনের গতি ফেরাতে ‘সবকিছু করবে’ ব্লু অরিজিন” ট্রাম্প বনাম সুপ্রিম কোর্ট: শুল্ক সংকটে নতুন আইনি লড়াই সম্ভাব্য বাজার ধসের পূর্বাভাস: ওয়াল স্ট্রিটও জানে না কখন আসবে পতন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২) শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে সিটি ব্যাংক ও ইউনিসেফের চুক্তি: প্রান্তিক যুবকদের সবুজ দক্ষতায় সক্ষম করে তুলতে উদ্যোগ বিবিসি চেয়ারম্যানের ক্ষমাপ্রার্থনা: ট্রাম্পের বক্তৃতা সম্পাদনায় ‘বিচারের ভুল’ স্বীকার দিল্লির লালকেল্লার কাছে গাড়ি বিস্ফোরণ, আহত বহু

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৮০)

  • Sarakhon Report
  • ০৭:০০:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
  • 62

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

স্প্যানিশরা কিতো দখল করে নেয়। কুজকো শহরের প্রায় প্রতিটি বাড়ি ধ্বংস করে দেয়। এই ধ্বংসস্তূপের উপরে গড়ে ওঠে স্প্যানিশ উপনিবেশের ইমারত। ইনকাদের জনসমাজ, স্থাপত্য, কৃষি, লৌকিক রীতি, ধর্ম, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এইভাবে ক্রমশ বিলীন হতে থাকে। মায়াদের মধ্যে যেমন উত্তরসুরী এখনো কিছুটা পাওয়া যায় ঠিক তেমন করে ইনকা সমাজ-এর অস্তিত্ব অনুভব করা যায় না।

তবে খুব সাম্প্রতিক কালে ২০০৬ সালেও পেরুতে বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে নানা ধরনের পর্যটন উৎসব পালিত হয়। পেরুসহ পার্শ্ববর্তী দেশের বিভিন্ন শহর থেকে পর্যটকরা মাজুপিছু সহ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান দেখতে আসেন। আন্দেস সহ বলিভিয়াতে ২৪ দিনের এক দীর্ঘ পর্যটন প্রক্রিয়া চলে। এছাড়া মানুজাতীয় উদ্যানে ১৩ দিন ধরে প্রত্নতাত্ত্বিক এবং পরিবেশ পর্যটনের অভিজ্ঞতা উপভোগ করা হয়।

এখানে পেরুর সাধারণ মানুষ বেশি করে ভ্রমণ করতে আসেন। উত্তর পেরুতে দেখা যায় মন উত্তাল করা সমুদ্রতট। দক্ষিণ পেরুতে অপেক্ষা করে আছে নাসকা প্রণালী। এখানে এলে মনে পড়ে যায় প্রাক-ইনকা যুগের ক্যালেন্ডার। এর আগেই চোখ, মন ভরে যায় মাজুপিছুর নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখে।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৯)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৯)

জনপ্রিয় সংবাদ

হলিউডের ‘হাইল্যান্ডার’ রিবুটে যোগ দিলেন কোরিয়ান তারকা জিওন জং-সিও

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৮০)

০৭:০০:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫

সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়

স্প্যানিশরা কিতো দখল করে নেয়। কুজকো শহরের প্রায় প্রতিটি বাড়ি ধ্বংস করে দেয়। এই ধ্বংসস্তূপের উপরে গড়ে ওঠে স্প্যানিশ উপনিবেশের ইমারত। ইনকাদের জনসমাজ, স্থাপত্য, কৃষি, লৌকিক রীতি, ধর্ম, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এইভাবে ক্রমশ বিলীন হতে থাকে। মায়াদের মধ্যে যেমন উত্তরসুরী এখনো কিছুটা পাওয়া যায় ঠিক তেমন করে ইনকা সমাজ-এর অস্তিত্ব অনুভব করা যায় না।

তবে খুব সাম্প্রতিক কালে ২০০৬ সালেও পেরুতে বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে নানা ধরনের পর্যটন উৎসব পালিত হয়। পেরুসহ পার্শ্ববর্তী দেশের বিভিন্ন শহর থেকে পর্যটকরা মাজুপিছু সহ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান দেখতে আসেন। আন্দেস সহ বলিভিয়াতে ২৪ দিনের এক দীর্ঘ পর্যটন প্রক্রিয়া চলে। এছাড়া মানুজাতীয় উদ্যানে ১৩ দিন ধরে প্রত্নতাত্ত্বিক এবং পরিবেশ পর্যটনের অভিজ্ঞতা উপভোগ করা হয়।

এখানে পেরুর সাধারণ মানুষ বেশি করে ভ্রমণ করতে আসেন। উত্তর পেরুতে দেখা যায় মন উত্তাল করা সমুদ্রতট। দক্ষিণ পেরুতে অপেক্ষা করে আছে নাসকা প্রণালী। এখানে এলে মনে পড়ে যায় প্রাক-ইনকা যুগের ক্যালেন্ডার। এর আগেই চোখ, মন ভরে যায় মাজুপিছুর নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখে।

(চলবে)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৯)

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৯)