০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫
ট্রাম্পের পছন্দের সম্ভাব্য পরবর্তী ফেড চেয়ারম্যান হ্যাসেট নিয়ে বাড়ছে রাজনৈতিক বিতর্ক এশিয়ান অ্যাঙ্গল | ভিয়েতনামের মাদকবিরোধী পুলিশ এখন জেন-জেডের ভাষায় কথা বলছে, ফলও মিলছে অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দিনই মুর্শিদাবাদে একই নামে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সৌদিতে ঝড়-বৃষ্টির সতর্কতা: সিভিল ডিফেন্সের জরুরি নির্দেশ রংপুরের তারাগঞ্জে হিন্দু দম্পতি যোগেশ চন্দ্র রায় ও তার স্ত্রী সুবর্ণা রায়ের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার সৌদিতে পর্যটন ব্যয় রেকর্ড ১০৫ বিলিয়ন রিয়াল, অভ্যন্তরীণ ভ্রমণে বড় উত্থান দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েল-সমর্থিত মিলিশিয়া প্রধান নিহত: পোস্ট-যুদ্ধ পরিকল্পনায় বড় ধাক্কা ইউরোপের নতুন টেকসই আইন নিয়ে উপসাগরীয় উদ্বেগ: ইউরোপে ব্যবসা ঝুঁকিতে পড়তে পারে গালফ কোম্পানিগুলো ইন্দোনেশিয়ায় ধ্বংস হওয়া ধানক্ষেত দ্রুত পুনর্গঠনের ঘোষণা ইমরান খানকে ‘মানসিকভাবে অসুস্থ’ বলল সেনাবাহিনী

পাকিস্তানের তারবেলা বাঁধে পলিমাটি সংকট: ‘ফ্লাশিং’ পরিকল্পনা আটকে গেল কার স্বার্থে?

দেশের সবচেয়ে বড় জলাধার তারবেলা বাঁধে দীর্ঘদিনের পলিমাটি জমে পানি ধারণক্ষমতা দ্রুত কমছে—এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবিত ‘ফ্লাশিং’ বা নিয়ন্ত্রিত পানি ছেড়ে তলানির মাটি বের করার পরিকল্পনা প্রাদেশিক আপত্তিতে থমকে গেছে। জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে এর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বেড়েছে।

কেন আটকাল পরিকল্পনা

প্রাদেশিক পানি-বণ্টন হিসাব, সেচ মৌসুমের সময়সূচি ও সম্ভাব্য বিদ্যুৎ ঘাটতির আশঙ্কাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো আপত্তি তোলে। ফলে ফ্লাশিং-এর খসড়া কর্মসূচি অনুমোদন পায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেরি বাড়লে পলিমাটি আরও শক্ত হয়ে যাবে, পরে ব্যয় ও ঝুঁকি উভয়ই বাড়বে।

কী ঝুঁকি, কী বিকল্প

পানি ধারণক্ষমতা কমলে খরা মৌসুমে সেচ—আর বর্ষায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ—দু’দিকেই বাধা তৈরি হবে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও কমতে পারে। বিকল্প হিসেবে ধাপে ধাপে ফ্লাশিং, শুষ্ক সময়ে ‘ড্রডাউন’ কৌশল ও নিকট-মেয়াদি ড্রেজিংয়ের সমন্বিত রোডম্যাপ প্রস্তাব করেছেন বিশেষজ্ঞরা, যাতে কৃষি, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ—তিন দিকের ভারসাম্য রাখা যায়।

জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রাম্পের পছন্দের সম্ভাব্য পরবর্তী ফেড চেয়ারম্যান হ্যাসেট নিয়ে বাড়ছে রাজনৈতিক বিতর্ক

পাকিস্তানের তারবেলা বাঁধে পলিমাটি সংকট: ‘ফ্লাশিং’ পরিকল্পনা আটকে গেল কার স্বার্থে?

০৬:০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

দেশের সবচেয়ে বড় জলাধার তারবেলা বাঁধে দীর্ঘদিনের পলিমাটি জমে পানি ধারণক্ষমতা দ্রুত কমছে—এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবিত ‘ফ্লাশিং’ বা নিয়ন্ত্রিত পানি ছেড়ে তলানির মাটি বের করার পরিকল্পনা প্রাদেশিক আপত্তিতে থমকে গেছে। জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে এর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বেড়েছে।

কেন আটকাল পরিকল্পনা

প্রাদেশিক পানি-বণ্টন হিসাব, সেচ মৌসুমের সময়সূচি ও সম্ভাব্য বিদ্যুৎ ঘাটতির আশঙ্কাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো আপত্তি তোলে। ফলে ফ্লাশিং-এর খসড়া কর্মসূচি অনুমোদন পায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেরি বাড়লে পলিমাটি আরও শক্ত হয়ে যাবে, পরে ব্যয় ও ঝুঁকি উভয়ই বাড়বে।

কী ঝুঁকি, কী বিকল্প

পানি ধারণক্ষমতা কমলে খরা মৌসুমে সেচ—আর বর্ষায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ—দু’দিকেই বাধা তৈরি হবে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও কমতে পারে। বিকল্প হিসেবে ধাপে ধাপে ফ্লাশিং, শুষ্ক সময়ে ‘ড্রডাউন’ কৌশল ও নিকট-মেয়াদি ড্রেজিংয়ের সমন্বিত রোডম্যাপ প্রস্তাব করেছেন বিশেষজ্ঞরা, যাতে কৃষি, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ—তিন দিকের ভারসাম্য রাখা যায়।