
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৭)
মধু পণ্ডিত আমাদের গ্রামে হিন্দুপাড়ায় মধু পণ্ডিতের বাড়ি ছিল। ইনি ন্যায়, কাব্য, দর্শন প্রভৃতি শাস্ত্রে অগাধ পণ্ডিত ছিলেন। সেকালে বড়লোক

ইশকুল (পর্ব-৫১)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘কাল দেয় নি তো কী হয়েছে, আজ মা কিন্তু অন্যরকম বলে গেছে। যা-যা, তাড়াতাড়ি জামাজুতো পরে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৩)
ম্যাকসিম গোর্কী চার শপ্যর একটি সুর বাজিয়ে শোনাচ্ছিলেন গোল্ডেনভাইসার। ফলে লিও নিকোলাইয়েভিচ মন্তব্য করলেন, “কোনো একজন জার্মান রাজকুমার বলেছিলেন: ‘যদি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৬)
কবিতা রচনা এতদিন আমি সুরের সঙ্গে পদ রচনা করিতে অভ্যস্ত হইয়াছিলাম। সুর না করিয়া শুধু কথার ছন্দে পদ রচনা করিতে

ইশকুল (পর্ব-৫০)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ বাবার দিকে তাকালুম। তিনি আমাকে কাছে টেনে নিলেন। কী যেন বলতেও গেলেন, কিন্তু শেষপর্যন্ত বললেন না।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০২)
ম্যাকসিম গোর্কী (ক) [তবে একবার তিনি সুলারের উপর অত্যন্ত বিরূপ হয়ে উঠেছিলেন। সুলারের মধ্যে অরাজকবাদের প্রতি ছিল একটা সহজ প্রীতি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৫)
কবিতা রচনা আমার যতদূর মনে পড়ে, আমাদের শহরের ঈশান স্কুলে ক্ষীরোদবাবু নামে একজন পণ্ডিত মহাশয় আসিলেন। শুনিতে পাইলাম তিনি একজন

ইশকুল (পর্ব-৪৯)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ দরজা খুলে গেল। হাতে বাতিদান, জামাকাপড় খোলা অবস্থায় বিছানায় আমি তখন আঠার মতো সে’টে বসে আছি।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব-০১)
ম্যাকসিম গোর্কী খাপছাড়া এক অন্যান্য সকল চিন্তার উর্ধ্বে যে-চিন্তাটি তাঁকে প্রায়ই এবং স্পষ্টত ব্যাকুল করতো, তা ছিল ভগবানের চিন্তা। বাস্তবিক

অরণ্যে
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বেশি দিনের কথা নয়, গত ফাল্গুন মাসের কথা। দোলের ছুটিতে গালুডি বেড়াতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গক্রমে বলি যে সিংভূম জেলার