কীভাবে এলএফএফ হলো গ্লোবাল স্প্রিংবোর্ড
লন্ডন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল (এলএফএফ) কেবল চলচ্চিত্রপ্রেমীদের উৎসব নয়—এটি এখন পুরস্কার মৌসুমের গতিপথ নির্ধারণকারী প্ল্যাটফর্ম। এ বছরের আয়োজনে রেড কার্পেটের ঝলকানির সঙ্গে লক্ষ্যভিত্তিক ইন্ডাস্ট্রি ডে ছিল, যেখানে ভেনিস থেকে এএফআই-র পথে থাকা ক্রেতারা নতুন টাইটেল স্কাউট করেন। কিউরেশন ছিল বৈচিত্র্যমুখী—প্রেস্টিজ ড্রামা থেকে জঁর-চালিত ও ডেবিউ ছবির মিশ্রণ—যার ফলে ‘একটি বড় জয়’-এর বদলে একাধিক শিরোনাম আলোচনায় উঠে আসে। প্রশ্নোত্তর, গালা ও সামাজিকমাধ্যম সমন্বয়ে উৎসবটি লন্ডন ছাড়িয়ে বৈশ্বিক নজর কেড়েছে।
কোন ছবিগুলো গতি পেল—এবং কেন
‘Frankenstein’, ‘Hamnet’ ও ‘Bugonia’-র মতো শিরোনাম নির্দিষ্ট সময়ে প্রিমিয়ারের ফলে সংবাদচক্রে বাড়তি জায়গা পেয়েছে। শিল্পপেশাদারদের মতে, লন্ডনের দর্শকপ্রোফাইল আন্তর্জাতিক বাজার-সক্ষমতার ভালো সূচক, আর স্বল্প সময়ে ঘন ইন্ডাস্ট্রি ইভেন্ট মনোযোগ ধরে রাখে। প্রতিভা টানার দিকেও কৌশল স্পষ্ট—সপ্তাহান্তে উড়ে এসে অংশ নেওয়া সহজ। স্ট্রিমার-থিয়েটার ভারসাম্য যখন পুনর্গঠিত, এলএফএফ-এর হাইব্রিড-সহজ অবকাঠামো স্টুডিওদের বার্তা পরীক্ষা ও সম্ভাব্য টিকেট বিক্রির ইঙ্গিত দেয়। এই গতি বজায় থাকলে, কয়েকটি শিরোনাম লন্ডনের হ্যালো নিয়ে দেরি-শরতের ক্যাম্পেইনে ঢুকে পড়তে পারে।