সারাক্ষণ ডেস্ক
জুলাই-আগস্ট এর গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যবৃন্দ দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরসমূহে In Aid to civil Power এর আওতায় (হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হযরত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যশোর বিমানবন্দর ও কক্সবাজার বিমানবন্দর) নিরবচ্ছিন্ন নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। বিমানবন্দর সমূহে যেকোন ধরণের নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলায় বিমান বাহিনী সদস্যগণ সর্ব্বোচ সর্তক ও তৎপর রয়েছেন।
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
উল্লেখ্য যে, গত ২২ জানুয়ারী ২০২৫, বুধবার অজ্ঞাতনামা হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে আসা বার্তায় বলা হয়, রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর বিজি-৫৩৬ উড়োজাহাজে উচ্চ মাত্রার বিস্ফোরক রয়েছে। উক্ত বার্তা পাওয়া পর, বিমান বাহিনীর QRF, ATU এবং Task Force সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। ফলশ্রুতিতে, ফ্লাইটটি ২২ জানুয়ারি ২০২৫ সকাল ৯টা ২০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরী অবতরণ করলে অতিদ্রুততার সাথে স্বল্পসময়ে বিমানের অভ্যন্তর থেকে ২৫০ (আড়াইশ) যাত্রী ও ১৩ (তেরো) ক্রু-কে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভবপর হয়। পরবর্তীতে, সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় বিমান বাহিনীর ‘বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট’ বিমানের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে এবং সকাল ১১ ঘটিকা পর্যন্ত সূক্ষ্ম তল্লাশী চালায়। তল্লাশীকালে কোনো বোমা বা বিস্ফোরক দ্রব্য না পাওয়ার কারণে দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় উদ্ধার অভিযান এর সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
একইদিন গত ২২ জানুয়ারি ২০২৫ দিবাগত রাতে, পুনরায় এয়ারপোর্ট এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে অজ্ঞাতনামা একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘বোমা হামলা’ হুমকির একটি বার্তা আসে। পরবর্তীতে, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয় এবং বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর QRF, ATU এবং Task Force সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দ্বারা পুনরায় বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা তল্লাশি চালানো হয়।
কিন্তু নিরাপত্তা তল্লাশী করে হুমকিস্বরূপ কিছু না পাওয়ার কারণে রাত ২.৩০ ঘটিকায় নিরাপত্তা তল্লাশী আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
উল্লেখ্য যে, বিমানে বোমা হামলাসহ যাত্রীদের যেকোন ধরণের দূর্ঘটনা থেকে অতিদ্রুত নিরাপদে রক্ষা করার জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরণের নিরাপত্তা মহড়া আয়োজন করে। উক্ত মহড়া সমূহতে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যগণ সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। এসব মহড়ার মাধ্যমে, দেশের প্রধান বিমানবন্দর সমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কোনো বিমানে বোমা বা বোমাসদৃশ বস্তু পাওয়া গেলে যাত্রীদের দ্রুত নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া ও বোমা নিষ্ক্রিয় বা উদ্ধার করার প্রক্রিয়া অনুশীলন করা হয়।
নিরবচ্ছিন্ন বিমান চলাচল নিশ্চিতকল্পে এবং বিমানবন্দরে যে কোন অনভিপ্রেত ঘটনা রুখে দিতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে একযোগে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী।
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বোমা হামলা মোকাবেলায় বিমান বাহিনীর তল্লাশী কার্যক্রম
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
বিমান বাহিনীর নিরাপত্তা মহড়া অনুশীলন
Leave a Reply