০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-৫০)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ বাবার দিকে তাকালুম। তিনি আমাকে কাছে টেনে নিলেন। কী যেন বলতেও গেলেন, কিন্তু শেষপর্যন্ত বললেন না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০২)

ম্যাকসিম গোর্কী (ক) [তবে একবার তিনি সুলারের উপর অত্যন্ত বিরূপ হয়ে উঠেছিলেন। সুলারের মধ্যে অরাজকবাদের প্রতি ছিল একটা সহজ প্রীতি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৫)

কবিতা রচনা আমার যতদূর মনে পড়ে, আমাদের শহরের ঈশান স্কুলে ক্ষীরোদবাবু নামে একজন পণ্ডিত মহাশয় আসিলেন। শুনিতে পাইলাম তিনি একজন

ইশকুল (পর্ব-৪৯)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ দরজা খুলে গেল। হাতে বাতিদান, জামাকাপড় খোলা অবস্থায় বিছানায় আমি তখন আঠার মতো সে’টে বসে আছি।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০১)

ম্যাকসিম গোর্কী খাপছাড়া এক  অন্যান্য সকল চিন্তার উর্ধ্বে যে-চিন্তাটি তাঁকে প্রায়ই এবং স্পষ্টত ব্যাকুল করতো, তা ছিল ভগবানের চিন্তা। বাস্তবিক

অরণ্যে

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বেশি দিনের কথা নয়, গত ফাল্গুন মাসের কথা। দোলের ছুটিতে গালুডি বেড়াতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গক্রমে বলি যে সিংভূম জেলার

ইশকুল (পর্ব-৪৮)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘এবার চলি,’ বলল ফেদকা। ‘ঠিক আছে। আমি আর দরজা বন্ধ করতে যাচ্ছি না, বুঝলি। তুই খালি

আগুনমুখে ভূত

আবু ইসহাক জাহিদ ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়ে বাড়ি এসে কাঁপতে কাঁপতে উঠানে পড়ে বেহুঁশ হয়ে যায়। রাত তখন সাড়ে দশটা। তাকে ঘিরে

ইশকুল (পর্ব-৪৭)

আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ একদিন তখন সেপ্টেম্বর মাস পড়ে গেছে ফেক্কা আমার সঙ্গে বেশ রাত পর্যন্ত আমাদের বাড়িতে রইল। একসঙ্গে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৪)

কবিগান রাজেন সরকারের দুই শিষ্য বিজয় আর নিশিকান্ত এখন নামকরা কবিয়াল। উভয় বঙ্গে তাঁহারা কবিগানের বায়না পাইয়া থাকেন। বহুদিন উঁহাদের