০৫:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

পাকিস্তানের তারবেলা বাঁধে পলিমাটি সংকট: ‘ফ্লাশিং’ পরিকল্পনা আটকে গেল কার স্বার্থে?

দেশের সবচেয়ে বড় জলাধার তারবেলা বাঁধে দীর্ঘদিনের পলিমাটি জমে পানি ধারণক্ষমতা দ্রুত কমছে—এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবিত ‘ফ্লাশিং’ বা নিয়ন্ত্রিত পানি ছেড়ে তলানির মাটি বের করার পরিকল্পনা প্রাদেশিক আপত্তিতে থমকে গেছে। জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে এর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বেড়েছে।

কেন আটকাল পরিকল্পনা

প্রাদেশিক পানি-বণ্টন হিসাব, সেচ মৌসুমের সময়সূচি ও সম্ভাব্য বিদ্যুৎ ঘাটতির আশঙ্কাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো আপত্তি তোলে। ফলে ফ্লাশিং-এর খসড়া কর্মসূচি অনুমোদন পায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেরি বাড়লে পলিমাটি আরও শক্ত হয়ে যাবে, পরে ব্যয় ও ঝুঁকি উভয়ই বাড়বে।

কী ঝুঁকি, কী বিকল্প

পানি ধারণক্ষমতা কমলে খরা মৌসুমে সেচ—আর বর্ষায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ—দু’দিকেই বাধা তৈরি হবে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও কমতে পারে। বিকল্প হিসেবে ধাপে ধাপে ফ্লাশিং, শুষ্ক সময়ে ‘ড্রডাউন’ কৌশল ও নিকট-মেয়াদি ড্রেজিংয়ের সমন্বিত রোডম্যাপ প্রস্তাব করেছেন বিশেষজ্ঞরা, যাতে কৃষি, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ—তিন দিকের ভারসাম্য রাখা যায়।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

পাকিস্তানের তারবেলা বাঁধে পলিমাটি সংকট: ‘ফ্লাশিং’ পরিকল্পনা আটকে গেল কার স্বার্থে?

০৬:০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

দেশের সবচেয়ে বড় জলাধার তারবেলা বাঁধে দীর্ঘদিনের পলিমাটি জমে পানি ধারণক্ষমতা দ্রুত কমছে—এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাবিত ‘ফ্লাশিং’ বা নিয়ন্ত্রিত পানি ছেড়ে তলানির মাটি বের করার পরিকল্পনা প্রাদেশিক আপত্তিতে থমকে গেছে। জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে এর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বেড়েছে।

কেন আটকাল পরিকল্পনা

প্রাদেশিক পানি-বণ্টন হিসাব, সেচ মৌসুমের সময়সূচি ও সম্ভাব্য বিদ্যুৎ ঘাটতির আশঙ্কাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো আপত্তি তোলে। ফলে ফ্লাশিং-এর খসড়া কর্মসূচি অনুমোদন পায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেরি বাড়লে পলিমাটি আরও শক্ত হয়ে যাবে, পরে ব্যয় ও ঝুঁকি উভয়ই বাড়বে।

কী ঝুঁকি, কী বিকল্প

পানি ধারণক্ষমতা কমলে খরা মৌসুমে সেচ—আর বর্ষায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ—দু’দিকেই বাধা তৈরি হবে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও কমতে পারে। বিকল্প হিসেবে ধাপে ধাপে ফ্লাশিং, শুষ্ক সময়ে ‘ড্রডাউন’ কৌশল ও নিকট-মেয়াদি ড্রেজিংয়ের সমন্বিত রোডম্যাপ প্রস্তাব করেছেন বিশেষজ্ঞরা, যাতে কৃষি, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ—তিন দিকের ভারসাম্য রাখা যায়।